সারা বছর বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। তাদের সহায়তার জন্য নিয়মিত এ আয়োজন।

১. বর্তমান বিশ্বে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) সংখ্যা—৪৪টি।

২. বিশ্বে প্রথম স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা করা হয়— ১৯৭১ সালে ।

৩. বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি)  তালিকায় যুক্ত হয়—১৯৭৪ সালে।

৪. বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের ‘নিম্ন আয়ের দেশ’ পর্যায় থেকে ‘নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ’–এ উত্তীর্ণ হয়—১ জুলাই ২০২৫।

৫.

২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের তালিকায় বাংলাদেশ ছাড়াও আরও দুটি দেশ— লাওস ও নেপাল।

৬. বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে—২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর।

৭. বিশ্বে গত পাঁচ দশকে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি)  থেকে বের হয়েছে মাত্র—৮টি দেশ। দেশগুলো হলো: ভুটান, বতসোয়ানা, কেপ ভার্দে, ইকুইটোরিয়াল, গিনি, মালদ্বীপ, সামোয়া, ভানুয়াতু, সাও টোমো অ্যান্ড প্রিন্সেপ।

৮. জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবস্থিত —ইউক্রেনে ।

৯.  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনের  ‘রাজু ভাস্কর্য’এর ভাস্করের নাম—শ্যামল চৌধুরী।

১০. বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম যমুনা রেল সেতুতে ট্রেন চালানো যাবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ— ২৫০ কিমি গতিতে।

১১. বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম যমুনা রেল সেতুর দৈর্ঘ্য—৪.৮ কিলোমিটার।

১২. দেশের সবচেয়ে বড় রেল সেতু রূপসা রেল সেতু (দৈর্ঘ্য ৫ দশমিক ১৩ কিমি) চালু হয়—৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে।

১৩. বাংলাদেশে বর্তমানে ‘পরিবেশবান্ধব’ সনদপ্রাপ্ত কারখানার সংখ্যা—১৪০টি।

১৪. বিশ্বে শীর্ষ ১০০টি পরিবেশবন্ধব কারখানার মধ্যে বাংলাদেশের সংখ্যা—৬৬টি।

১৫. বর্তমান বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ  ই–কমার্স প্রতিষ্ঠান—আমাজন ।

১৬. ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণ বছর ছিল—২০২৪ সাল।

১৭. বিশ্বে ২০২৪ সালের সবচেয়ে শীর্ষস্থানীয় সুখী দেশ—ফিনল্যান্ড।

১৮. সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ চালু হয়—রেল বাস।

১৯. ২০২৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী  ‘বিশ্ব সরকার সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয়— আরব আমিরাতে দুবাই ।

২০. USAID–এর পূর্ণ নাম—United States Agency For International Development.    

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এলড স

এছাড়াও পড়ুন:

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: কী, কেন, কীভাবে

ফিফা বিশ্বকাপ বলতে অনেকে যা বোঝেন, জাতীয় দলগুলোকে নিয়ে আয়োজিত সেই বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ সালের জুন–জুলাইয়ে। এবারের জুন–জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ক্লাব নিয়ে আয়োজিত বিশ্বকাপ। আনুষ্ঠানিকভাবে যা ‘ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ’ নামে পরিচিত।

ক্লাব বিশ্বকাপ কি নতুন কিছু

না। ২০০০ সাল থেকেই ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ হয়ে আসছে। কখনো ৬ দল, কখনো ৭ দল নিয়ে। তবে বিভিন্ন মহাদেশের ক্লাব প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে আয়োজিত সেই বিশ্বকাপ খুব বেশি সাড়া ফেলতে পারেনি। বছরের শেষ দিকে ১০ দিনের মধ্যে অল্প কটি ম্যাচের মধ্যে শেষ হয়ে যেত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। এই করে করে এরই মধ্যে আয়োজিত হয়ে গেছে ২০টি আসর। তবে এবার ক্লাব বিশ্বকাপকে বৈশ্বিক রূপ দেওয়ার জন্য টুর্নামেন্টের কলেবর বাড়িয়েছে ফিফা। পৃথিবীর ছয় মহাদেশ থেকে অংশ নিচ্ছে মোট ৩২টি ক্লাব, যেমনটা জাতীয় দলের বিশ্বকাপে এত দিন হয়ে এসেছে।

ফরম্যাট কি বিশ্বকাপের মতোই

হ্যাঁ, জাতীয় দলগুলোকে নিয়ে আয়োজিত ফিফা বিশ্বকাপের মতোই (যদিও ২০২৬ আসরে অংশ নেবে ৪৮টি দেশ)। ৩২টি দল মোট ৮টি গ্রুপে ভাগ হয়েছে। প্রতি গ্রুপের সেরা দুই দল উঠবে শেষ ষোলোয়, সেখান থেকে একের পর এক নকআউট। এক মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ১১টি শহরে অনুষ্ঠিত হবে মোট ৬৩টি ম্যাচ।

৩২ দল কীভাবে চূড়ান্ত হয়েছে?

দল চূড়ান্ত হয়েছে বিভিন্ন পদ্ধতিতে। মোটের ওপর সর্বশেষ চার মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নদেরই জায়গা দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ ১২টি ক্লাব আছে ইউরোপের, দক্ষিণ আমেরিকার আছে ৬টি। আবার অপেক্ষাকৃত দুর্বল ওশেনিয়া ফুটবল ফেডারেশন থেকেও দল আছে একটি। আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বরাদ্দ ছিল একটি জায়গা। ২০২৪ এমএলএস সাপোর্টাস শিল্ড জিতে সেটি পেয়েছে ইন্টার মায়ামি। এমএলএস থেকে দল অবশ্য আরও একটি আছে। ফিফার নিয়ম অনুযায়ী যোগ্যতা থাকলেও একই মালিকানার দুটি ক্লাব টুর্নামেন্টে খেলতে পারবে না। প্লে–অফের মাধ্যমে একটি চূড়ান্ত হবে। এই প্রক্রিয়ায় লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি যুক্ত হয়েছে।

দলগুলো কারা

এশিয়া (এএফসি): আল হিলাল (সৌদি আরব), উরাওয়া রেড ডায়মন্ডস (জাপান), আল আইন (সংযুক্ত আরব আমিরাত), উলসান (দক্ষিণ কোরিয়া)।

আফ্রিকা (সিএএফ): আল–আহলি (মিসর), ওয়াইদাদ (মরক্কো), এসপেরানস দি তিউনিস (তিউনিসিয়া), মামেলোদি সানডাউনস (দক্ষিণ আফ্রিকা)।

উত্তর, মধ্য ও ক্যারিবিয়ান (কনক্যাকাফ): মনটেরি (মেক্সিকো), সিয়াটল সাউন্ডার্স (যুক্তরাষ্ট্র), পাচুয়া (মেক্সিকো), লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি (যুক্তরাষ্ট্র)।

দক্ষিণ আমেরিকা (কনমেবল): পালমেইরাস (ব্রাজিল), ফ্ল্যামেঙ্গো (ব্রাজিল), ফ্লুমিনেজ (ব্রাজিল), বোতাফোগো (ব্রাজিল), রিভার প্লেট (আর্জেন্টিনা), বোকা জুনিয়র্স (আর্জেন্টিনা)।

ইউরোপ (উয়েফা): চেলসি (ইংল্যান্ড), রিয়াল মাদ্রিদ (স্পেন), ম্যানচেস্টার সিটি (ইংল্যান্ড), বায়ার্ন মিউনিখ (জার্মানি), পিএসজি (ফ্রান্স), ইন্টার মিলান (ইতালি), পোর্তো (পর্তুগাল), বেনফিকা (পর্তুগাল), বরুসিয়া ডর্টমুন্ড (জার্মানি), জুভেন্টাস (ইতালি), আতলেতিকো মাদ্রিদ (স্পেন), রেড বুল সালজবুর্গ (অস্ট্রিয়া)।

ওশেনিয়া (ওএফসি): অকল্যান্ড সিটি (নিউজিল্যান্ড)।

আয়োজক দেশের দল: ইন্টার মায়ামি (যুক্তরাষ্ট্র)।

ক্লাব বিশ্বকাপের ট্রফি যখন মিসরে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • খেলাপি ঋণ ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
  • টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন আসরে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ কারা, খেলা কবে-কোথায়
  • সুদ পরিশোধে ব্যয় বাড়ছে
  • প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে
  • সংশোধিত সাইবার অধ্যাদেশও আন্তর্জাতিক মানের হয়নি
  • প্রধান উপ‌দেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন: জামায়া‌তে ইসলামী
  • ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: কী, কেন, কীভাবে
  • কয়েক দশকের ছায়াযুদ্ধ থেকে এবার প্রকাশ্য সংঘাতে ইরান-ইসরায়েল
  • ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে যে পরিকল্পনা সাজাচ্ছে আনচেলত্তির ব্রাজিল
  • প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রোজার আগে নির্বাচন হতে পারে