সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ’ নামে নতুন ছাত্রসংগঠনের কমিটি নিয়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

বুধবার (২৬ ফেরুয়ারি) বিকেলে এই হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- ঢাবির সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মিশু আলী (২৪) ও প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন বিভাগের আকিব আল হাসান (২৫)। তাদের দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

আহতরা জানান, আজ বিকেলে মধুর ক্যানটিনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে গঠিত হয় নতুন ছাত্র সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’। নতুন এই ছাত্রসংগঠনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হয়েছেন আবু বাকের মজুমদার। আর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন জাহিদ আহসান।

এই ঘোষণা ঘিরে এক পক্ষ নিজেরা সন্তোষজনক সংখ্যক পদ পাননি দাবি করে স্লোগান দিতে থাকে। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি স্লোগান ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো.

ফারুক জানান, আহত দুজনকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের শরীরে জখম রয়েছে। তবে তাদের অবস্থা গুরুতর নয়।

বিএইচ

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

১৭ দিন পর কাটলো অচলাবস্থা, চক্ষু হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু

জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষের জেরে বন্ধ হওয়ার ১৭ দিন পর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি ও বহির্বিভাগের সেবা চালু করে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার সঙ্গে প্রয়োজনে রোগী ভর্তি রেখেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে ৪ জুন জরুরি বিভাগ ও ১২ জুন সীমিত পরিসরে আউটডোরের সেবা চালু করে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।

হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. জানে আলম বলেন, শনিবার সকাল থেকে হাসপাতাল পুরোদমে সেবা চালু হয়েছে। রোগীদের সেবা দিতে চাই এবং চিকিৎসক-নার্সদেরও নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে চাই।

কর্মরত একজন চিকিৎসক বলেন, আমরা সকাল থেকে রোগীদের সেবা দেওয়া শুরু করেছি জরুরি ও বহির্বিভাগে পূর্ণাঙ্গ সেবা পাচ্ছেন রোগীরা। প্রয়োজনে ভর্তি ও অস্ত্রোপচার করা হচ্ছে।

এর আগে গত ২৮ মে আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালের কর্মী, সাধারণ রোগী এবং তাদের স্বজনদের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে হাসপাতালটিতে সব ধরনের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালটিতে শুধু জুলাই আহতরা অবস্থান করেন। অন্তর্বর্তী সরকার তাদের জন্য বিশেষ উদ্যোগে খাবার সরবরাহ করেছে।

সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ছাড়পত্র দিলেও ঈদের ছুটি শেষে তারা আবারও দুয়েকজন করে এই হাসপাতালে ফিরতে শুরু করেছেন। জুলাই আহতরা জানিয়েছেন- তারা এ হাসপাতাল থেকেই চিকিৎসা নিতে চান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ১৭ দিন পর কাটলো অচলাবস্থা, চক্ষু হাসপাতালে সেবা চালু
  • ১৭ দিন পর কাটলো অচলাবস্থা, চক্ষু হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু