হার্ট অ্যাটাকের কারণে গুরুতর অসুস্থ হওয়া তামিম ইকবাল হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন। আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। এরপর বাসায় ফিরে গেছেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক।  

গত ২৪ মার্চ বিকেএসপিতে ডিপিএলের ম্যাচ চলাকালীন ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয় তামিমের। সঙ্গে সঙ্গে সাভারের কেপিজে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সেখানে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা হয়, সিপিআর ও ডিসি শক দেওয়ার পর তার হার্টে রিং পরানো হয়। এরপর কেপিজে হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি রাখা হয় তাকে।  

২৬ মার্চ তামিমকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। ২৭ মার্চ চিকিৎসকরা এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, তামিমের অবস্থা স্থিতিশীল এবং তিনি সুস্থ আছেন। তবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে হলে তাকে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে।  

আজ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেও তার খেলায় ফেরার বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ৩-৪ মাস পর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও তামিম এখনো ঘরোয়া ক্রিকেটে সক্রিয়। বিপিএলের সর্বশেষ দুই আসরে ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা জয়ী হয়েছেন তিনি। এবার ডিপিএলে মোহামেডানের হয়ে খেলছিলেন, তবে অসুস্থতার কারণে এই মৌসুমে আর মাঠে ফেরা সম্ভব নয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল

এছাড়াও পড়ুন:

যাত্রাবাড়ীতে বিদ্যুৎমিস্ত্রিকে পিটিয়ে হত্যা

রাজধানীতে হাত ও পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে যাত্রাবাড়ীর কাউন্সিল শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির একটি কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বিদ্যুৎমিস্ত্রি ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তাঁর কর্মস্থল ছিল পুরান ঢাকার সদরঘাটে। পারিবারিক সূত্র জানায়, আনোয়ার হোসেন স্ত্রী ও দুই মেয়ে নিয়ে রাজধানীর মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ি এলাকায় থাকতেন।

আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল ভোরে আনোয়ার বাসা থেকে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে বের হন। পরে খবর পান, তাঁর ভাইকে কাউন্সিল উত্তর শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির গ্যারেজে নিয়ে হাত–পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এরপর সেখানে গিয়ে আনোয়ারের হাত–পা বাঁধা ও রক্তাক্ত মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান তাঁর মা।

লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়েছে বলে মৃত্যুর আগের তাঁর মাকে জানিয়েছিলেন আনোয়ার। তাঁর ভাই এ কথা জানিয়ে বলেন, এর কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়। এরপর যাত্রাবাড়ীর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।

গতকাল সন্ধ্যায় যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ভোরে সঙ্গী সুমনকে নিয়ে আনোয়ার বাসের কাঠামো তৈরির কারখানায় চুরি করতে যান। এ সময় সেখানে থাকা লোকজন তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে। তাঁর সঙ্গী সুমন পালিয়ে যান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফাইনালে দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
  • শাহরুখকে ‘কুৎসিত’ বলেছিলেন হেমা মালিনী, এরপর...
  • প্রথম দেখায় প্রেম নাকি ঝগড়া? আসছে ইয়াশ–তটিনীর ‘তোমার জন্য মন’
  • জেমিনিতে যুক্ত হলো গুগল স্লাইডস তৈরির সুবিধা, করবেন যেভাবে
  • নড়াইলে ৩ দিন ধরে স্কুলছাত্রী নিখোঁজ
  • রোহিতের পর কোহলির রেকর্ডও কাড়লেন বাবর, পাকিস্তানের সিরিজ জয়
  • নাজমুলই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
  • বন্দীদের ফুল দিয়ে বরণ, চালু হলো ফেনীর দ্বিতীয় কারাগার
  • সিলেটে বাসদ কার্যালয়ে পুলিশের অভিযান, আটক ২২
  • যাত্রাবাড়ীতে বিদ্যুৎমিস্ত্রিকে পিটিয়ে হত্যা