Samakal:
2025-06-16@00:24:30 GMT

এখন ভালোবাসা দরকার

Published: 14th, February 2025 GMT

এখন ভালোবাসা দরকার

অন্য দেশের সংস্কৃতি বলবেন না এটিকে। এভাবে সংস্কৃতিকে আলাদা করা যায় না। এটি একটি নদীর মতো চলমান প্রক্রিয়া

শফিক রেহমান সাংবাদিক, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক। বাংলাদেশে নব্বই দশকের আগে কখনও ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’ উদযাপনের কথা শোনা যায় না। বাংলাদেশে এই দিনটিকে ‘ভালোবাসা দিবস’ হিসেবে উদযাপনের রীতি চালু করার কৃতিত্ব দেওয়া হয় শফিক রেহমানকে। তাঁর সম্পাদিত সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ১৯৯৩ সালে প্রথম এ দিনটিকে উপলক্ষ করে বিশেষ ‘ভালোবাসা সংখ্যা’ বের করেছিল। দিনে দিনে বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবস রীতিমতো উৎসবে রূপ নিয়েছে। এসব নিয়ে তিনি বিস্তারিত কথা বলেছেন সমকালের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সমকালের সহকারী সম্পাদক এহ্‌সান মাহমুদ 

সমকাল: আপনাকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা। কেমন আছেন?

শফিক রেহমান: তোমাকেও শুভেচ্ছা। 

সমকালের পাঠকদেরও শুভেচ্ছা জানাই। এক প্রকার ভালো আছি। সারাদেশের মানুষ যে রকম আছে, আমিও সে রকম আছি। অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি। দেশবাসী যেমন অনিশ্চিত সময়ের মধ্যে আছে, আমিও তেমন অনিশ্চিত সময়ের মধ্যে আছি। 

সমকাল: কেমন অনিশ্চয়তা? স্থিতিশীলতা কেন নয়? 

শফিক রেহমান: বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা বোঝাতে আমি দুটি জিনিসের দিকে খেয়াল রাখি। প্রথমত, ডলারের বিনিময় মূল্য। দ্বিতীয়টি হচ্ছে স্বর্ণের দাম। যে যা-ই প্রচারণা করুক না কেন, এ দুটি জিনিসের দাম দিয়ে আমি স্থিতিশীলতার আসল চিত্র বুঝতে পারি। এখন রাজনীতি হয়ে গেছে ভূরাজনীতি। এটি কিন্তু ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তানের দেশভাগের রাজনীতি কিংবা ১৯৭১ সালের পাকিস্তান বনাম পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতিতে নেই। এটি কিন্তু ২০২৫ সালের বাংলাদেশ। আবার এখানে আন্তর্জাতিক বাজার কীভাবে নিয়ন্ত্রিত করে রাখা হয়, সেটিও বিবেচনায় রাখতে হবে। ডলারের দাম বেড়ে গেলে, আমাদের ক্রয়সীমা অতিক্রম করে ফেললে সবকিছু থমকে যাবে। তখন সাধারণ মানুষ বলবে, হাসিনার আমলেই ভালো ছিলাম! যেমনটা পাকিস্তান আমলে লোকে বলত, ব্রিটিশ আমলেই ভালো ছিলাম। আবার বাংলাদেশ পর্বেও কেউ কেউ বলতে পারে, পাকিস্তান আমলেই ভালো ছিলাম। সাধারণ মানুষ চায়, তাদের নিত্যদিনের খাবার সস্তায় কিনতে। এটি না পেলে তখন তার মনে হতে পারে, আগেই ভালো ছিলাম! আমাদের দেখতে হবে যে, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা যেন এই দেশে স্থাপিত হয়। এ জন্য আমি মনে করি, বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের যিনি প্রধান উপদেষ্টা আছেন, তিনি একমাত্র যোগ্য; যাঁর হাত ধরে এই দেশে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আসতে পারে। যারা নির্বাচনের কথা বলছেন, তারা এখনই যদি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে রাখতে করণীয় বিষয়ে কাজ না করেন, তাহলে ভোগান্তি হবে। বাংলাদেশে ব্যাংকে পাঁচ লাখ টাকা তুলতে গেলে বসে থাকতে হয়, এটি আমাদের সবার বুঝতে হবে। 

সমকাল: বাংলাদেশে ১৪ ফেব্রুয়ারি দিবসটি ঘিরে এখন এক প্রকার উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। যখন আপনি দিবসটি নিয়ে প্রথমে ভাবতে শুরু করেছিলেন, তখন কী মনে হয়েছিল? 

শফিক রেহমান: এতটা যে হবে, তা কিন্তু ভাবিনি। এখন আমার ধারণা, এটি আরও বড় হবে ভবিষ্যতে। এর অবশ্য কারণও আছে। বাংলাদেশে অন্য যেসব উৎসব হয়, সেগুলো হয় ধর্মীয়, নয়তো কোনো রাজনৈতিক বিষয়ের সঙ্গে জড়িত। এর বাইরে রয়েছে নববর্ষ। সব দিক থেকে ভালোবাসা দিবস একেবারেই আলাদা। আমি ভেবেছিলাম, এই দেশের মানুষের এত দুঃখ, দেশের মানুষ এত সহিংসতার মধ্যে থাকে, এ কারণে ভালোবাসার বাণী প্রচার করতে হবে। ভালোবাসা দিয়ে একজন আরেকজনের পাশে থাকবে। এখন জানা যাচ্ছে, ১৪ ফেব্রুয়ারিতে বহু লোক বিয়ে করছে। এ দিনটি বাংলাদেশে অনেক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। যশোরে একদিনেই নাকি বিক্রি হয় কোটি টাকার ফুল! 

সমকাল: জি। দিবসটি ঘিরে অর্থনৈতিক কার্যক্রমও কম নয়.

..

শফিক রেহমান: উৎসব যখন হয়, তখন বাণিজ্যিক বিষয় অটোমেটিক চলে আসে। এ ক্ষেত্রেও তা-ই হয়েছে। 

সমকাল: ভালোবাসার জন্য একটি আলাদা দিবসের ভাবনাটি কীভাবে পেলেন?

শফিক রেহমান: আমার প্রিয় শিল্পী মান্না দে। শুধু তিনি নন, আরও অনেক প্রিয় শিল্পী আর গীতিকারের গানের কিছু কলি আমি আমার বাড়ির দেয়ালে লিখে রেখেছিলাম। একদিন দেখি, এক বয়স্ক ফেরিওয়ালা দাঁড়িয়ে লেখাগুলো পড়ছেন। আমি তখন বাইরে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি যে এতক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এই লেখাগুলো পড়লেন, বলুন তো, কোন লেখা আপনার সবচেয়ে ভালো লাগল। তখন তিনি বললেন, ‘হৃদয় আছে যার, সেই তো ভালোবাসে/ প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রেম আসে’– এই কথাগুলো তাঁর সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। তাঁর মুখে এ কথা শুনে আমি অবাক হলাম। এর মানে তাঁরও জীবনে নিশ্চয়ই প্রেম এসেছিল। সাধারণ মানুষের জীবনে কীভাবে প্রেম আসে– এই ভাবনাটা তখন আমার পরিষ্কার হলো। তখন আমি ঠিক করলাম, বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবাসার মানে বোঝাতে হবে। ১৯৯২ সালে আমি যায়যায়দিন পত্রিকাটি আবার প্রকাশ করেছি। পরের বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস ডে সামনে রেখে আমরা একটি বিশেষ সংখ্যা বের করার পরিকল্পনা করি। আমরা পাঠকদের কাছে লেখা আহ্বান করি। আমি তখন বলেছিলাম, একটি দিনে প্রত্যেক মানুষের অন্তত সবার কাছে ভালোবাসাটা প্রকাশ করা উচিত। তখন ভেবেছিলাম, এই যে আমাদের দেশে এবং উপমহাদেশে এত সহিংসতা ঘটছে, এর অবসান ঘটাতে ভালোবাসা দরকার। বিলেতে যেমন ভালোবাসা দিবসটি প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই থাকে, সেখান থেকে আমি মনে করলাম ভালোবাসা দিবস শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নয়, সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। মা-বাবার সঙ্গে ছেলেমেয়ের, দাদা-দাদি, নানা-নানির সঙ্গে নাতি-নাতনির, মানুষের মানুষের। পুলিশের সঙ্গে নাগরিকের। আমি মনে করেছি, এতে দেশে সহিংসতা কমে আসবে। আমরা তখন পাঠকদের কাছে অভিজ্ঞতা চেয়ে বিজ্ঞাপন দিলাম। পাঠকদের কাছ থেকে বিপুল সাড়া পেলাম। বস্তা বস্তা লেখা আসতে শুরু করল। বলতেই হবে, বাঙালি প্রেমিক। নইলে এত লেখা আমরা কেমন করে পেতাম! প্রথম ভালোবাসা সংখ্যা ছিল ৩২ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে ১৬ পৃষ্ঠা বরাদ্দ পাঠকদের জন্য। আমি ব্যাখ্যা করেছিলাম সেন্ট ভ্যালেন্টাইনস ডে বিষয়ে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ দিবসটি কীভাবে উদযাপন হওয়া উচিত– এ বিষয়ে আমরা মতামত জানতে চেয়েছিলাম। আমি চেয়েছিলাম, সব ধরনের ভালোবাসার সম্পর্ক যেন এ ভালোবাসার দিবসটিতে স্মরণ করা হয়। 

সমকাল: সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘ভালোবাসা দিবস’ আমাদের সংস্কৃতি নয়। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য জানতে চাই। 

শফিক রেহমান: এ ধরনের কথা যারা বলছেন, তাদের উদ্দেশে আমার একটি উপদেশ– তারা দয়া করে মোবাইল, কম্পিউটার, ফেসবুক ব্যবহার করা বন্ধ করে দিন। এমনকি নিউজ পেপার পড়াও বন্ধ করে দিতে পারেন। কারণ, এটি তো আপনার দেশে আগে ছিল না। এটি আপনার নয়। এসব অন্য দেশের সংস্কৃতি। এটি অন্য দেশের আবিষ্কার। অন্য দেশের সংস্কৃতি বলবেন না এটিকে, এভাবে সংস্কৃতিকে আলাদা করা যায় না। এটি একটি নদীর মতো চলমান প্রক্রিয়া। এটি গতিশীল থাকলেই দুনিয়া এগিয়ে যায়। 


সমকাল: এতক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। 

শফিক রেহমান: সমকালকেও ধন্যবাদ। আমি এই দেশের মানুষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি– আপনারা স্থিতিশীলতা বজায় রাখুন। শান্তি বজায় রাখুন। সহনশীলতা বজায় রাখুন। ভালোবাসাময় হয়ে উঠুক আমাদের দেশ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: অন য দ শ র র জন ত কর ছ ল এই দ শ আম দ র অন শ চ আপন র দ বসট সমক ল

এছাড়াও পড়ুন:

তুলশীগঙ্গার তীরে সন্ন্যাসতলীর শতবর্ষী ঘুড়ির মেলা

জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের মহব্বতপুর গ্রাম ঘেঁষে তুলশীগঙ্গা নদীর অদূরে সন্ন্যাসতলীর বটতলা। জায়গাটিতে প্রায় একশ বছর আগে থেকে বাংলা জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ শুক্রবার আয়োজন হয় ঘুড়ির মেলা। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। অন্তত ৫০ গ্রামের হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে শুক্রবার সন্ন্যাসতলী ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

মেলার দিনক্ষণ মনে রেখে সময়মতো দোকানিদের পাশাপাশি দর্শনার্থীরা ভিড় জমান নিভৃত পল্লীতে। আগে মেলার দিন বৃষ্টি হওয়া যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে। প্রচণ্ড গরম ও তাপপ্রবাহের মধ্যেই চলে এ আয়োজন। বৈরী পরিবেশের কারণে উৎসবের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় প্রবীণ বাসিন্দারা বলছেন, সন্ন্যাসতলীর এ ঘুড়ি উৎসব শুরুর দিন বিকেলে বটতলায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় সন্ন্যাস পূজা পালন করেন। তাদের এ পূজা-অর্চনা ঘিরেই মূলত এ মেলার উৎপত্তি। তবে শুরুর কথা কেউ বলতে পারেননি। প্রবীণরা শুধু জানেন, একশ বছরের বেশি সময় ধরে তারা এ মেলার আয়োজন দেখে আসছেন।

মেলার নিজস্ব জায়গা না থাকলেও এর ব্যাপ্তি প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই এক দিনের এ মেলা ঘিরেই জেলার জামালগঞ্জ চারমাথা থেকে ঐতিহাসিক আছরাঙ্গাদীঘি পর্যন্ত রকমারি পণ্যের দোকান বসে। এখান থেকে সংসারের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন আসবাব থেকে শুরু করে ছোট মাছ ধরার বাঁশের তৈরি পণ্য খলসানি, টোপা, ডালা, চালুন কিনে নেন অনেকে।

সুতার তৈরি তৌরা জাল, গৃহস্থালি কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, বিভিন্ন ধরনের খেলনা, মিষ্টান্ন, প্রসাধনী, মাটির তৈজসপত্রসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি হয়। শিশুদের বিনোদনের জন্য ছিল নাগরদোলার ব্যবস্থাও। আর মেলার বড় আকর্ষণ ঘুড়ি ওড়ানো ও বিক্রি। পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা এসেছিলেন ঘুড়ি বিক্রি করতে।

প্রচণ্ড গরমের পাশাপাশি তেমন হাওয়া-বাতাস না থাকায় এবার ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগিতা সেভাবে জমে ওঠেনি। তবে ঘুড়ি বেচাকেনা ও শিশু-কিশোরদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। এ উপলক্ষে আসা হাজার হাজার দর্শনার্থীর নিরাপত্তার জন্য মেলায় সার্বক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের টহল ছিল।

আদমদীঘির শিববাটি গ্রামের ঘুড়ি ব্যবসায়ী সালাম হোসেনের ভাষ্য, সন্ন্যাসতলীর মেলা বড় হওয়ায় তিনি এসেছেন ঘুড়ি বিক্রির জন্য। মেলায় প্রত্যাশা অনুযায়ী ঘুড়ি বিক্রি করতে পেরে তিনি খুশি। জয়পুরহাটের পার্বতীপুর এলাকার ঘুড়ি ব্যবসায়ী মফিজ উদ্দিন ও মজনু সরদার বলেন, পূর্বপুরুষের আমল থেকে এ মেলার কথা শুনে আসছেন তারা।

মেলা উদযাপন ও পূজা কমিটির সদস্য মহব্বতপুর গ্রামের মন্টু মণ্ডল বলেন, মেলাটি হিন্দু সম্প্রদায়ের হলেও এটি আসলে সব ধর্মালম্বীর মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। 

মামুদপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মিলন হোসেনের ভাষ্য, এক দিনের আয়োজনে যে এত লোকের সমাগম হতে পারে, তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। মেলায় যেন অনৈতিক কর্মকাণ্ড না হয়, সে ব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

ক্ষেতলাল থানার ওসি মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং মেলায় আসা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসন সতর্ক আছে। মেলায় অনৈতিক আচরণ লক্ষ্য করা গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বকুলতলায় বৃষ্টির সুর
  • কলকাতায় নতুন সিনেমার শুটিং শুরু করলেন জয়া
  • বর্ষা উৎসবে বন ও পরিবেশ ধ্বংসের প্রতিবাদ, পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষাসহ কয়েকটি দাবি
  • নাচ-গান-আবৃত্তিতে চারুকলায় বর্ষাবরণ
  • মেঘ-রোদের লুকোচুরির সকালে নাচে-গানে বর্ষাবরণ 
  • মেঘ-রোদের লুকোচুরি সকালে নাচে-গানে বর্ষাবরণ 
  • আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ
  • কলিজা ঠান্ডা করে দেওয়া ছবি ‘উৎসব’
  • তুলশীগঙ্গার তীরে সন্ন্যাসতলীর শতবর্ষী ঘুড়ির মেলা
  • ভালোবাসার ফ্রেমে মেহজাবীন-রাজীব, পেছনে আইফেল টাওয়ার