চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। গত ৩ জানুয়ারি শুরু হওয়া এ আবেদন প্রক্রিয়া ১৫ জানুয়ারি শেষ হওয়ার কথা ছিলো।

আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ও ফি জমা দেওয়ার সময় ২০ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯টা পর্যন্ত ‍বৃদ্ধি করা হয়েছে। আবেদনের অন্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

আবেদনকারী বিকাশ বা রকেটের মাধ্যমে আবেদন ফি দিতে পারবেন। আবেদন ফি জমা হলে আবেদনকারীর মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদনকারীর প্রোফাইলের ‘Application’ ট্যাবে সংশ্লিষ্ট ইউনিট/উপ- ইউনিট বক্সে ‘Application Status Table’ -এ Bill Number এর পাশে সবুজ রংয়ে Paid লেখা দেখা যাবে এবং সেই ইউনিট/উপ-ইউনিটের ‘Payment Slip’ বাটন দেওয়া থাকবে। ওই বাটনে ক্লিক করে টাকা জমার রসিদ ( Payment Slip) ভর্তি পরীক্ষা শুরুর এক ঘন্টা পূর্ব পর্যন্ত ডাউনলোড করা যাবে।

আবেদন ফি জমাদান শেষে বিকাশ বা রকেট হতে প্রাপ্ত ট্রানজেকশন আইডি (TrxID) ও সিস্টেম হতে প্রাপ্ত Payment Slip সংরক্ষণ করতে হবে। উল্লেখ্য যে, আবেদন ফি সঠিকভাবে প্রদান করা না হলে আবেদনকারী সংশ্লিষ্ট ইউনিট/উপ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকরতে পারবেন না।

আরও পড়ুনআইএসডিবি-বিআইএসইডব্লিউতে ২ লাখ সমমূল্যের কোর্স, বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ-কর্মসংস্থান, আবেদন করুন দ্রুত৮ ঘণ্টা আগেআবেদনের যোগ্যতা

বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ডের অধীন ২০২১ বা ২০২২ সালের মাধ্যমিক বা দাখিল বা সমমান পরীক্ষা এবং ২০২৩ বা ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সাপেক্ষে ভর্তি নির্দেশিকায় উল্লিখিত সংশ্লিষ্ট ইউনিট বা উপ-ইউনিট/অনুষদ/বিভাগ/ইনস্টিটিউটে ভর্তির যোগ্যতা আছে, তারা ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন। অর্থাৎ এবারও দ্বিতীয়বার (সেকেন্ড টাইম) আবেদন করে পরীক্ষার সুযোগ রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

এ ছাড়া জিসিই (‘ও’ লেভেল অ্যান্ড ‘এ’ লেভেল) ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং সমমানের বিদেশি সার্টিফিকেটধারীদের ক্ষেত্রে যেসব আবেদনকারী ২০২১ বা ২০২২ সালের জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় এবং ২০২৩ বা ২০২৪ সালের জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং যাঁদের ভর্তি নির্দেশিকায় উল্লিখিত ন্যূনতম যোগ্যতা রয়েছে, তাঁরা সংশ্লিষ্ট ইউনিট/উপ-ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।

আবেদনপ্রক্রিয়া—

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনলাইনে আবেদনপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভর্তি-ইচ্ছুকদের আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

আরও পড়ুনট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগ বন্ধ করতে চান, পারবেন কি ১২ জানুয়ারি ২০২৫আবেদন ফি—

গতবারের মতো এবারও প্রতি ইউনিট/উপ-ইউনিটের আবেদন ফি ৯০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর সঙ্গে প্রসেসিং ফি বাবদ ১০০ টাকা কাটা হবে। সুতরাং প্রতি ইউনিটে আবেদন ফি এক হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত আবেদন ফি মোবাইল ব্যাংকিং ‘রকেট’ বা ‘বিকাশ’-এর মাধ্যমে জমা দেওয়া যাবে।

নম্বর বণ্টন—

প্রতি সংশ্লিষ্ট ইউনিট/উপ-ইউনিটে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অংশগ্রহণ করতে হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.

২৫ নম্বর কর্তন করা হবে। তবে এবার ‘সি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে প্রতিটি ১ নম্বরের প্রশ্নের ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ এবং প্রতিটি ২ নম্বরের প্রশ্নের ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ কর্তন করা হবে।

২০২২ সালের মাধ্যমিক বা দাখিল বা সমমান পরীক্ষা এবং ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ব্যতীত অন্য শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিক বা দাখিল বা সমমান এবং উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তাঁদের নিজ নিজ সর্বমোট (MCQ+SSC & HSC/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর গুণিতক+ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) প্রাপ্ত নম্বর থেকে পাঁচ নম্বর কর্তন করে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হবে। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় কোটাধারী শিক্ষার্থীদেরও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমান অর্থাৎ সর্বনিম্ন ৪০ নম্বর পেয়ে পাস করতে হবে, যা গত বছর ৩৫ নম্বর ছিল।

কোটাপদ্ধতি—

ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এবার কোটাধারীদের পাস নম্বর বাড়িয়ে ৪০ করা হয়েছে। গত বছর ছিল ৩৫।

ভর্তি পরীক্ষা কোথায় হবে

ভর্তি পরীক্ষা চট্টগ্রাম, ঢাকা ও রাজশাহীতে ঘোষিত কেন্দ্র/কেন্দ্রগুলোয় একই তারিখ ও সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। তবে ‘বি-১’, ‘বি-২’ ও ‘ডি-১’ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। আবেদনকারী কোন বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক, আবেদন করার সময় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পছন্দের ক্রমে সঠিকভাবে জানাতে হবে।

আরও পড়ুনকখন সব বই পাবে শিক্ষার্থীরা, জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা৩ ঘণ্টা আগেকেন্দ্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে—

এবারও প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আরও দুটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। সেগুলো হলো ঢাকা বিভাগে (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস) এবং রাজশাহী বিভাগীয় শহরে (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস)। একই সময় ও তারিখে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে ‘বি-১’, ‘বি-২’ ও ‘ডি-১’ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে।

আবেদনকারী শিক্ষার্থী কোন বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক, আবেদনের সময় ইউনিট/উপ-ইউনিটে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পছন্দের অপশন অর্থাৎ তিনটি কেন্দ্রের সবগুলো পছন্দ অনুযায়ী সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হবে।

দ্বিতীয়বার আবেদনের সুযোগ

২০২১ সালের মাধ্যমিক বা দাখিল বা সমমান পরীক্ষা এবং ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে মাধ্যমিক বা দাখিল বা সমমান এবং উচ্চমাধ্যমিক বা আলিম বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর থেকে ৩ নম্বর কর্তন করে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হবে। এটি গত বছর ৫ নম্বর কর্তন করে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।

ইউনিটভিত্তিক তথ্য—

এবারের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ও ‘ডি’-এ চারটি ইউনিট এবং তিনটি উপ-ইউনিট ‘বি-১’, ‘বি-২’ ও ‘ডি-১’ রয়েছে। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটের অধীনে সব বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদ/ইনস্টিটিউট, ‘বি’ ইউনিটের অধীন কলা ও মানবিদ্যা অনুষদভুক্ত ৯টি বিষয় এবং শিক্ষা অনুষদভুক্ত শিক্ষা, ‘বি-১’ উপ-ইউনিটের অধীন কলা ও মানববিদ্যা অনুষদভুক্ত নাট্যকলা, চারুকলা ও সংগীত বিভাগ, ‘বি-২’ উপ-ইউনিটের অধীন আরবি, ইসলামিক স্টাডিজ ও পালি বিভাগ, ‘সি’ ইউনিটের অধীন ব্যবসায় অনুষদভুক্ত সব বিভাগ, ‘ডি’ ইউনিটের অধীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদভুক্ত সব বিষয়; আইন অনুষদভুক্ত আইন; উচ্চমাধ্যমিক মানবিক শাখার শিক্ষার্থীর জন্য জীববিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা; মনোবিজ্ঞান বিভাগ। এ ছাড়া ‘ডি-১’ উপ-ইউনিটের অধীন শিক্ষা অনুষদভুক্ত ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগ রয়েছে।

আরও পড়ুনস্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম স্কলারশিপ, স্নাতক-স্নাতকোত্তর-পিএইচডির জন্য করুন আবেদন৫ ঘণ্টা আগেকোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে

‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষা ১ মার্চ

‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা ৮ মার্চ

‘বি-১’ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা ১০ মার্চ

‘বি-২’ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা ১১ মার্চ

‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা ১৫ মার্চ

‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষা ২২ মার্চ

‘ডি-১’ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

আবেদন সংশোধনের সময়

ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের অনলাইনে আবেদনপ্রক্রিয়ার নিয়মাবলি ভর্তির ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আবেদনপত্রে যেকোনো প্রকার সংশোধনী বা ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডকুমেন্টের ডুপ্লিকেট কপি নেওয়ার জন্য (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৩০০ টাকা সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ আবেদনসংক্রান্ত সব সংশোধনী ১ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত সংশোধন করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিদেশি ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ২৪ শতাংশ

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) বিদেশি ঋণের সুদ ও আসল বাবদ ৩২১ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-মার্চ) ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ছিল ২৫৭ কোটি ডলার। সেই হিসেবে এ বছর বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ। এমনকি চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে গত অর্থবছরের কাছাকাছি ঋণের সুদাসল পরিশোধ হয়ে গেছে।

বিদেশি ঋণ-অনুদান পরিস্থিতির ওপর গতকাল বুধবার প্রকাশিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বিদেশি ঋণ বাবদ পরিশোধের মধ্যে আসলের পরিমাণ ২০১ কোটি ডলার। সুদ বাবদ ১২০ কোটি ডলার পরিশোধ হয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ২৫৭ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হয়েছিল। এক বছরের ব্যবধানে ৬৪ কোটি ডলার বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে বাংলাদেশ সরকারকে।

ইআরডির একজন কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আগ্রাসী অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় পরিণাম চিন্তা না করে বড় অঙ্কের ঋণ নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ডলারের সঙ্গে টাকার বিনিময় হারের তারতম্য বাড়াসহ নানা কারণে এখন বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। 

চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে দেশে মোট প্রায় ৪৮১ কোটি ডলার সমপরিমাণ বিদেশি ঋণ-অনুদান এসেছে। এ সময়ে ঋণের সুদাসল পরিশোধ করতে হয়েছে অর্থছাড়ের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের সমান। এদিকে গত জুলাই-মার্চ সময়ে ৩০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বিদেশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ, যা গতবারের একই সময়ে পাওয়া প্রতিশ্রুতির অর্ধেকের কম।

গত অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ৭২৪ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছিল। জুলাই-মার্চ সময়ে সবচেয়ে বেশি ১২২ কোটি ডলার ছাড় করেছে এডিবি। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংক ১০৭ কোটি ডলার ও জাপান ৮৯ কোটি ডলার দিয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা ৫ বছরে, অস্ট্রেলিয়ার বিনোদন বাজার বাড়ছে
  • বিদেশি ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ২৪ শতাংশ
  • জ্বালানি তেলের দাম কমল লিটারে ১ টাকা
  • আইন সংশোধন করে কি ঠেকানো যাবে ইন্টারনেট বন্ধ
  • ম্যারিকোর ১ হাজার ৯৫০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা
  • অর্থনীতির আকারে এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ দশম
  • ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
  • সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা