2025-10-03@03:58:52 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«ক র যকর হয়»:
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ও সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর ডিটিসিএ’র যুগ্ম সচিব ইঞ্জিনিয়ার মো: মাহবুবুর রহমান বলেছেন, প্রতিটি এলাকায় ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হলে সবার সাথে একটা সামাজিক বন্ধন তৈরি হবে। আর এ বন্ধ হলে সমাজ থেকে ঝগড়া বিবাদ ও সংঘাত অনেকাংশে কমে যাবে। কারণ, সবার সাথে সবার তখন একটা আত্মীয়-স্বজনের মত একটা সর্ম্পক তৈরি হবে। ফলে আজ যে কথা কথায় ঝগড়া বিবাদ হচ্ছে, তা থেকে মানুষ সরে আসবে। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকালে নগরীর দেওভোগ কৃষ্ণচূড়ার মোড় এলাকায় সন্ধি সামাজিক সংগঠনের ক্যারাম প্রতিযোগীতা ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুর রহমান আরও বলেন, যারা ক্যারামসহ বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করছেন তাদের কাছে অনুরোধ রেখে বলছি, আপনারা এ প্রতিযোগীতা স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ^বিদ্যালয়...
পপকর্ন হলো ভুট্টার খই। তাই ভুট্টার পুষ্টিগুণ মিলবে এই স্ন্যাক থেকে। থায়ামিন, নায়াসিন, পাইরিডক্সিন অর্থাৎ ভিটামিন বির বিভিন্ন ধরন আপনি পেতে পারেন পপকর্ন থেকে। আরও পাবেন অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদান।এ ছাড়া পপকর্নে পাবেন কিছুটা আমিষ। এতে আরও আছে ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, জিংক, কপারসহ বিভিন্ন খনিজ উপাদান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পপকর্ন থেকে আপনি পাবেন প্রচুর আঁশ।তবে বিপত্তি বাধে পপকর্ন তৈরির সময় তাতে যোগ করা কিছু অস্বাস্থ্যকর উপাদানের কারণে। তাই আপনি একটানা এক সপ্তাহ পপকর্ন খেলে কী ঘটতে পারে, তা অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কোন পপকর্ন খাচ্ছেন এবং কতটা খাচ্ছেন, তার ওপর।পুষ্টি ও তুষ্টিএক সপ্তাহ একটানা পপকর্ন খেলে এর আঁশের কারণে আপনার কোষ্টকাঠিন্যের ঝুঁকি কম থাকবে। আপনার অন্ত্রে বসবাসকারী উপকারী জীবাণুরাও পুষ্টি পাবে এই আঁশ থেকে। তাই আপনার পেটের পীড়ায় ভোগার ঝুঁকি কমবে।পপকর্ন আঁশসমৃদ্ধ...
আঙুল সোজা করতে গিয়ে হঠাৎ বেঁকে বা লক হয়ে যেতে পারে। এটাকে বলা হয় ট্রিগার ফিঙ্গার। চিকিৎসাবিজ্ঞানে যার নাম স্টেনোসিং টেনোসিনোভাইটিস।আমাদের আঙুল বাঁকা বা সোজা করার কাজটি হয় টেনডন বা রশির মতো একটি বস্তুর মাধ্যমে। হাড়ের সঙ্গে ঘর্ষণ কমাতে কিছু ‘পুলি’–এর মধ্য দিয়ে চলে। এর একটি ‘এ ওয়ান’ পুলি। এটি ফুলে বা আঁটসাঁট হয়ে গেলে টেনডন সহজে নড়ানো যায় না। এর ফলে আঙুল বাঁকানোর সময় আটকে যায় বা হঠাৎ ক্লিক দিয়ে সোজা হয়। এটাকেই বলা হয় ট্রিগার ফিঙ্গার।কেন হয়, লক্ষণ দীর্ঘদিন কারও ডায়াবেটিস থাকলে, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা (হাইপোথাইরয়ডিজম), হাতের অতিরিক্ত ব্যবহার—যেমন গ্রিপ করে কাজ করা, হাতুড়ি, কাঁচি ইত্যাদির কারণে এটা হয়ে থাকে। এটি বেশি হয় নারীদের। সাধারণত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সে এটা বেশি হতে দেখা যায়।সকালের দিকে...
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পিসিওএস শুধু হরমোনজনিত সমস্যা নয়, বর্তমানে এটি একটি সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নারীদের ৮ থেকে ১৩ শতাংশের এ রোগ হচ্ছে। সবচেয়ে চিন্তার বিষয়, ১৫ থেকে ২০ বছর বয়সী অর্থাৎ কিশোরীদের মধ্যে সাম্প্রতি পিসিওএস উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।বয়ঃসন্ধিকালে মাসিক শুরুর কিছুদিন পর থেকেই এই সমস্যা হতে পারে। তবে বিষয়টিকে তখন ততটা গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এতে পিসিওএস কিশোরী মেয়েদের প্রজননস্বাস্থ্য ও পরবর্তী সময়ে সামগ্রিক নারী স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে।কেন হয়অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, কায়িক শ্রম না করা, স্থূলতা, পরিবেশ ও জিনগত কারণ পিসিওএসের জন্য দায়ী। এতে ডিম্বাশয় বা ওভারিতে সিস্ট (তরলপূর্ণ থলি) তৈরি ও হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। পুরুষ হরমোন অ্যান্ড্রোজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং ডিম্বাণু তৈরি ও নিঃসরণের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন পর্যাপ্ত থাকে না।...
মিডলাইফ বা মাঝবয়স বড্ড জটিল এক সময়। সবকিছু আছে, তবু মনে হবে কী যেন নেই। আশপাশে প্রচুর মানুষ, তবু মনে হবে চারদিকে শূন্যতা। ভাবনার কার্নিশজুড়ে থাকবে অযাচিত বিষণ্নতা। মন খারাপ, কিন্তু কেন—সেটার উত্তর জানা নেই। এই বয়স একদিকে যেমন পরিপক্বতার, অন্যদিকে রহস্যাবৃত মন নিয়ে দ্বিধার আধার। যেন মহাশূন্যে নিজেকে হারিয়ে খুঁজে ফেরা।মিডলাইফ ক্রাইসিস কীমিডলাইফ ক্রাইসিস বলে আদতে কিছু আছে কি না, এটা নিয়ে চিকিৎসক ও মনোবিদেরা যুক্তিতর্ক করলেও কোনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেননি। তবে আলোচনা ও উপাত্ত থেকে এটা স্পষ্ট যে মিডলাইফ ক্রাইসিস কোনো মানসিক সমস্যা নয়। গবেষণায় দেখা যায়, সাধারণত ৪০-৬০ বছর বয়সী মানুষের মধ্যে সুখানুভূতি হ্রাস পায়।কেউ যখন বুঝতে পারেন বয়স বাড়ছে, শারীরিক সৌন্দর্য লোপ পাচ্ছে, তখন অনেকে তা মেনে নিতে পারেন না। এতে তাঁর ভেতর একধরনের দোটানা কাজ...
কয়েক দিন আগে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে মাত্র ২৩ বছরের এক ছাত্র এসেছেন, বুকে ব্যথা নিয়ে। ইসিজি করে দেখা গেল হার্ট অ্যাটাক। মা–বাবা কোনোভাবেই মানতে পারছেন না, এত অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক! অবাক লাগলেও সত্যি, অনেক কম বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। আজকে আমরা জানব, কেন অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হয়?অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ধূমপানঅল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের একটি বড় কারণ ধূমপান। ধূমপানে রক্তনালিতে ক্ষত তৈরি হয় এবং রক্তনালির ভেতর চর্বি জমাট বাঁধার প্রবণতা বেড়ে যায়।মাদকাসক্তিহার্ট অ্যাটাকের আরেকটি বড় কারণ মাদকাসক্তি। কোকেন, ইয়াবা, গাঁজা, ইন্ট্রাভেনাস অ্যাবিউজিং ড্রাগ হার্টের রক্তনালির ক্ষতি করে এবং হৃৎস্পন্দন এলোমেলো করে, যা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। আরও পড়ুনতামিম ইকবালের হার্টে কীভাবে এত দ্রুত রিং পরানো সম্ভব হলো২৪ মার্চ ২০২৫মানসিক চাপঅতিরিক্ত উদ্বেগ, মানসিক চাপ হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।স্থূলতাহার্ট অ্যাটাকের আরেকটি...