৩২ নম্বরের বাড়িতে ফায়ার সার্ভিস, আজও ইট–রড খোলায় ব্যস্ত অনেকে
Published: 9th, February 2025 GMT
রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের গুঁড়িয়ে দেওয়া বাড়ির ইট, রড ও অন্যান্য সামগ্রী খুলে নিয়ে যাচ্ছেন অনেকে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই নিম্নবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষ।
আজ রোববার সকাল থেকেই বাড়িটির সামনে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা গেছে। সকাল ১০টার দিকে সেখানে আসেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাঁরা বাড়িটির আন্ডারগ্রাউন্ডে জমে থাকা পানি সেচপাম্পের মাধ্যমে তুলে আনছিলেন। সেখানেও উৎসুক মানুষের ভিড় দেখা গেছে।
আরও পড়ুন৩২ নম্বর: কেউ কাটছেন গাছ, কেউ রড, আছেন ভাঙারি ব্যবসায়ীও০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সকালে ধানমন্ডির বাড়িটিতে গিয়ে দেখা যায়, কেউ হাতুড়ি দিয়ে ভবনের অবশিষ্ট অংশ ভাঙছেন, কেউ লোহার রড কেটে নিচ্ছেন, ইট খুলে নিচ্ছেন কেউ কেউ। এসব নেওয়ার জন্য রিকশা ও ভ্যানও আনা হয়েছে।
৩২ নম্বরের বাড়ি থেকে রড খুলে নিয়ে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। আজ রোববার দুপুরে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।