জন্মদিনে একটা বাড়তি আনন্দ থাকার কথা সাকিব আল হাসানের। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেট–সংশ্লিষ্ট কারোরই আজ মন ভালো নেই। হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে যে হাসপাতালে ভর্তি জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।

সাভারের কেপিজে হাসপাতালে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে আছেন তামিম। এমন অবস্থায় তামিমকে দেখতে যাচ্ছেন তাঁর অনেক সতীর্থই। দেশের বাইরে থাকায় সে সুযোগ নেই সাকিবের।

আরও পড়ুনজ্ঞান ফিরেছে তামিমের, কথাও বলছেন৭ ঘণ্টা আগে

তবে ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজ থেকে করা এক পোস্টে সাকিব লিখেছেন, ‘আজ আমার জন্য বিশেষ দিন, কিন্তু মনটা পুরোপুরি আনন্দে নেই, কারণ আমার প্রিয় সতীর্থ ও বন্ধু তামিম ইকবাল অসুস্থ। মাঠে আমরা একসঙ্গে অনেক লড়াই করেছি, অনেক স্মৃতি রয়েছে, আর সব সময় চাইব আমাদের এই পথচলা আরও দীর্ঘ হোক।’

এরপর তামিমের উদ্দেশে সাকিব লিখেছেন, ‘তামিম, তুমি বাংলাদেশের ক্রিকেটের অন্যতম বড় শক্তি। তোমার দ্রুত সুস্থতা ও মাঠে ফিরে আসার জন্য দোয়া করছি। ইনশা আল্লাহ, তুমি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবে।’

আজ বিকেএসপিতে শাইনপুকুরের বিপক্ষে মোহামেডানের হয়ে খেলতে নামেন তামিম। বুকে ব্যথা অনুভব করায় হাসপাতালে যান তিনি। এরপর অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে ঢাকায় আনা যায়নি। কেপিজে হাসপাতালেই তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়।

আরও পড়ুনতামিম ভেবেছিলেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা, তারপর যা ঘটল.

..৭ ঘণ্টা আগে

আপাতত পর্যবেক্ষণে থাকা তামিমের জন্য দোয়া চেয়ে সাকিব লিখেছেন, ‘তামিমের জন্য আপনার দোয়াই হবে আমার জন্মদিনের সেরা উপহার । দোয়া করবেন—আমার ভাই তামিম যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার মাঠে ফিরতে পারে!’

পোস্টের নিচে ‘গেটওয়েলসুনতামিম’ হ্যাশট্যাগ জুড়ে দিয়েছেন এই তারকা অলরাউন্ডার।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য ম র জন

এছাড়াও পড়ুন:

মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা

সুনামগঞ্জে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় এক কৃষকের মরিচখেতে একটি তাজা গ্রেনেড পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের চালবন গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর মরিচখেতে গিয়ে মাটি খোঁড়ার সময় ওই গ্রেনেড পান। বিষয়টি জানাজানি হলে উৎসুক লোকজন সেখানে ভিড় করেন। এরপর বিষয়টি বিশ্বম্ভরপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মখলিছুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেড সাদৃশ্য ওই বস্তু দেখতে পায়। এরপর সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় থাকা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনাটি জানানো হয়। আজ দুপুরে সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট আল হোসাইনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে প্রথমে এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। পরে সেটি নিষ্ক্রিয় করার উদ্যোগ নেন তাঁরা। নিষ্ক্রিয় করার সময় গ্রেনেডটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। চারপাশের মাটি গর্ত হয়ে যায়।

সেনা কর্মকর্তা আল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেনেডটি বিশ্বযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোনোভাবে আসতে পারে। এটি মাটির নিচে ১০০ বছরের কমবেশি সময়ে সক্রিয় থাকে। তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উচিত ছিল আগেই বিষয়টি সেনাবাহিনীকে জানানো। এটি বিস্ফোরিত হলে জানমালের অনেক ক্ষতি হতে পারত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পানিতে ভাসছিল ২২ দিনের শিশুর মৃতদেহ, ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন মা
  • বাঁধন কাঁদলেন, কিন্তু কেন...
  • মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
  • আমাদের যত ঘুঘু 
  • বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচের নিয়ম পাল্টাচ্ছে এমসিসি
  • কমিটি নেই, সবাই নেতা
  • কোরবানির গরু কেনার আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিতে ব্যবসায়ী জাকিরকে হত্যা করা হয়
  • শ্রীলঙ্কা পৌঁছেছেন মিরাজ-শান্তরা
  • পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
  • মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা