Samakal:
2025-04-30@23:35:41 GMT

গুচ্ছ গুচ্ছ বই

Published: 27th, February 2025 GMT

গুচ্ছ গুচ্ছ বই

মননশীল সাহিত্য 
বিশ্বলোক নিয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি– মূল: আরভিন শ্রোংয়েডিঙার, অনুবাদ: আমিনুল ইসলাম ভুইয়া, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। নাট্য নির্দেশনার মৌলিক উপাদান– কৃপাকনা তালুকদার, সেলিম আল দীন পাঠশালা।। আমরা যাদের পাগল বলি– রেজাউল হক নাঈম, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। বিজ্ঞান বিশেষ খসড়া খাতা– উচ্ছ্বাস তৌসিফ, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। অতীত থেকে অধুনা: বাংলাদেশের নারী লেখক– সম্পাদনা: বাংলাদেশের আটজন নারী লেখক, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। র‍্যালফ ফক্স: উপন্যাস ও জনগণ– বদিউর রহমান, ঐতিহ্য।। বাংলা বানান প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ– ড.

মোহাম্মদ আমীন,  পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। সাদি মহম্মদের আত্মহত্যা: রাষ্ট্রীয় পদক ও আমাদের হিপোক্রেসি– জোবায়ের মিলন, ঐতিহ্য।। জৈন ধর্ম– মুহাম্মদ তানিম নওশাদ, ঐতিহ্য।। পৃথিবীর গল্প– জসীম আল ফাহিম, বুনন।। নদীমাতৃক ইসলাম– আরিফ রহমান, ঐতিহ্য।। বিপ্লবের মনস্তত্ত্ব– ফাতালি এম মোগদ্দাম, বাতিঘর।। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ : সত্য-মিথ্যার লড়াই— বদরুল আলম খান, বাতিঘর ।। আহাল–মোহাম্মদ রাসেল, ঐতিহ্য।। কলকাতা কোন্দল– মহিউদ্দিন আহমদ, প্রথমা ।। সুষুপ্ত পাঠকের কথোপকথন [সাক্ষাৎকার গ্রন্থ]– সুষুপ্ত পাঠক, সব্যসাচী।। তিয়েন আন মেনে পথ হারিয়ে– সেলিম সোলায়মান, উৎস প্রকাশন।। সতীদাহ প্রথা এবং পূর্ববঙ্গের সতীদাহ মন্দির– মো. মাহমুদ আলী, দিব্যপ্রকাশ।
কথাসাহিত্য 
হিউম্যান অ্যাক্টস– মূল: হান কাং, অনুবাদ: অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। নিউ-কিয়োটো– হামিদ রায়হান, ঐতিহ্য।। দ্য লাস্ট অব দ্য মোহিকান্স– মূল: জেমস ফেনিমোর কুপার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। কয়েকটি বোকা গল্প– মাসউদ আহমাদ, রুশদা প্রকাশনী।। নায়ক প্রতিনায়ক– রেজানুর রহমান।। কেউ তাকে খুন করেছে– জাহিদ হায়দার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। ঘরের দিকে যাওয়া– আফসানা বেগম, প্রথমা প্রকাশন।। মোহাজের– হরিপদ দত্ত, ভূমিকা প্রকাশন।। মেসিয়াহ– তানিম নওশাদ, গ্রন্থিক প্রকাশন।। ত্রোস্তপাঠের দিন– ইমতিয়ার শামীম, গ্রন্থিক প্রকাশন।। সর্বনামে ডাকি– ইকতিজা হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। আমার কিছু নাই– মোস্তাক শরীফ, বাতিঘর।। নিখোঁজ মানুষেরা– রায়হাস রাইন, বাতিঘর।। ডানা ভাঙা পাখিগুলো– বাদল সৈয়দ, বাতিঘর।। কুলি পট্টি– নূর নবী আহমেদ, নন্দন বইঘর।। আনবাড়ি– লুনা রুশদী, কথাপ্রকাশ।। দ্য ওয়াইন্ড-আপ বার্ড ক্রনিক্যাল– মূল: হারুকি মুরাকামি, অনুবাদ: ইশরাক অর্ণব, অধ্যায় প্রকাশনী।। মিতিয়ার প্রেম– মূল: ইভান বুনিন, অনুবাদ: মণিকা চক্রবর্তী।। মায়া– আনিসুল হক, পার্ল পাবলিকেশন্স।। উজান প্রকাশন ইটের বাড়ি কীটের বসত– রায়হানা হাসিব, খড়িমাটি।। ডোরাকাটা জেব্রাক্রসিং– সরলা শীলন, আফসার ব্রাদার্স।। জুটুন মামার বাঘযাত্রা– আশিক মুস্তাফা, শৈশব প্রকাশন।

কবিতা 
প্রেমের অণুকাব্য-২– দন্ত্যস রওশন, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। পাপ হবে যদি না লিখি ফিলিস্তনগাথা– মারুফ রায়হান, মাওলা ব্রাদার্স।। রূপকথার রাস্তাঘাট– পিয়াস মজিদ, বেঙ্গল বুকস।। মূকাভিনেতার জায়েরি– রাসেল রায়হান, প্রতিভাষা প্রকাশনী।। সবাই যখন সাইড থিক্কা সুচিত্রা সেন– আহমেদ শিপলু, জাগতিক।। কবিতা, প্রজ্যোতি পরমা– খালেদ উদ-দীন, বুনন প্রকাশন।। ফিলিস্তিনি কবি মোসআব আবু তোহার নির্বাচিত কবিতা– জহির হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। মনসুর হাল্লাজের কবিতা– অনুবাদ: গ্রন্থিক প্রকাশন।। ঈশ্বর আছেন একা– অর্পণ দত্ত, খড়িমাটি।। ৩৬শে জুলাইয়ের কবিতা– মাহমুদ মৌসুম, গতিধারা প্রকাশনী।। লানিয়াকিয়া– তুহিন তৌহিদ, জাগতিক।। জোনাকির বায়োলজি– আহসানুল করিম, দ্বিমত পাবলিশার্স। v
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বই ব ত ঘর অন ব দ

এছাড়াও পড়ুন:

ছয় গোলের থ্রিলারে জমজমাট ড্র বার্সেলোনা-ইন্টারের

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল মানেই উত্তেজনার পারদ চড়া—আর বার্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মিলে সেটিকে নিয়ে গেল অন্য উচ্চতায়। কাতালানদের ঘরের মাঠ অলিম্পিক স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে দর্শকরা উপভোগ করলেন এক দুর্দান্ত গোলবন্যার ম্যাচ। ম্যাচ শেষে ফল—৩-৩ গোলে ড্র।

মৌসুমের রেকর্ড ৫০ হাজার ৩১৪ দর্শকের সামনে ইউরোপীয় ফুটবলের এই মহারণে উভয় দলই তুলে ধরেছে আক্রমণাত্মক ফুটবল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালের ইতিহাসে ১৯৯৯ সালের পর এটিই প্রথম ম্যাচ যেখানে ছয়টি গোল হয়েছে এবং শেষ হয়েছে ড্রয়ে।

ম্যাচ শুরু হতে না হতেই চমকে দেয় ইন্টার মিলান। ম্যাচের মাত্র প্রথম মিনিটেই ডেনজেল ডামফ্রিজের ব্যাকহিল গোল দলকে এগিয়ে দেন মার্কাস থুরাম। এরপর ২১ মিনিটে আবারও দিমারকোর কর্নার থেকে ফ্রান্সেসকো আকেরবির সহায়তায় শ্বাসরুদ্ধকর অ্যাক্রোব্যাটিকে ব্যবধান বাড়ান ডামফ্রিজ।

তবে ঘুরে দাঁড়াতে দেরি করেনি বার্সা। দুই মিনিট পরই ইয়ামাল ডান দিক থেকে একক নৈপুণ্যে দুর্দান্ত গোল করে ব্যবধান কমান। প্রথমার্ধ শেষের আগে পেদ্রির ফ্লিকে রাফিনিয়ার নিয়ন্ত্রণ এবং তাতে ফেরান তোরেসের শটে গোল করে ২-২ সমতায় ফেরে স্বাগতিকরা।

দ্বিতীয়ার্ধে লাউতারো মার্টিনেজের ইনজুরির পর মাঠে নামেন মেহেদি তারেমি। ৬০ মিনিটে কর্নার থেকে হেড করে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন ডামফ্রিজ। কিন্তু দ্রুতই গোল শোধ করে বার্সা—ছোট কর্নার থেকে রাফিনিয়ার শট লাগে পোস্টে, সেখান থেকে গোলরক্ষক সোমারের পিঠে লেগে ঢুকে পড়ে জালে—ফলাফল ৩-৩। ৭৫ মিনিটে হেনরিখ মিখিতারিয়ান গোল করে ইন্টারকে আবারও এগিয়ে দিয়েছিলেন, কিন্তু ভিএআরের চোখে পড়ে সামান্য অফসাইড, বাতিল হয় সেই গোল।

এখন সবকিছু নির্ভর করছে দ্বিতীয় লেগের ম্যাচের ওপর, যা হবে ৬ মে, মঙ্গলবার, ইন্টারের ঘরের মাঠ জিউসেপ্পে মিয়াজ্জায়। ওই ম্যাচেই জানা যাবে ফাইনালে কারা প্যারিস সেইন্ট জার্মেই ও আর্সেনালের মধ্যকার বিজয়ীর মুখোমুখি হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ