ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর চীন দূতাবাসে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন এলাকায় সাংস্কৃতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের বিনিয়োগের বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

আরো পড়ুন:

যত্রতত্র ময়লা না ফেলার আহ্বান ডিএনসিসি প্রশাসকের

বেরাইদে ৭ কিলোমিটার রাস্তার কাজ শেষ পর্যায়ে: ডিএনসিসি প্রশাসক  

এছাড়া ঢাকার জলাবদ্ধতা দূরীকরণে চীনের ‘স্পঞ্জ সিটি' মডেলের আদলে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তার আহ্বান জানান ডিএনসিসি প্রশাসক।

তিনি বলেন, “নিম্ন আয়ের বাসিন্দাদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক নগর আবাসন সমাধানের জন্য আমরা কমিউনিটিভিত্তিক আবাসনে চীনের কারিগরি ও আর্থিক উভয় ক্ষেত্রেই সহায়তা প্রত্যাশা করি। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে চীনা প্রযুক্তি বিশ্বে বিখ্যাত। ঢাকায় বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে চীনের সঙ্গে আমরা কার্যক্রম এগিয়ে নিতে চাই।”

তিনি বলেন, “ডিএনসিসিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চীনের ই-গভর্নেন্স এবং নাগরিক স্বচ্ছতা টুলস ব্যবহারে আগ্রহী। এছাড়াও ঢাকার নদী পুনরুদ্ধারে চীনের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।”

ঢাকা/এএএম/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এনস স

এছাড়াও পড়ুন:

সাকিবের যে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তামিম

২০২৩ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে সাকিব আল হাসানের একটি সাক্ষাৎকারে তামিম ইকবালের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন এই সাবেক অধিনায়ক। সমকালকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তামিম পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন, তিনি কোনো ম্যাচ ‘বেছে বেছে’ খেলতে চাননি এবং সাকিবের কথায় কিছু ভুল তথ্য ছিল।

সাক্ষাৎকারে তামিম বলেন, ‘সে তার মতামত দিয়েছে। কিছু ভুল তথ্য দিয়েছে। ওখানে সাকিব একটা কথা বলেছে—আমি বেছে বেছে ম্যাচ খেলতে চেয়েছি। এটা সে কোথায় পেয়েছে? ফিজিও বলেননি, নির্বাচকরা বলেননি, আমিও বলিনি।’ তামিম আরও জানান, এমন মন্তব্য শুনে তিনি কষ্ট নয়, বরং বিস্মিত হয়েছিলেন।

তামিম বলেন, যদি কোনোদিন সাকিবের সঙ্গে আড্ডায় বসা হয়, তাহলে তিনি বিষয়টি জানতে চাইবেন তার কাছ থেকে।

তবে শুধু সাকিবের কথাতেই নয়, বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তামিম। তিনি বলেন, ‘সাকিব আর আমার ঝামেলার কথা মিডিয়া অনেক আগে থেকেই জানত। খেলায় প্রভাব না পড়ায় কেউ লিখেনি। কিন্তু বিসিবি সভাপতি প্রকাশ্যে বলে দেওয়ার পর থেকেই মিডিয়ায় এসব লেখা শুরু হয়।’

তামিমের মতে, ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের ঠিক আগে বিষয়টি সামনে এনে এমন ‘ভাঙন’ সৃষ্টি করা হয়েছে, যার দায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদেরই নিতে হবে। যদিও এখন তারা পদে নেই বলে এই মুহূর্তে কিছু বলার জায়গা দেখছেন না তামিম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ