বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাসাভাড়া ৫০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে শিক্ষকেরা এখন থেকে দেড় হাজার টাকা বাসাভাড়া পাবেন। আজ রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ভাড়া বৃদ্ধির পরিপত্র প্রকাশ করা হয়েছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রবিধি শাখার পরিপত্রে এ–সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

আরও পড়ুনসহকারী শিক্ষকের বেতন কম্পিউটার অপারেটরের সমান, কলেজ অধ্যাপকের যুগ্ম সচিবেরও নিচে৪ ঘণ্টা আগে

পরিপত্রে বলা হয়েছে, ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা নিম্নোক্ত শর্তাদি পালন সাপেক্ষে ১ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলো।’ শর্তে বলা হয়েছে, ‘এ ভাতা প্রদানের ক্ষেত্রে যাবতীয় আর্থিক বিধিবিধান যথাযথভাবে অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে; এ ভাতা–সংক্রান্ত ব্যয়ে ভবিষ্যতে কোনো অনিয়ম দেখা দিলে বিল পরিশোধকারী কর্তৃপক্ষ উক্ত অনিয়মের জন্য দায়ী থাকবেন।’ প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ জারির তারিখ থেকে ভাতা কার্যকর হবে। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় কর্তৃক জিও জারি করে জিওর চার কপি অর্থ বিভাগে পৃষ্ঠাঙ্কনের জন্য পাঠাতে হবে।

আরও পড়ুনঅক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রি অনলাইন কোর্স, ঘরে বসেই শিখুন নতুন দক্ষতা৯ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পুরুষ ও মহিলা কাবাডি দলকে জেলা প্রশাসকের আর্থিক অনুদান প্রদান

‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত জাতীয় কাবাডি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুরুষ ও মহিলা কাবাডি দলকে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।

শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক দুই দলের জন্য আর্থিক অনুদান প্রদান করেন। আগামী ৫, ৬ ও ৭ অক্টোবর গোপালগঞ্জে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডির প্রচার ও প্রসারে ক্রীড়ামুখী ও তারুণ্যবান্ধব এই উদ্যোগ নারায়ণগঞ্জ জেলার ক্রীড়াঙ্গনে জেলা প্রশাসনের সক্রিয় ভূমিকারই প্রতিফলন বলে মনে করছেন স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠকরা।

দেশীয় ও ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়ার উন্নয়ন ও প্রতিভা বিকাশে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বরাবরই অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছেন।

নারায়ণগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থা অ্যাডহক কমিটির সদস্য ও সাবেক জাতীয় ক্রিকেটার মো. জাকারিয়া ইমতিয়াজ রবিবার বলেন, খেলাধুলা থেকে শুরু করে নারায়ণগঞ্জ জেলায় সবকিছুই এখন সুশৃঙ্খলভাবে চলছে। এই বিষয়ে জেলা প্রশাসকের অনেক অবদান আছে।

তিনি নারায়ণগঞ্জ ওসমানী পৌর স্টেডিয়ামের সংস্কারের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে ইতিমধ্যেই বরাদ্দের ব্যবস্থা করেছেন। দ্রুতই ফুটবল মাঠ সংস্কার হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ