আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে রাজনীতির মতো দেশের সংস্কৃতিতেও একটি দলের আধিপত্য ছিল। এখন বিভিন্ন জায়গায় সরকারি অর্থ খরচ করে সাংস্কৃতিক উৎসব করা হলেও সেগুলো প্রাণ পাচ্ছে না

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী। পহেলা বৈশাখ উদযাপনের রাজনীতি ও সমসাময়িক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি কথা বলেছেন 
সমকালের সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সমকালের সহকারী সম্পাদক এহ্সান মাহমুদ

সমকাল : বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। বাংলাদেশের উৎসব হিসেবে পহেলা বৈশাখকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : শুভেচ্ছা। বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনে এক উজ্জ্বল আনন্দময় উৎসব। এ উৎসব সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা। পহেলা বৈশাখ থেকে শুরু হয় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার আয়োজন। নতুন বছর মানে অতীতের সব ব্যর্থতা, জরাজীর্ণতা পেছনে ফেলে নতুন উদ্দীপনা ও উৎসাহে সুন্দর-সমৃদ্ধ আগামী বিনির্মাণে এগিয়ে যাওয়া। বৈশাখ বরণ শুরু হয় চৈত্রসংক্রান্তি বা চৈত্র মাসের শেষ দিন থেকে। আমরা জানি, বাংলা মাসের সর্বশেষ দিনটিকে সংক্রান্তির দিন বলা হয়। বাংলার চিরায়ত বিভিন্ন ঐতিহ্য ধারণ করে আসছে এই চৈত্রসংক্রান্তি। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরোনোকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য প্রতিবছর চৈত্রসংক্রান্তিকে ঘিরে থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন। চৈত্রসংক্রান্তি অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্রসংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব। চৈত্রসংক্রান্তির দিন নিজ নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী নানা আচার-অনুষ্ঠান পালন করেন। এ ছাড়া চৈত্রসংক্রান্তি উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে নানা ধরনের মেলা ও উৎসব হয়। হালখাতার জন্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সাজানো, লাঠিখেলা, গান, শোভাযাত্রাসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয় চৈত্রসংক্রান্তি। পুরাতন ক্লেদ ও বেদনার সবকিছু বিদায় জানানোর পাশাপাশি সব অন্ধকারকে বিদায় জানিয়ে আলোর পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার থাকবে গোটা জাতির। এবার বাংলা নববর্ষ আমাদের বাংলাদেশে আরও নতুন কিছু নিয়ে আসবে। 

সমকাল : এবারের পহেলা বৈশাখ ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখছেন কেন? 

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এবার দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করবে। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে দেশীয় সংস্কৃতি ফুটিয়ে তুলতে বিএনপি দলীয়ভাবেও নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বৈশাখী যাত্রা/র‍্যালি থেকে শুরু করে মেলাসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। ফেলে আসা বছরের অশান্তি, স্থবিরতা কাটিয়ে আমরা নতুন বছরে এগিয়ে যাওয়ার অপার সম্ভাবনা দেখতে পাব বলে বিশ্বাস করি। আমাদের শান্তি, স্বস্তি, সুস্থতা ও সহাবস্থান ফিরিয়ে আনতে হবে। মানুষে মানুষে বিচ্ছিন্নতা ও বিভাজন দূর করে পরস্পরের শুভকামনায় আমরা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করব। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ এ ক্ষেত্রে আমাদের ঐক্যবদ্ধ করতে ভূমিকা রাখতে পারে। 

সমকাল : বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ কীভাবে হারানো সংস্কৃতি পুনরুদ্ধার করতে পারে? 

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে অসাম্প্রদায়িকতার চেতনা বহু পুরোনো। এই ভূখণ্ডের সংস্কৃতির সঙ্গে মেলবন্ধন ঘটেছিল প্রগতিবাদী রাজনীতির। তারই পরম্পরায় রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশ। আমাদের স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের মন্ত্রে উজ্জীবিত হবে সমাজ। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হবে সম্প্রীতি ও মানবতার। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সব ধর্মের সমান অধিকার এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের কথা বারবার বলেছেন। সবাইকে তিনি বাংলাদেশি মূলমন্ত্রে দীক্ষা দিয়েছেন। আগে দেশের গ্রামে গ্রামে যাত্রা, পালাগান, কবিগান, মেলা হতো। এখন গ্রামের কী অবস্থা? বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে রাজনীতির মতো দেশের সংস্কৃতিতেও একটি দলের আধিপত্য ছিল। তাদের বন্দনাই ছিল দেশের সংস্কৃতির চিত্র। তারা অসাম্প্রদায়িকতার কথা মুখে বললেও প্রতিফলন দেখা যায়নি। এখন বিভিন্ন জায়গায় সরকারি অর্থ খরচ করে সাংস্কৃতিক উৎসব করা হলেও সেগুলো প্রাণ পাচ্ছে না। আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি থেকে মানুষ ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। 

সমকাল : এবারের বাংলা নববর্ষ নিয়ে আপনার স্বতন্ত্র কোন ভাবনা কাজ করছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের মানুষ একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে বিশ্বাসী। তাই এ দেশে আমরা শান্তি কামনা করি। বিভিন্ন মাধ্যমে যারা গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করে, সেটি থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। তাহলে অসাম্প্রদায়িক নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ। এ সম্প্রীতির বন্ধন দেশে ছড়িয়ে দিতে চাওয়ার মনোভাব নিয়েই বিএনপি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে। সব ধর্মের নিরাপদ ও আনন্দময় সহাবস্থান নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। 

সমকাল : বর্তমান পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার কি নিরপেক্ষতা নিয়ে সবকিছু সামাল দিচ্ছে বলে মনে করেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : কথা হচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকার যদি পক্ষপাতমুক্ত থাকতে না পারে, তাহলে তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন দেখা দেবে, বিশেষ করে নির্বাচনের সময়। এখন বিভিন্ন মহল থেকে কথা উঠছে, কিছু বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষতা ধরে রাখতে পারছে না। সরকারকে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের আয়োজন করা উচিত সরকারের। নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা সরকারই জনআকাঙ্ক্ষা ও মানুষকে দেওয়া অঙ্গীকার পূরণ করতে সক্ষম হবে। কেবল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যই বিএনপি নির্বাচনের দাবি করছে না। নির্বাচন আয়োজনে সময়ক্ষেপণ করা হলে অশুভ শক্তি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারে। নির্বাচনের ক্ষেত্রে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হতে হবে। কারণ, নির্বাচন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার একমাত্র প্রবেশপথ।

সমকাল : রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে নিয়ে চক্রান্ত হওয়ার কথা আপনাদের দলের কেউ কেউ বলছেন.

...

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপিকে টার্গেট করে নেতিবাচক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। জনগণের মধ্যে ভুল ধারণা সৃষ্টি করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক থাকা উচিত, যে দলই হোক না কেন। যারা সংস্কারের দাবি তুলেছেন, তাদের মতামতকে সম্মান করি। যদি তারা জনগণের বাইরে গিয়ে কিছু করতে চায়, তবে বিএনপি সেটি সমর্থন করবে না। গণতন্ত্রই হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার সবচেয়ে উত্তম ব্যবস্থা। যদি কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসে স্বৈরাচারী হয়ে ওঠে, তবে জনগণ তাদের প্রতিহত করে। এর বাস্তব প্রমাণ আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের পরিণতি দেখার পরে আর কেউ এমন আচরণ করবে বলে মনে হয় না। 

সমকাল : পহেলা বৈশাখের শিক্ষা কী তবে? 

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : প্রতিটি উৎসবের অন্তস্তলে থাকে কোমলতা, শ্রদ্ধা, সংকীর্ণহীনতা ও হীনমন্যতা থেকে মুক্তির মন্ত্র। দেশের সব মানুষের সুখ ও শান্তির জন্য প্রার্থনা করছি। বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ-সংঘাত পেরিয়ে শান্তিময় বিশ্ব হয়ে উঠবে– এই প্রত্যাশা করি। আমাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসুন্দরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, অসত্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে– এটাই হচ্ছে আজকের দিনে প্রতিজ্ঞা। 

সমকাল : এতক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : সমকালকেও ধন্যবাদ।

 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: চ ত রস ক র ন ত অন ষ ঠ ন নববর ষ আম দ র র জন য মন ত র দ ধ কর নত ন ব আওয় ম সমক ল সরক র ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

ফসলের ক্ষেতে আশার আলো

বৈশাখ মাস, চারদিকে উৎসবের আমেজ। সেই উৎসবের ঢেউ লেগেছে শহর-বন্দর, গ্রাম-গঞ্জে। নতুন ধান ঘরে তোলার ধুম লেগেছে হাওর অঞ্চলে; বিশেষ করে সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহসহ কয়েকটি এলাকায়। হাওরের পুবালি বাতাসে এখন পাকা ধানের ম-ম গন্ধ। বৈশাখ এলেই সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে চিরচেনা এ রূপ চোখে পড়ে। ঠা-ঠা রোদ মাথায় নিয়ে ক্ষেতে ধান কাটেন কৃষক। অন্যদিকে চলে মাড়াই। কিষানিরা মনের আনন্দে মাড়াই করা ধান শুকান। বিকেলের শান্ত রোদে শুকনো ধান মাথায় নিয়ে ঘরে ফেরেন।
ধান কাটা উৎসবে শুধু কিষান-কিষানি নন, সব বয়সী মানুষই যোগ দেন। হাওরে এটি এক অনন্য উৎসব। চলে বৈশাখজুড়ে। এ উৎসবের কাছে কাঠফাটা রোদ, ঝড়-বৃষ্টি যেন তুচ্ছ। ধানের সবুজ শীষের রং যখন লালচে হতে শুরু করে, তখন কৃষকের মনের রং বদলায়। চোখ-মুখ খুশিতে ভরে ওঠে। লোকমুখে প্রচলিত– বছরের প্রথম দিনে ঘরে ফসল তুললে সারাবছর অভাব থাকে না। তাই তো হাওরে চলছে পাকা ধান কাটার উৎসব। তবে চলতি মৌসুমে বৃষ্টিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় ধান তলিয়ে যায়। যাতে অনেক কৃষক নিঃস্ব হয়ে পড়েন।
আনন্দ-বেদনার এ বৈশাখে প্রকৃতি নতুন বিন্যাসে সাজে। বসন্তে প্রকৃতিতে যে রং লাগে, তা পূর্ণতা পায় বৈশাখে। অসীম আকাশে নানা বর্ণের মেঘের আনাগোনা আমাদের মনে সঞ্চারিত করে সঞ্জীবনী মন্ত্র। চোখে প্রশান্তি এনে দেয় সর্ববিস্তৃত প্রকৃতি। এ সময় চারদিকে আগুন ছড়ানো কৃষ্ণচূড়া, পলাশ, জারুল, বাগানবিলাসসহ প্রকৃতিতে রঙের ছড়াছড়ি। দেখা মেলে আম, কাঁঠাল, লিচু, জামরুলসহ মধুমাসের বিভিন্ন ফলের। কৃষিনির্ভর গ্রামবাংলা মেতে ওঠে উৎসব আমেজে। বৈচিত্র্যময় সমারোহে বসে বৈশাখী মেলা। এতে লোকগান, পুতুলনাচ, বায়োস্কোপ, নাগরদোলা, সার্কাস ইত্যাদি আকর্ষণ করে সবাইকে।
ঋতুবৈচিত্র্যের এ দেশে রুদ্রমূর্তির বৈশাখে প্রকৃতিতে থাকে ভিন্ন চেহারা। কালবৈশাখী আসে তীব্রবেগে। উড়িয়ে নিয়ে যায় অভাগীর জীর্ণ কুটির। উপকূলে বিপদ হয়ে আসে সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস। গ্রীষ্মের তাপদাহে তটস্থ হয় মানুষ। এ সময় আবহমান গ্রামবাংলার ছোট নদী, খালবিল, ডোবা শুকিয়ে যায়। কৃষকরা পড়েন বিপাকে। আবার এ সময়ে প্রকৃতি সাজে নতুন করে। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করা মানুষ একটু স্বস্তি পেতে আশ্রয় নেয় সবুজ প্রকৃতির শীতল ছায়ায়। একদিকে বৈশাখ খরতাপ ছড়ায়, অন্যদিকে প্রকৃতির প্রশান্তির শীতল ছোঁয়া দেয় পরম আনন্দ। বৈশাখ আসে নতুন করে সব গড়তে। শীর্ণ-জীর্ণতায় সবুজ সতেজ করে তুলতে। ‘নূতনের কেতন উড়ে’ কালবৈশাখীতে। একরাশ স্বপ্ন বুকে নিয়ে শুরু হয় নবজীবনের হিসাবনিকাশ। স্বপ্নমুখর বৈশাখের রং তাই একটু বেশিই উজ্জ্বল। প্রকৃতি সজীব সতেজ আর মানুষেরা প্রাণচঞ্চল। 
সুহৃদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উপহার পেল পহেলা বৈশাখে জন্ম নেওয়া জেরিনের পরিবার
  • জবি ছাত্রীর আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় আটক তরুণ
  • সুইডেনে বন্দুকধারীর হামলায় নিহত ৩
  • ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে উৎসবকে রাজনীতি মুক্ত রাখতে হবে: মোহাম্মদ আজম
  • দৃশ্যপটে ‘আনন্দ’, মঙ্গল কোথায়
  • যেকোনো উৎসবকে রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের
  • চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরও লিভারপুলের কোন খেলোয়াড়েরা পদক পাবেন না
  • বিশ্বের বড় বড় উৎসব কোথায় হয়
  • প্রাগে পুরস্কৃত ‘নট আ ফিকশন’,অনলাইনে মুক্তি ১ মে
  • ফসলের ক্ষেতে আশার আলো