খালাতো ভাইয়ের সঙ্গে বিয়ের কথা স্বীকার করলেন পরীমনি
Published: 5th, October 2025 GMT
প্রেম কিংবা বিয়ে—এক দশকের ক্যারিয়ারে ঢাকাই সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী পরীমনিকে জড়িয়ে গুঞ্জনের শেষ নেই। তবে গুঞ্জন খুব একটা গায়ে মাখেন না তিনি।
কখনো চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ, কখনো তরুণ গায়ক শেখ সাদীর সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন; সিনেমায় ক্যারিয়ার গড়ার আগে খালাতো ভাই ইসমাইলকে বিয়ে নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়নি তাঁকে।
মাছরাঙা টেলিভিশনের ‘বিহাইন্ড দ্য ফেইম উইথ আরআরকে’ অনুষ্ঠানে এসব গুঞ্জন নিয়ে অকপটে কথা বলেছেন পরীমনি; সচরাচর তাঁকে গুঞ্জন নিয়ে কথা বলতে দেখা যায় না। সেখানে প্রথম বিয়ের বিষয়টিও খোলাসা করলেন আলোচিত এই নায়িকা।
অনুষ্ঠানে সঞ্চালক রুম্মান রশীদ খান প্রশ্ন করেন, শেখ সাদি তোমার বয়ফ্রেন্ড (প্রেমিক)? পরীমনি হাসতে হাসতে বলেন, ‘ও আমার ছোট ভাই। ও আমার ছোট ভাইয়ের মতো।’
এই মুহূর্তে তুমি কি সিঙ্গেল? পরীমনি বলেন, ‘না।’ কারও সঙ্গে সম্পর্কে আছ—জানতে চাইলে পরীমনির উত্তর, ‘জানি না। শোনেন, আমি যদি নিজেকে সিঙ্গেল বলি, কেউ বিশ্বাস করবে না।’ কেন করবে না? ‘আমি নিজেই বিশ্বাস করি না। আমার সামহাউ সারাক্ষণ প্রেম প্রেম ফিল হয় এবং এটা থাকা ভালো।’
মোট কতবার বিয়ে করেছ—এমন প্রশ্নের উত্তরে পরীমনি বলেন, ‘একবার’। সঞ্চালক বলেন, শরীফুল রাজের কথা বলছ, তাহলে বাকি বিয়ের কথা কেন আমরা শুনি? পরীমনি বলেন, ‘জানি না। ওরা মনে হয় সৎস্বামী। (হা হা) যাদের সঙ্গে ডিভোর্সটা দেখা যায়নি।’
শরীফুল রাজের সঙ্গে পরীমনির বিচ্ছেদ ঘটেছে। শরীফুল রাজের সঙ্গে বিয়েটা ভুল ছিল—জানতে চাইলে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘না। আমার জীবনে কিছুই ভুল না। সবকিছুই একটা অভিজ্ঞতা।’
আরও পড়ুনপরীমনি ও সাদীর প্রেম কি ভেঙে গেল, কাকে প্রতারক বললেন নায়িকা১৮ এপ্রিল ২০২৫অভিনয়ে ক্যারিয়ার শুরুর আগে খালাতো ভাই ইসমাইলকে বিয়ে করেছিলেন পরীমনি—গত বছরের নভেম্বরে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ইসমাইলের মৃত্যুর পর এমন গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। ইসমাইলের সঙ্গে পরীমনির ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায়।
‘বিহাইন্ড দ্য ফেইম উইথ আরআরকে’ অনুষ্ঠানে রুম্মান রশীদ খান ও পরীমনি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: গ ঞ জন
এছাড়াও পড়ুন:
সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতিস্তম্ভের দর্শনার্থী বইয়ে সই করে শহীদদের বীরত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয়। ওই সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করেন, যা মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে প্রতিবছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।