আমরা আদর করি চুমু খাই, হাঁটুর বয়েসি প্রেমিকাকে নিয়ে কবীর সুমন
Published: 14th, February 2025 GMT
ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার ছবি প্রকাশ করে হইচই ফেলে দিয়েছেন পঁচাত্তরের প্রেমিক কবীর সুমন। যে তরুণীর ছবি প্রকাশ করেছেন, তার নাম সৌমি বসু মল্লিক। পেশায় শিক্ষিকা।
কবীর সুমনের পাশে হাঁটুর বয়েসি তরুণীকে দেখে অনেক ভক্ত-অনুরাগী প্রশংসা করছেন, কেউ কেউ যে বাঁকা চোখে দেখছেন না তা-ও কিন্তু নয়। যে যেভাবেই দেখুক না কেন, কবীর সুমনের জীবনে ফের নিঃশব্দে প্রেম এসেছে। তার ভাষায়— “এসেছো প্রেম, এসেছো আজ কী মহা সমারোহে।”
সৌমি বসু মল্লিকের সঙ্গে কবীর সুমন। ফাগুনের সকালে ছবিটি প্রকাশ করেন গানওয়ালা
আরো পড়ুন:
রঙিন ফাগুনে প্রেমিকার ছবি প্রকাশ করলেন পঁচাত্তরের কবীর সুমন!
কিস ডে: অভিনেত্রী ঋর চুমু বৃত্তান্ত
সৌমি কি হয় তা ব্যাখ্যা কবীর সুমন বলেন, “সৌমি আমার প্রাণের বন্ধু, আমার স্বজন। আমি তো বুড়ো হয়ে গিয়েছি। রাতে আমার একা থাকা বারণ। যে দু’-তিনজন রাতে আমার সঙ্গে বাড়িতে থাকেন, সৌমি তাদের মধ্যে একজন। সে আমায় ওষুধ দেয়; খাওয়াদাওয়ার দেখভাল করে।”
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ছবির পেছনের ঘটনা বর্ণনা করে কবীর সুমন বলেন, “সৌমি স্কুলে চাকরি করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং বেরিয়ে যায়। আজ যখন বের হচ্ছিল, তখন বললাম, একটা ছবি তুলি! বারান্দায় গিয়ে তখনই ছবিটি তোলা হয়।”
কবীর সুমন আলাপের শুরুতে সৌমিকে ‘প্রাণের বন্ধু’ বললেও ‘প্রেমিকা’ বলতে আড়ষ্ট বোধ করেন। কিন্তু পরের দিকে ‘প্রেমিকা’ বলেই মানেন। ভালোবাসা দিবসে ‘প্রেমিকার’ সঙ্গে সময় কাটানোর ইচ্ছাও প্রকাশ করেন এই গায়ক।
কবীর সুমন বলেন, “প্রেম দিবসের পরিকল্পনা বলতে আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকি। আদর করি, চুমু খাই, নিজেকে নিয়ে হাসাহাসি করি। উল্টোপাল্টা কথা হবে, গুনগুন করে গান গাইব।”
অঙ্কের হিসাবে কবীর সুমনের বয়স হয়েছে। কিন্তু সত্যি কি তার বয়স হয়েছে? তার ভাষায়, “বয়স হয় না মানে? হয়, হয়, তবে তা শরীরে।”
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
১০ ও ১১ মে সিটি ব্যাংকের সব সেবা বন্ধ থাকবে
ডেটা সেন্টার স্থানান্তরের কাজ সম্পন্ন করতে লেনদেনসহ সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ রাখবে সিটি ব্যাংক। আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে ব্যাংকটিকে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এ–সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছে, ডেটা সেন্টার স্থানান্তর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে সিটি ব্যাংককে সম্মতি দেওয়া হলো।
১৯৮৩ সালে যাত্রা শুরু করা সিটি ব্যাংকের গ্রাহক গত বছর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ লাখে। ২০০৭ সালে ব্যাংকটির গ্রাহক ছিল ৬৮ হাজার। ব্যাংকটির কর্মকর্তার সংখ্যা এখন ৫ হাজার ৩২১ জন। দেশের সবচেয়ে বেশি সাত লাখ ক্রেডিট কার্ড গ্রাহক রয়েছে সিটি ব্যাংকের। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ডের ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত বছর শেষে ব্যাংকটির আমানত বেড়ে হয়েছে ৫১ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। আর ঋণ ছিল ৪৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। গত বছর শেষে হাজার কোটি টাকা মুনাফার মাইলফলক ছুঁয়েছে সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি গত বছর শেষে সমন্বিত মুনাফা করেছে ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে ব্যাংকটির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৮ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটির মুনাফা ৩৭৬ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ বেড়েছে।