কীভাবে এত জোরে বল করেন, রহস্য জানালেন নাহিদ রানা
Published: 19th, February 2025 GMT
তাঁর বলের গতি লম্বা সময় ধরেই আলোচনায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে উঠে জাতীয় দলে পৌঁছেছেন—এখন নাহিদ রানা প্রথমবারের মতো খেলতে গেছেন আইসিসির টুর্নামেন্টে। সব জায়গায়ই আকর্ষণের কেন্দ্রে নাহিদ ও তাঁর বলের গতি।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আগামীকাল ভারতের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এর আগে আজ বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেনের কাছে নাহিদকে নিয়ে অনেক কিছুই জানতে চেয়েছেন ভারতীয় সাংবাদিকেরা। বাংলাদেশের কোনো বোলার ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করছেন, তা নিয়ে আগ্রহ থাকারই কথা।
এ বিষয়ে রানার কাছে জানতে চেয়েছে আইসিসিও। প্রথমবার কোনো বৈশ্বিক আসরে খেলতে যাওয়া রানা গতি তোলার পেছনের রহস্য জানিয়ে বলেছেন, ‘আমি মাঠে ও মাঠের বাইরে প্রতিদিনই শিখছি। ফিটনেস, শরীর, ডায়েট কীভাবে ঠিক রাখতে হয়—পরিকল্পনা বুঝে তা বাস্তবায়ন, কোচ ও অভিজ্ঞদের কাছ থেকে শেখা.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার