Samakal:
2025-05-01@00:43:50 GMT

এক দশক পর ইডেনে আইপিএলের ফাইনাল

Published: 17th, February 2025 GMT

এক দশক পর ইডেনে আইপিএলের ফাইনাল

আইপিএলের ২০২৫ আসরের উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচ হবে কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে। আইপিএলের গত আসরের চ্যাম্পিয়ন কলকাতা নাইট রাইডার্স। চ্যাম্পিয়ন দলটি এবার ঘরের মাঠে উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে ২২ মার্চ। ফাইনালে যেতে পারলে ঘরের মাঠে খেলার সুযোগ পাবে রিংকু সিংরা। ফাইনাল হবে ২৫ মে। 

এর আগে ২০১৩২০১৫ আসরের আইপিএলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইডেন গার্ডেনসে। তবে আইপিএলের তিনবারের চ্যাম্পিয়ন কলকাতা একবারও ঘরের মাঠে ফাইনাল খেলার সুযোগ পায়নি। ২০১৩ ও ২০১৫; দুই আসরেরই চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। রানার্স আপ চেন্নাই সুপার কিংস। 

উদ্বোধনী ও ফাইনাল ছাড়াও ইডেন গার্ডেনসে আইপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার হবে। ম্যাচটি রাখা হয়েছে ২৩ মে। ২০ মে আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ার ও ২১ মে এলিমিনেটর আয়োজন করবে হায়দরাবাদ। এবারের সূচিতে ১২টি ডাবল হেডার বা একদিনে দুই ম্যাচ রাখা হয়েছে। 

আইপিএলের উদ্বোধনী ম্যাচে কলকাতা খেলবে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে। আইপিএল অংশ নেওয়া ১০ দল হোম ও অ্যাওয়ে ভিত্তিতে ম্যাচ খেলবে। ওই হিসেবে ১০ ভেন্যুতে হওয়ার কথা আইপিএলের ৭৫ ম্যাচ। তবে আইপিএল হবে ১৩ ভেন্যুতে। এর মধ্যে বেঙ্গালুরু দ্বিতীয় হোম ভেন্যু হিসেবে গোহাটিতে ম্যাচ খেলবে। দিল্লির দ্বিতীয় হোম ভেন্যু বিশাখাপত্তনম ও পাঞ্জাবের দ্বিতীয় হোম ভেন্যু হবে ধর্মশালা।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ ইন ল আসর র কলক ত

এছাড়াও পড়ুন:

বাদ পড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া দেশের সব সচল বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন থেকে এই জানিয়েছেন সমিতিটি।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালে তৎকালীন সরকার সারা দেশে সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের ঘোষণা দেয়। তবে ২০১৩ সালের গেজেট মূলে ২০১২ সালের মে মাসে সারা দেশে ৩০ হাজার ৩৫২টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকলেও সেই সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ৪ হাজার ১৫৯টি বিদ্যালয় বাদ রেখে ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়।

আরো পড়ুন:

পরীক্ষার দিন বাদ দিয়ে নিয়মিত ক্লাস নেওয়ার নির্দেশ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতায় সরকার যথেষ্ট উদ্বিগ্ন: উপদেষ্টা

তৃতীয় ধাপের বিদ্যালয়গুলোকে জাতীয়করণের ক্ষেত্রে ২০১২ সালের মে মাসের আগে স্থাপিত ও পাঠদানের অনুমতির জন্য আবেদন করে রাখা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করতে হবে বলে জোর দাবি তোলেন বক্তারা।

মানববন্ধনে বক্তারা আরো বলেন, একই যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তৎকালীন কিছু কর্মকর্তা কর্মস্থলে না থাকায়, সব শর্ত পূরণ করার পরেও ৪ হাজার ১৫৯টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের অন্তর্ভুক্ত হয়নি। এই বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে থেকে ২০১২ সালের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাসহ ১ হাজার ৩০০ বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য উপজেলা ও জেলায় যাচাই-বাচাই করা হয়েছে, যা মন্ত্রণালয় সংরক্ষণ করা আছে।

জাতীয়করণকালীন সময়ে পাঠদানের অনুমতি ও রেজিট্রেশনের কার্যক্রম স্থগিত রাখায় এসব বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা বেতন-ভাতার সুবিধা ও ছাত্র-ছাত্রীরা উপবৃত্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সতিমির নেতারা তাদের বক্তব্যে তুলে ধরেন।

মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি মামুনুর রশিদ খোকন বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে পাঠদান পরিচালনা করলেও বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ না হওয়ায় আমরা শিক্ষকরা মানবেতর যীবন যাপন করছি। আমরা অন্যের শিশুকে জ্ঞানের আলো দিলেও আমাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। এই অবস্থা দূর করতে শিক্ষাসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”

বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন বলেন, “২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি সব বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা দেওয়া হলেও ফ্যাসিস্ট সরকার বিগত দিনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ৪ হাজার ১৫৯টি বিদ্যালয় সুকৌশলে বাদ দেয়। এই বিষয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”

সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটন বলেন, “বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব সরকার। শত প্রতিকূলতার মাঝেও বিশ্বদরবারে তারা আজ বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের চিঠি দ্রুত বাস্তবায়ন করা হলে সারা দেশের প্রায় ১০ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি ও টিফিনসহ প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত হবে; সেই সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন হবে।”

মানববন্ধনে সারা দেশ থেকে আসা বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সদস্যদের দেখা যায়।

ঢাকা/রায়হান/রাসেল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • একটি টাইম স্কেল-সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তদের দুটি উচ্চতর গ্রেড পেতে আইনি বাধা কাটল
  • ১৪ বছর বয়সী বৈভবের বিশ্ব রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল গুজরাট
  • বাদ পড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি