কার্লোভি ভেরি চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের ‘বালুর নগরীতে’
Published: 4th, June 2025 GMT
ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র উৎসবের একটি কার্লোভি ভেরি। চেক প্রজাতন্ত্রের এ উৎসবে প্রথমবার অফিশিয়াল মনোনয়ন পেয়েছে বাংলাদেশের সিনেমা ‘বালুর নগরীতে’। সিনেমার ইংরেজি টাইটেল ‘স্যান্ড সিটি’। এটি পরিচালনা করছেন তরুণ নির্মাতা মেহেদী হাসান। সিনেমাটির প্রযোজক রুবাইয়াত হাসান। তিনি নিজেও একজন পরিচালক।
কার্লোভি ভেরি উৎসবের প্রক্সিমা প্রতিযোগিতা শাখায় সিনেমাটি প্রতিযোগিতা করবে। সিনেমাটির গল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িকী ভ্যারাইটি এক প্রতিবেদনে লিখেছে, পাশাপাশি দুই গল্প দেখা যাবে সিনেমায়। যেখানকার মূল গল্প নগরের বালুকে ঘিরে। সিনেমায় এমা চরিত্রে অভিনয় করেছেন ভিক্টোরিয়া চাকমা। যাঁকে দেখা যাবে বিড়ালের ক্যাট লিটারের জন্য শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে স্কুটারে করে বালু সংগ্রহ করতে।
মেহেদী হাসান। ছবি: ফেসবুক.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।