১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম: আমির খান
Published: 22nd, June 2025 GMT
আমির খান প্রযোজিত ও অভিনীত নতুন ছবি ‘সিতারে জমিন পর’ মুক্তি পেয়েছে গত শুক্রবার। এস প্রসন্নার পরিচালনায় এই ছবিতে আমিরের সঙ্গে অভিনয় করেছেন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০ জন শিল্পী। মুম্বাইয়ের সান্তাক্রুজে আমির খান প্রোডাকশনের অফিসে বসে প্রথম আলোর মুম্বাই প্রতিনিধি ও কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে এক দীর্ঘ আলাপচারিতায় নিজের কাজ, দর্শন, ব্যর্থতা ও ভালোবাসা নিয়ে অকপটে বললেন আমির খান।
শুরুতেই আমির বলেন, ‘আমার প্রায় ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সেটে সৃজনশীল মানুষের মধ্যে ইগো, মতবিরোধ, টানাপোড়েন থাকেই। কিন্তু এই ছবির শুটিংয়ে সেই চিত্র একেবারে উল্টো। ওই ১০ জন বিশেষ শিল্পী সেটে পা রাখতেই যেন এক পবিত্রতা ছড়িয়ে যেত। ওদের মধ্যে কোনো অহংকার নেই, নেই গলা উঁচিয়ে কথা বলার অভ্যাস। এমনভাবে সহযোগিতা করেছে, যা আমাদেরও শিখিয়ে গেছে কীভাবে সহনশীল হতে হয়।’
মুম্বাইয়ে ‘সিতারে জমিন পর’ সিনেমার প্রিমিয়ারে আমির খান। এএফপি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আম র খ ন
এছাড়াও পড়ুন:
পাবজি মোবাইল ক্যাম্পাস ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা শান্ত–মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়
‘পাবজি মোবাইল ক্যাম্পাস ক্লাব (পিএমসিসি) ল্যান চ্যাম্পিয়নশিপ’ গেমিং প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশকে (এআইইউবি) হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শান্ত–মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ‘পিএক্স ইস্পোর্টস’ দল। প্রতিযোগিতায় ২০২৫ সালের ‘পিএমসিসি ক্যাম্পাস ক্লাব চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘ইউনিভার্সিটি ক্ল্যাশ চ্যাম্পিয়ন’ শিরোপাও জিতেছে দলটি। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ গেমিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করে স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইনফিনিক্স। আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আয়োজক প্রতিষ্ঠানটি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পাবজি মোবাইল ক্যাম্পাস ক্লাব (পিএমসিসি) ল্যান চ্যাম্পিয়নশিপ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সবচেয়ে বড় গেমিং প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ৬০০টির বেশি দলে অংশ নেন। অনলাইন রাউন্ডের বাছাই শেষে গত সোমবার রাজধানীর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ গেমিং প্রতিযোগিতায় শীর্ষ ১৬টি দল অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ডেভিড ডাউল্যান্ড ও ইনফিনিক্স বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রতিযোগিতার বিষয়ে ইনফিনিক্সের এক মুখপাত্র বলেন, ‘এটা কেবল একটি গেমিং টুর্নামেন্ট নয়; বরং তরুণদের আত্মপ্রকাশের একটি বড় প্ল্যাটফর্ম। আমরা দেখেছি, কীভাবে প্রতিটি ক্যাম্পাস থেকে তরুণেরা উঠে এসেছেন জাতীয় মঞ্চে। পিএমসিসির মাধ্যমে আমরা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছি, যেখানে গেমিং শুধুই বিনোদন নয়, এটি হতে পারে নেতৃত্ব, উদ্ভাবন ও ক্যারিয়ার গঠনের মাধ্যম।’