দ্য হানড্রেডের ড্রাফটে পাকিস্তানের অনেকের দল না পাওয়া অনুমিতই ছিল। তাই বলে ৪৫ জন নাম লিখিয়ে একজনও দল পাবেন না, এটি চমকে দেওয়ার মতোই ঘটনা। কারণ, ৪৫ জনের তালিকায় ছিলেন পেসার নাসিম শাহ, মোহাম্মদ আমির, স্পিনার উসামা মির, অলরাউন্ডার শাদাব খান ও ইমাদ ওয়াসিমের মতো ক্রিকেটার।

এদের প্রত্যেকেই এর আগে ১০০ বলের এই টুর্নামেন্টে খেলেছেন। আর দ্য হানড্রেডে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের আনাগোনা অনেক বেশিও নয়। তাহলে কেন অবিক্রিত থেকে গেলেন পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা?

চলতি বছরে দ্য হানড্রেডে মাঠে গড়াবে আগস্টে। একই সময়ে পাকিস্তান সিরিজ খেলবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে। এটি একটি কারণ হতে পারে। তবে পাকিস্তান সমর্থকেরা অন্য একটা কারণও এখানে দেখছেন।

দল পাননি শাদাব খান.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পাহাড়ে বাড়ছে কাজুবাদামের চাষ, চাঙা ব্যবসা

রাঙামাটি সদর উপজেলার বালুখালী ইউনিয়নের বসন্ত পাংখোয়া পাড়ায় আড়াই একর জমিতে কাজুবাদাম চাষ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা চিয়ালজল পাংখোয়া। ২০২১ সালে চাষাবাদ শুরু করেন তিনি। এ বছর তাঁর বাগানের কিছু গাছে ফলন এসেছে।

চিয়ালজল পাংখোয়া প্রথম আলোকে বলেন, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৬০ কেজির মতো ফলন বিক্রি করেছেন তিনি। প্রতি কেজি বিক্রি করেছেন ১০০ টাকা দরে। কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করার পর এসব কাজুবাদাম প্রতি কেজি প্রায় দেড় হাজার টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। বাগানে বিক্রি করার মতো আরও ফলন রয়েছে জানিয়ে চিয়ালজল বলেন, ‘প্রথমবার খুব একটা আয় হবে, এমনটা বলা যাবে না। তবে বাগানের সব গাছে ফলন এলে বিক্রি করে বছরে কয়েক লাখ টাকা আয় হবে’।

বেশি লাভের আশায় চিয়ালজল পাংখোয়ার মতো পার্বত্য চট্টগ্রামে কাজুবাদামের বাণিজ্যিক চাষাবাদে ঝুঁকছেন অনেকেই। বিশেষ করে গত পাঁচ বছরে বেড়েছে কাজুবাদামের চাষ। এতে ফলন বাড়ায় জেলায় চাঙা হয়েছে কাজুবাদামের ব্যবসাও।

বাগানিদের কাছ থেকে কিনে আনা কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাত করার জন্য রাখা হয়েছে কারখানায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ