Samakal:
2025-11-02@20:23:20 GMT

গুচ্ছ গুচ্ছ বই

Published: 27th, February 2025 GMT

গুচ্ছ গুচ্ছ বই

মননশীল সাহিত্য 
বিশ্বলোক নিয়ে আমার দৃষ্টিভঙ্গি– মূল: আরভিন শ্রোংয়েডিঙার, অনুবাদ: আমিনুল ইসলাম ভুইয়া, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। নাট্য নির্দেশনার মৌলিক উপাদান– কৃপাকনা তালুকদার, সেলিম আল দীন পাঠশালা।। আমরা যাদের পাগল বলি– রেজাউল হক নাঈম, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। বিজ্ঞান বিশেষ খসড়া খাতা– উচ্ছ্বাস তৌসিফ, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। অতীত থেকে অধুনা: বাংলাদেশের নারী লেখক– সম্পাদনা: বাংলাদেশের আটজন নারী লেখক, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। র‍্যালফ ফক্স: উপন্যাস ও জনগণ– বদিউর রহমান, ঐতিহ্য।। বাংলা বানান প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ– ড.

মোহাম্মদ আমীন,  পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। সাদি মহম্মদের আত্মহত্যা: রাষ্ট্রীয় পদক ও আমাদের হিপোক্রেসি– জোবায়ের মিলন, ঐতিহ্য।। জৈন ধর্ম– মুহাম্মদ তানিম নওশাদ, ঐতিহ্য।। পৃথিবীর গল্প– জসীম আল ফাহিম, বুনন।। নদীমাতৃক ইসলাম– আরিফ রহমান, ঐতিহ্য।। বিপ্লবের মনস্তত্ত্ব– ফাতালি এম মোগদ্দাম, বাতিঘর।। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ : সত্য-মিথ্যার লড়াই— বদরুল আলম খান, বাতিঘর ।। আহাল–মোহাম্মদ রাসেল, ঐতিহ্য।। কলকাতা কোন্দল– মহিউদ্দিন আহমদ, প্রথমা ।। সুষুপ্ত পাঠকের কথোপকথন [সাক্ষাৎকার গ্রন্থ]– সুষুপ্ত পাঠক, সব্যসাচী।। তিয়েন আন মেনে পথ হারিয়ে– সেলিম সোলায়মান, উৎস প্রকাশন।। সতীদাহ প্রথা এবং পূর্ববঙ্গের সতীদাহ মন্দির– মো. মাহমুদ আলী, দিব্যপ্রকাশ।
কথাসাহিত্য 
হিউম্যান অ্যাক্টস– মূল: হান কাং, অনুবাদ: অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য, জ্ঞানকোষ প্রকাশনী।। নিউ-কিয়োটো– হামিদ রায়হান, ঐতিহ্য।। দ্য লাস্ট অব দ্য মোহিকান্স– মূল: জেমস ফেনিমোর কুপার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। কয়েকটি বোকা গল্প– মাসউদ আহমাদ, রুশদা প্রকাশনী।। নায়ক প্রতিনায়ক– রেজানুর রহমান।। কেউ তাকে খুন করেছে– জাহিদ হায়দার, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। ঘরের দিকে যাওয়া– আফসানা বেগম, প্রথমা প্রকাশন।। মোহাজের– হরিপদ দত্ত, ভূমিকা প্রকাশন।। মেসিয়াহ– তানিম নওশাদ, গ্রন্থিক প্রকাশন।। ত্রোস্তপাঠের দিন– ইমতিয়ার শামীম, গ্রন্থিক প্রকাশন।। সর্বনামে ডাকি– ইকতিজা হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। আমার কিছু নাই– মোস্তাক শরীফ, বাতিঘর।। নিখোঁজ মানুষেরা– রায়হাস রাইন, বাতিঘর।। ডানা ভাঙা পাখিগুলো– বাদল সৈয়দ, বাতিঘর।। কুলি পট্টি– নূর নবী আহমেদ, নন্দন বইঘর।। আনবাড়ি– লুনা রুশদী, কথাপ্রকাশ।। দ্য ওয়াইন্ড-আপ বার্ড ক্রনিক্যাল– মূল: হারুকি মুরাকামি, অনুবাদ: ইশরাক অর্ণব, অধ্যায় প্রকাশনী।। মিতিয়ার প্রেম– মূল: ইভান বুনিন, অনুবাদ: মণিকা চক্রবর্তী।। মায়া– আনিসুল হক, পার্ল পাবলিকেশন্স।। উজান প্রকাশন ইটের বাড়ি কীটের বসত– রায়হানা হাসিব, খড়িমাটি।। ডোরাকাটা জেব্রাক্রসিং– সরলা শীলন, আফসার ব্রাদার্স।। জুটুন মামার বাঘযাত্রা– আশিক মুস্তাফা, শৈশব প্রকাশন।

কবিতা 
প্রেমের অণুকাব্য-২– দন্ত্যস রওশন, পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স।। পাপ হবে যদি না লিখি ফিলিস্তনগাথা– মারুফ রায়হান, মাওলা ব্রাদার্স।। রূপকথার রাস্তাঘাট– পিয়াস মজিদ, বেঙ্গল বুকস।। মূকাভিনেতার জায়েরি– রাসেল রায়হান, প্রতিভাষা প্রকাশনী।। সবাই যখন সাইড থিক্কা সুচিত্রা সেন– আহমেদ শিপলু, জাগতিক।। কবিতা, প্রজ্যোতি পরমা– খালেদ উদ-দীন, বুনন প্রকাশন।। ফিলিস্তিনি কবি মোসআব আবু তোহার নির্বাচিত কবিতা– জহির হাসান, গ্রন্থিক প্রকাশন।। মনসুর হাল্লাজের কবিতা– অনুবাদ: গ্রন্থিক প্রকাশন।। ঈশ্বর আছেন একা– অর্পণ দত্ত, খড়িমাটি।। ৩৬শে জুলাইয়ের কবিতা– মাহমুদ মৌসুম, গতিধারা প্রকাশনী।। লানিয়াকিয়া– তুহিন তৌহিদ, জাগতিক।। জোনাকির বায়োলজি– আহসানুল করিম, দ্বিমত পাবলিশার্স। v
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বই ব ত ঘর অন ব দ

এছাড়াও পড়ুন:

শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।

দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।

ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্‌যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।

৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।

ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ