চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রাইজমানি ঘোষণা, কত টাকা পেতে পারে বাংলাদেশ
Published: 15th, February 2025 GMT
প্রায় ৮ বছর পর ফিরেছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। ১৯ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে শুরু হবে আসরটি। পরদিন সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর আগে ঘোষণা করা হয়েছে টুর্নামেন্টের প্রাইজমানি। আসরের রানার্স আপ দল পাবে ১.১২ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২.
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে পরাজিত দুই দলকে ৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে। যার অর্থ প্রায় ৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা পাবে অন্তত সেমিফাইনাল নিশ্চিত করা দল। টুর্নামেন্টে পঞ্চম ও ষষ্ঠ দল ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা প্রায় ৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা অর্থ পুরস্কার পাবে।
সপ্তম ও অষ্টম অবস্থানে শেষ করা দলের জন্যও আছে প্রাইজমানি। এই দুই অবস্থানে থাকা দল ১ কোটি ৭০ লাখ টাকার মতো অর্থ পুরস্কার পাবে। সঙ্গে টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়ার ফি দেওয়া হবে প্রতিটি দলকে। যা ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার বা প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ টাকার কাছাকাছি।
এছাড়া গ্রুপ পর্বের প্রতি জয়ের জন্য ৩৪ হাজার ডলার বা প্রায় ৪১ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। যার অর্থ আসরের চ্যাম্পিয়ন দল সব মিলিয়ে প্রায় ৩২ কোটি টাকার মতো প্রাইজমানি পাবে। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক নাজমুল শান্তর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হলে প্রায় ৩২ কোটি টাকা প্রাইজমানি পেতে পারে বাংলাদেশ।
আর শান্তরা যদি টুর্নামেন্টে কোন ম্যাচ না জিতে বাড়ি ফিরে আসে তবুও অংশগ্রহণ ফি ও টুর্নামেন্টের সপ্তম ও অষ্টম অবস্থানের জন্য ঘোষিত প্রাইজমানি মিলিয়ে প্রায় ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা প্রাইজমানি পাবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প র ইজম ন
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।