শিশুরা যখন মাঠে খেলে, তখন তাদের মা-বাবা মাঠের পাশে অপেক্ষায় থাকেন। প্রখর রোদে বা তাপপ্রবাহে তাঁদের দরকার একটুখানি ছায়া। তাই মাঠের পাশে মা-বাবাদের জন্য দু-একটি বৃক্ষের আবদার করেছে এক শিশু। আরেক শিশুর চাওয়া, রাস্তার কাছে একটি টেলিফোন। বিদ্যালয় ছুটির পরে বাসায় একবার ফোন করার সুযোগ দরকার তার। তবে অনেক শিশুর ভাবনাতেই রয়েছে সবুজ প্রকৃতি। যেখানে প্রয়োজনীয় গাছগাছালি একটি ছায়াশীতল পরিবেশ তৈরি করবে। এমনই ছোটখাটো বা নিতান্ত নস্যি চাওয়া ঢাকার রায়েরবাজারের শিশু-কিশোরদের। কংক্রিটের জঞ্জালে ঠাসা ঢাকায় শিশুদের বিকাশে কেমন নগর–পরিকল্পনা দরকার, শিশুদের কল্পনা থেকে তা তুলে আনতে চেয়েছে ‘রায়েরবাজার টু গ্রো-আপ ইন’ কার্যক্রম।

বাংলাদেশের ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও বেসরকারি সংস্থা ‘ওয়ার্ক ফর আ ব্যাটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট’ কর্মসূচিটি বাস্তবায়ন করেছে। যুক্তরাজ্যের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল জোগানো ও গবেষণায় রেখেছে বিস্তৃত ভূমিকা। রায়েরবাজারের ৮ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের নিয়ে কয়েক মাসব্যাপী বৈচিত্র্যপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের কল্পনাকে নকশায় ফুটিয়ে তুলতে কাজ করেছে তারা। শিশুরা তাদের ভাবনার নগরের কথা তুলে ধরেছে কর্মশালায়।

আরও পড়ুনশিশু কেন ঘুমায় না১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪শিশুরা বলছে তার মনের মতো শহরের কথা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৪  

বন্দরে একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীসহ  বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের  বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর)  দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার ২২ নং ওয়ার্ডের লের্জাস ১নং গল্লী এলাকার মৃত আজিম মিয়ার ছেলে বন্দর থানা ও নারায়ণগঞ্জ সদর থানার একাধিক জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রুবেল (৩৪) একই থানার সোনাকান্দা মসজিদ এলাকার ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জনি (৩৫)|r

একই থানার রামনগর এলাকার মৃত সিদ্দিক মুন্সী ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত  আব্দুল কুদ্দুস (৫২) ও গকুলদাশেরবাগ এলাকার আনোয়ার মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ইব্রাহিম (৩০)। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ