সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৪
Published: 12th, February 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ কর্মীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে আসামিদের নিজ নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহিনূর আলম।
গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছে- নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক দ্বীন ইসলাম (৩০), (নাসিক) ৩ নং ওয়ার্ডস্থ নয়াআটি এলাকার বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগ কর্মী হিরন মিয়া (৫০), হরিনের ছেলে যুবলীগ কর্মী শাহ পরান আহমেদ যুবরাজ (৩০) এবং একই ওয়ার্ডের সানারপাড় এলাকার আবুল কালামের পুত্র যুবলীগ কর্মী মেহেদী হাসান রুবেল (৩৫)।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার (ওসি) মোহাম্মদ শাহিনূর আলম বলেন, গোপন সংবাদ মাধ্যমে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়েছে, আসামিদের মধ্যকার দ্বীন ইসলাম ও যুবরাজ এজহারনামীয় আসামি এবং বাকিরা সন্দেহভাজন আসামি। তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ স দ ধ রগঞ জ ল গ কর ম
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।