সকল এক্সরে জিজ্ঞেস করলেই বলবে, ওকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি
Published: 6th, October 2025 GMT
সংশয়বাদী অঙ্কুরোদ্গম
শিল্পোত্তীর্ণ কাব্যের ব্যঞ্জনা আয়ত্ত করেছি—এই প্রশ্রয়কে আশ্রয় করে একদিন একটি কালোত্তীর্ণ কবিতা লিখব বলে বহুকাল কবিতা লিখিনি, লিখি না। এদিকে কাল উত্তীর্ণ হয়ে যাচ্ছে, অথচ কালোত্তীর্ণ কবিতাটি রচিত হচ্ছে না—এমত সংশয় থেকে আরও একটি না লিখলেও চলত বা খুব একটা কালোত্তীর্ণ নয়, এমন কবিতা রচনা করা অনুচিত হবে কি না, এই নিয়ে যখন অন্তর্নিহিত দোলাচল প্রায় দৃশ্যমান হয়, তখন গাঢ় টিপের মতো সকল সুষমা নিয়ে জ্বলে ওঠে সুতীব্র চাঁদ।
জান চলাচল বন্ধমৃত নগরীর যানবাহনের মতো
জান চলাচল থামবে একদা ভোরে
তুলে নিয়ে কিছু জানবাহনের স্মৃতি—
বাজান, তোমার বাঁশিটা বাজান, জোরে
গোটা দেশ আজ বধিরে বধিরে কানায় কানায় পূর্ণ
জানাজায় যে করুণ সুর বাজে, জানা যায় তা পশুর নয়
বিরান বিলের ধারে সুনসান নেই আবাবিল
এখনো জলের জালে বাঁধা পড়ে একলা হিজল
তবুও লাশের পাশে জেগে থাকে মগ্ন পলাশ
বিজনে বীজন করি, প্রিয়া, আর বীজের বপন
সংবিধানের আগে লেখা হোক ধানের বিধান
প্রভূত ত্রাণের রাশি, প্রভু, তবু নাই পরিত্রাণ
ব্যথায় অস্থির। ভেঙে যাওয়া অস্থির স্থিরচিত্র নেওয়া হচ্ছে এক্স-রে দিয়ে।
বহুকাল ভেবেছি, রঞ্জনরশ্মির ইংরেজি এক্স-রে হলো কেন? এক্স-রে আবিষ্কারক নিশ্চয়ই জানতেন, জগতের সকল এক্সরে জিজ্ঞেস করলেই বলবে, ওকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি! কোন ফরম্যাটে চান—স্থিরচিত্র নাকি চলমান অস্থির চিত্র?
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
উপদেষ্টা আসছেন, সড়কে মেরামত কাজে তড়িঘড়ি
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে দীর্ঘদিনের যানজট নিরসনে সরাইল বিশ্বরোড এলাকায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ মেরামত কাজ শুরু করেছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের আগমন উপলক্ষে তড়িঘড়ি করে ইট বিছানো হচ্ছে। স্থানীয়রা বলছেন, এটি অর্থের অপচয়। তবে সওজ বলছে, এটি স্থায়ী সমাধানের অংশ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশে চার লেন প্রকল্পের কাজ আট বছর ধরে চলছে।