৭ এপ্রিল থেকে ঢাকায় ৩ দিনের ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’
Published: 8th, March 2025 GMT
আগামী ৭ এপ্রিল থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে তিনদিন ব্যাপী ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫।’ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.মুহাম্মদ ইউনূস সামিটের উদ্বোধন করবেন।
সামিটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রীসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রতিবেশী দেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশসমূহ, ইউরোপ, আমেরিকার নামী বিনিয়োগকারীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাস, দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারী, বিভিন্ন চেম্বার, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা, সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা প্রতিনিধিদের যোগদানের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের কর্মশক্তি, বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থানের ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে সুযোগ-সুবিধা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশ্বব্যাপী পরিচিতি কাজে লাগিয়ে দেশের শীর্ষ বিনিয়োগ প্রচার ও প্রসারকারী সংস্থা (আইপিএ) বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নেতৃত্বে বেজা, বেপজা, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এর অন্যান্য সংস্থাসমূহের সহযোগিতায় এই ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’ আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রীসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ প্রতিবেশী দেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশসমূহ, ইউরোপ, আমেরিকার নামী বিনিয়োগকারীসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় বিনিয়োগকারী, বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাস, বাংলাদেশে পথিকৃৎ দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারী, বিভিন্ন চেম্বার, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাসমূহসহ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা প্রতিনিধিদের এই সামিটে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানোর প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
সামিটে কৃষি, আইসিটি, বস্ত্র শিল্প, চামড়া শিল্প, পর্যটন, স্বাস্থ্য ও সেবা, ফার্মাসিউটিক্যাল, ইত্যাদি খাতসহ সম্ভাবনাময় অন্যান্য খাতে আগ্রহী শিল্প উদ্যোগক্তাগণ অনুষ্ঠেয় এ অংশগ্রহণ করবেন মর্মে আশা করা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা ও সাফল্যের উপর ভিত্তি করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ব্যক্তিগণ এ সম্মেলনে তাদের মূল্যবান মতামত ও দিকনির্দেশনা প্রদান করবেন। এ অনুষ্ঠানে সুনির্দিষ্ট খাতভিত্তিক দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রত্যক্ষ যোগাযোগের উদ্দেশ্যে ই২ই আলোচনার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। দেশে খাতভিত্তিক বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা আলোচনার লক্ষে এ সামিটে একাধিক ব্রেক আউট সেশনসহ অন্যান্য যথাযথ অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যাবস্থা থাকছে। এছাড়া এ সামিটে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থার পর্যবেক্ষণের জন্য সুনির্দিষ্ট শিল্পাঞ্চল ও শিল্প প্রতিষ্ঠান ভ্রমনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এই সামিটটি যথাযথ ভাবগম্ভীরে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এর ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত কার্যাদি সম্পাদনের জন্য বিডা’র দাপ্তরিক ব্যয় প্রাক্কলন কমিটি কর্তৃক প্রাক্কলিত ব্যয় ২,১২,০০,০৫৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
সে অনুযায়ী ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অব বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০১৫ অর্গানাইজড বাই বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেল্পমেন্ট অথরিটি (বিডা) শীর্ষক ভৌত সেবা উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতি (ওটিএম) [প্রকিউরমেন্ট অব নন-কনসাল্টিং সার্ভিসেস] উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ক্রয়ের জন্য গত ২২ জানুয়ারি তারিখে পত্রিকায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। দরপত্রের শর্তানুযায়ী মোট ১১ (এগার) টি দাখিলকারী প্রতিষ্ঠানের দরপত্র দলিল নির্ধারিত নির্ণায়কের মানদণ্ডে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে কোন প্রতিষ্ঠানই সব শর্তাদি পূরণ না করায় পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা-২০০৮ বিধি ৯৮ এর ১৫ (গ) বিধি মোতাবেক দরপত্র ও প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি কর্তৃক নন-রেসপনসিভ হিসেবে বিবেচিত হয়। দরপত্র ও প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি কর্তৃক পিপিআর ২০০৮ এর ৩৩ (২)(ঘ) বিধি মোতাবেক সব দরপত্র, প্রস্তাব বা কোটেশন অগ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হওয়ায় সুপারিশের ভিত্তিতে ক্রয়কারী কার্যালয় প্রধান সব দরপত্র বাতিল করেন।
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ এর ৩৪ (১) বিধি অনুযায়ী পুনঃদরপত্র আহ্বান, মূল্যায়ন এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যক্রম প্রক্রিয়াকরণের লক্ষ্যে ন্যুনতম প্রায় ০১ (এক) মাস সময় প্রয়োজন হবে। আসন্ন সামিট সংক্রান্ত অধিকাংশ কার্যক্রমই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট বিধায় চলতি মার্চ এর ১ম সপ্তাহ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু অত্যাবশ্যক।
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬-এর ৬৮ ধারায় বলা হয়েছে ‘রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে, ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় সম্পর্কিত বিশেষ বিধান- (১) সরকার, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে বা বিপর্যয়কর কোন ঘটনা মোকাবেলার জন্য, জনস্বার্থে, সরকার কর্তৃক গঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির সুপারিশক্রমে, ধারা ৩২ এ বর্ণিত সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি বা অন্য কোন ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করিয়া ক্রয়কার্য সম্পন্ন করিতে পারবে’। তাছাড়া, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ এর বিধি-৭৬(২) এ সরকার আইনের ধারা ৬৮ অনুসারে জরুরি প্রয়োজনে তফসিল-২ এ [বিধি-৭৬ (১) এর বিপরীতে] বর্ণিত মূল্যসীমার উর্ধ্বে ক্রয়ের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির সুপারিশক্রমে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি প্রয়োগ করে ক্রয়কার্য সম্পন্ন করতে পারবে।
ঢাকার বনানীস্থ ইন্টিগ্রেটেড মার্কেটিং সার্ভিস লিমিটেড (আইএমএস) বাংলাদেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ও দক্ষ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান, যা ২০০৯ সাল থেকে শীর্ষস্থানীয় দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করে আসছে। গ্রামীণফোন, নেসলে বাংলাদেশ, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোসহ বহু দেশি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় তাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা, দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগকারী, বহুজাতিক কোম্পানির প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গত ১৬ জানুয়ারি তারিখে আয়োজিত নেটওয়ার্কিং প্রোগ্রামটি আইএমএস কর্তৃক সফল ও সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। দেশি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা এবং ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ব্র্যান্ড কমিউনিকেশনে অভিজ্ঞতা থাকায় আগামী ৭-১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটের ইভেন্ট পরিচালনার জন্য ইন্টিগ্রেটেড মার্কেটিং সার্ভিস লিমিটেড (আইএমএস)-কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সম্প্রতি অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হলে কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে।
ঢাকা/টিপু
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অন য ন য উপদ ষ ট দরপত র র জন য কর ত ক অন ষ ঠ অবস থ সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্যানেল করতে চান উমামা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল করতে চান উমামা ফাতেমা।
গতকাল বুধবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে উমামা এ কথা জানান। তিনি তাঁর পোস্টের কমেন্টে একটি ফরম যুক্ত করেছেন। যেসব শিক্ষার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করতে চান, তাঁদের উমামা তাঁর প্যানেলের পক্ষ থেকে ফরমটি পূরণ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে উমামা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ছিলেন। সে সময় তিনি ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্যসচিবও ছিলেন। অভ্যুত্থানের পর তিনি ছাত্র ফেডারেশন থেকে পদত্যাগ করেন। গত বছরের অক্টোবরে তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র হন। গত মাসে তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়েন।
উমামার তাঁর ফেসবুক পোস্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন—
‘আপনারা ইতোমধ্যে জানেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-২০২৫ এর তফসিল ঘোষণা হয়েছে এবং নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
আমি উমামা ফাতেমা, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ও কবি সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুনউমামা ফাতেমার ফেসবুক পোস্ট: ঠিকমতো খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে২৭ জুলাই ২০২৫আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ থেকেই ছাত্র রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলাম এবং রাজনৈতিক সংগঠনের ভিতরে বাইরে থেকে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করার চেষ্টা করে আসছি। ১ম বর্ষে থাকাকালীন বৈধ সিটের দাবিতে ‘বৈধ সিট আমার অধিকার’ নামক প্ল্যাটফর্মটি গড়ে তুলি, পাশাপাশি আমার এই স্বল্প পথচলার অভিজ্ঞতায় আমি অনুধাবন করেছি যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় ধরনের বিপ্লব ব্যতীত এখানকার সমস্যাগুলো সমাধান করা খুবই কঠিন, আর সে পরিবর্তন আনতে পারে কেবল শিক্ষার্থীরাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারে সংঘঠিত ও লেজটিমেট একটি বডি, যেটি কেবল ছাত্র সংসদ।
আমি বিশ্বাস করি, এই ছাত্র সংসদে শিক্ষার্থীরা এমন নেতৃত্ব চায়, যারা কোনো পক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে না, শিক্ষার্থীদের অধিকারের ব্যাপারে অটল থাকবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে শুধুমাত্র নেতা বানানোর কারখানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে না। শিক্ষার গুণগত মান ও গবেষণাবান্ধব বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।
আরও পড়ুনফেসবুক লাইভে উমামা ফাতেমা: জুলাইকে ‘মানি মেকিং মেশিনে’ পরিণত করা হয়েছে২৮ জুলাই ২০২৫আরও পড়ুনযে পরিকল্পনায় এগোচ্ছে ছাত্রসংগঠনগুলো, প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় যাঁরা৩০ জুলাই ২০২৫সেই জায়গা থেকে, দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করতে থাকা বা শিক্ষার্থীদের নিয়ে ভাবনাচিন্তা রয়েছে ঐ সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল করতে চাই যা আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে গবেষণাভিত্তিক ও দূরদর্শী কাজ করার চেষ্টা করবে। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীর কাছে আহ্বান জানাতে চাই, আপনারা যারা মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কাজ করা উচিত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে ও রাজনৈতিক আধিপত্যবাদের ফলে ধ্বংস হয়ে যাওয়া এ বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বরূপে ফিরিয়ে আনতে চান।
আরও পড়ুনডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর২৯ জুলাই ২০২৫১ম বর্ষ থেকে বৈধ সিট, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার, সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশ পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে কাজ করতে চান, আপনাদের আমরা আহ্বান জানাচ্ছি আমাদের প্যানেলে।
যেসকল শিক্ষার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কিংবা শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করতে চান, তাদেরকে আমি আমাদের প্যানেলের পক্ষ থেকে অনুরোধ করছি কমেন্টে প্রদত্ত ফর্মটি পূরণ করার জন্য—’
আরও পড়ুনএনসিপির সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই, হঠাৎ কেন এ কথা বললেন উমামা ফাতেমা২৯ এপ্রিল ২০২৫আরও পড়ুনবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন উমামা ফাতেমা, ফেসবুকে জানালেন কারণ২৮ জুন ২০২৫