‘আগে দর্শনদারি পরে গুণ বিচারি’। প্রবাদবাক্যটি কমবেশি সবাই শুনেছি। চোখের দেখায় প্রাথমিকভাবে ভালো লাগলেই আমরা যেকোনো জিনিসের গুণ বিচার করতে শুরু করি। এই জিনিসগুলোর তালিকায় শীর্ষে আছে খাবার।

খাবারের ক্ষেত্রে স্বাদ যতটা জরুরি, তার চেয়ে জরুরি সেটি দেখতে কেমন! খাবার দেখতে ভালো না হলে বা এর উপস্থাপনাটা সঠিক না হলে ঠিকঠাক খাওয়ার রুচি হয়ে ওঠে না। চমৎকার স্বাদের একটি খাবারকে সাজিয়ে পরিবেশন করার প্রয়োজনে যে শিল্পের উদ্ভব হয়েছিল, সেটাই ‘আর্ট অব প্লেটিং’।

খাবারের রং, উচ্চতা, প্লেটের মধ্যকার জায়গার সুষ্ঠু ব্যবহারের সমন্বয় একটি খাবারকে দেখতে অসাধারণ করে তোলে। আধুনিকায়নের সঙ্গে সঙ্গে প্লেটিংয়ের শিল্পও রন্ধনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বড় বড় হোটেল, রেস্তোরাঁয় খাবারের পরিবেশন এবং উপস্থাপনকে এর স্বাদের মতোই গুরুত্ব দেওয়া হয়।

প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় রাজকীয় ভোজের খাবার সাজানো হতো অনন্যভাবে। মাংস, ফল এবং মসলাজাতীয় খাবারের রং প্রদর্শন করা হতো আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে ফরাসি রন্ধনের ধারায় নিয়ে আসা হয় সহজ-সরল ধরনের প্লেটিং। যেখানে খাবারের প্রতিটি উপাদানকে তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য অনুযায়ী উপস্থাপন করা হতো। এই সাধারণ উপস্থাপনা ও পরিবেশনই খাবারের স্বাদকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিত।

বাঙালি খাবারের ক্ষেত্রেও প্লেটিং–শিল্পটা খুব গুরুত্বপূর্ণ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপস থ

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ