Samakal:
2025-09-19@09:31:00 GMT

আমি ডিভোর্সি, বিধবা নই: দেবশ্রী

Published: 27th, January 2025 GMT

আমি ডিভোর্সি, বিধবা নই: দেবশ্রী

প্রথম বিয়ে হয়েছিল অনেক আগে। রয়েছে এক পুত্রসন্তান। বছর তিনেক আগে দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। কিন্তু সে সম্পর্ক খুব একটা সুখকর হয়নি। তবে বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই আলাদা হয়ে যান পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী দেবশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। সম্প্রতি দেবশ্রীকে সিঁদুর পরা দেখে অনেকেরই প্রশ্ন জাগে তবে কি তৃতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে বিরক্ত দেবশ্রী।

ভারতীয় গণমাধ্যমকে অভিনেত্রী শুভশ্রীর বোন দেবশ্রী বলেন, ‘মল্লিকার বিয়েতে সিঁদুরে পরে যাওয়ার পর থেকে শুভেচ্ছাবার্তা পাচ্ছি। আসলে খানিকটা বিরক্ত আমি। সে দিন আমি যে শাড়িটা পরেছিলাম এবং যেমন সাজগোজ করেছিলাম তার সঙ্গে সিঁদুরটা মানানসই। সেটা না পরলে সাজটাই অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছিল তাই পরেছি। আমি তো ডিভোর্সি, বিধবা নই। আমার সন্তানের বাবা এখন বেঁচে আছেন। তাই আমি সিঁদুর পরতেই পারি। আর সিঁদুর পরার জন্য এত কিছুর ভাবার দরকার সত্যিই আছে কি? আমি এমন কিছু করছি না সমাজের ক্ষতি হচ্ছে।’

সম্প্রতি অভিনেত্রী মল্লিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিয়ের নিমন্ত্রণে দেবশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঁথিতে দেখা গেছে সিঁদুর। সবুজ রঙের ভারী কাঞ্জিভরম শাড়ির সঙ্গে গলায় সোনালি গয়না, কপালে টিপ, হাত খোপা ও কপালে সিঁদুর। এই সাজে বন্ধুর বিয়েতে যান দেবশ্রী। এতেই শুরু হয় গুঞ্জন। সমাজমাধ্যমে অনেকেই শুভেচ্ছাবার্তা দিতে শুরু করেন তাঁকে। তবে কি চুপিচুপি বিয়ে সারলেন শুভশ্রীর বোন?

শুধু দেবশ্রী নয়, বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী রেখাও বিভিন্ন সময় সিঁদুর পরেন। যদিও সেই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। এক সাক্ষৎকারে রেখা জানান, তিনি যে ধরনের সাজগোজ করেন তার সঙ্গে সিঁদুর বেশ মানানসই, তাই পরেন।

দেবশ্রীর মতে, আজকাল লোকের কৌতূহল বড্ড বেশি। তার কোনও পরিচিত এভাবে এলে তিনি হয়তো প্রশ্নও করতেন না। কিন্তু তাঁর ক্ষেত্রে তেমনটা হয় না। কিন্তু দেবশ্রীর জীবনে কি সত্যিই নতুন কেউ এসেছেন? তিনি জানান, তেমন কোনও বিষয় নেই, আপাতত বিয়ের কথাও ভাবছেন না। সূত্র: আনন্দবাজার ও হিন্দুস্থান টাইমস।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দ র পর

এছাড়াও পড়ুন:

১১ দিন পর বন্ধ হলো কাপ্তাই বাঁধের জলকপাট

টানা ১১ দিন পানি ছাড়ার পর রাঙামাটির কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি গেট (জলকপাট) বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হ্রদের পানি কমায় আজ শুক্রবার সকাল আটটার দিকে এসব জলকপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়।

কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. মাহমুদ হাসান বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, শুক্রবার সকাল আটটা পর্যন্ত কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা ১০৮ দশমিক ২২ ফুট এমএসএল (মিনস সি লেভেল), অর্থাৎ পানি বর্তমানে বিপৎসীমার নিচে রয়েছে।

কাপ্তাই হ্রদের পানি বাড়ায় ৮ সেপ্টেম্বর ৬ ইঞ্চি করে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট খুলে দেওয়া হয়। পরে পানির উচ্চতা বাড়ায় জলকপাট সাড়ে তিন ফুট পর্যন্ত খুলে দেয় কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র।

সম্পর্কিত নিবন্ধ