আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুর রউফের মৃত্যুতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ রোববার আধা বেলা সুপ্রিম কোর্টে বিচার কার্যক্রম বন্ধ থাকছে।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আজ সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর মগবাজারে বেসরকারি একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাবেক বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফ ইন্তেকাল করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর।

সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঁঞার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাবেক বিচারপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আজ বেলা দুইটা থেকে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

আরও পড়ুনসাবেক বিচারপতি আবদুর রউফ আর নেই২ ঘণ্টা আগে

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহা হাসানুজ্জামানের সই করা আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশ্যে আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত চলবে। এরপর বিচারিক কার্যক্রমসহ দৈনিক চেম্বার কোর্টের শুনানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ব ক ব চ রপত আবদ র রউফ

এছাড়াও পড়ুন:

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ

দুই মাসের মধ্যে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ পরিবর্তন করল সরকার। সংশোধিত বিধিমালায় সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ বাদ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার সংশোধিত বিধিমালা গেজেটে প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এর আগে গত ২৮ আগস্ট ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ -এর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এতে অন্যান্য বিষয়বস্তুর পাশাপাশি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষক নিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছিল।

এরপর ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিভিন্ন সভা, সেমিনার, বিক্ষোভ সমাবেশে সংগীত শিক্ষকের বদলে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করেন। সংগীত শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা না হলে তাঁরা আন্দোলনেরও হুমকি দেন।

আরও পড়ুনপ্রাথমিকে কেন সংগীত শিক্ষক, বিরোধিতায় কারা, কী বলছেন শিক্ষকেরা২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা ছিল। সেগুলো ছিল প্রধানশিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক (সংগীত) ও সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা)। সংশোধিত বিধিমালায় কেবল প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের কথা বলা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ