গাড়িতে আগুন, প্রাণে বেঁচে গেলেন শিল্পী পারশা মাহজাবীন
Published: 15th, March 2025 GMT
দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেলেন সংগীত ও অভিনয়শিল্পী পারশা মাহজাবীন। আজ শনিবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় গাড়িতে অগ্নিকাণ্ডে ঘটে প্রাণসংশয়ে পড়েছিলেন গায়িকা।
তিনি বলেন, ‘উবারে করে বনানী যাচ্ছিলাম। কুর্মিটোলার সামনে গাড়িতে হুট করে আগুন ধরে যায়। তড়িঘড়ি করে বেরিয়েছি। কীভাবে যে বের হয়েছি বলতে পারব না।’
নিজের ফেসবুকে দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি লিখেছেন, ‘কিছুক্ষণ আগে কুর্মিটোলা হাপাতালের সামনে আমার উবারে আগুন ধরে যায়। ধোঁয়াতে আমার গলা এখনও জ্বলছে। গাড়ির দরজাটাও খুলতে পারিনি প্রথম কিছুক্ষণ। আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছিল! কীভাবে যে বেঁচে গেছি!’
এর আগে অন্য একটি পোস্টে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন পারশা। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গাড়িতে দাউ দাউ করছে আগুন। ধোঁয়া উড়ছে। পানি ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।