তামিম ইকবালকে আপনি ঠিক কোন কারণে মনে রাখবেন? আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে সদ্য অবসরের ঘোষণা দেওয়া এই মানুষটার গর্ব করে বলার মতো কীর্তি যে বহু। বহু বছর পরেও বাংলাদেশের ক্রিকেটে তামিম ইকবালের অবদানের বিস্তারিত হিসাব-নিকাশ যে কেউ চাইলেই বের করে ফেলতে পারবেন। তবে ক্রিকেট যাঁদের কাছে আবেগের অন্য নাম, তাঁদের সেই অনুভূতি কিন্তু কোনো রেকর্ড বইয়ে লেখা থাকবে না।

২০০৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। বিশ্বকাপের বছর। দেশের মানুষের ‘প্রিয়’ হয়ে ওঠাও সেই বছরই। ক্রিকেটের পরাশক্তিদের সামনে ভয়ডরহীন হয়ে দাঁড়িয়ে পড়া ছেলেটাই তো তামিম। বিশ্বকাপের মঞ্চে ভারতের জহির খানকে উড়িয়ে মারা সেই ছক্কাটি দেখে থাকলে আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে। কী আত্মবিশ্বাস! সেটাই হয়ে গেল তামিম ইকবালের ‘ট্রেডমার্ক’।

তামিম ইকবালের ঠিক কোন পরিচয়টা আপনার কাছে সবচেয়ে উজ্জ্বল? একজন আত্মবিশ্বাসী ওপেনার? আহত হাতে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে একহাতি ব্যাটসম্যান হয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া বীর? পরপর চার ম্যাচে চার ফিফটি করে আঙুলের ইশারায় সমালোচকদের জবাব দেওয়া তামিম? নাকি লর্ডসের অনার্স বোর্ডে নাম ওঠানোর যোগ্যতা অর্জন করা সেঞ্চুরিটির পর ইশারায় বোর্ড আর নিজের নাম দেখিয়ে দেওয়া বিজয়ী তামিম?

তামিম ইকবাল.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ