লম্বা চুল, আলখেল্লা পরা এক তরুণ মানুষের মনের কথাগুলো সোজাসাপ্টা সুরে সুরে বলে যেতে লাগলেন। সব বয়সী এবং সব শ্রেণির মানুষের মনে জায়গা করেও নিতে লাগল সেসব গান। ছোট থেকে বড় সবাই বলতে থাকল ‘এখন তো চান্দেও চিনে না, আমারে সূর্যেও চিনে না। চিনব কেমনে, যে চিনাইব সে–ও তো চিনে না’, মনের কথাগুলো এত সুন্দর করে বলে যাওয়া সেই মানুষটি বিপ্লব, প্রমিথিউস ব্যান্ডের বিপ্লব। খুব সহজে মানুষের মনের কথা, সমাজের নানা অসংগতির কথা সুরে সুরে বলে ছোট থেকে বড় সবার মন জয় করা বিপ্লবকে অনেক দিন ধরে দেশের কোনো মঞ্চে কিংবা টেলিভিশনে এমনকি রেডিওতে পাওয়া যায় না। তিনি আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে কী করছেন, আছেন কেমন?
বছরের পর বছর ব্যান্ড প্রমিথিউসকে স্টেজ শো এবং টেলিভিশনের কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি। কোথাও নেই বিপ্লব। ফেসবুকে মাঝেমধ্যে উঁকি দেন। বিপ্লব এখন পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কুইন্সে থাকেন। দুই ছেলে আদিব,অ্যারন ও মেয়ে তটিনী সেখানে লেখাপড়া করে।

ব্যান্ড, মিক্সড ও একক অ্যালবাম, স্টেজ শো—সব জায়গায় নব্বই দশকে দাপুটে বিচরণ ছিল বিপ্লবের। এলআরবি, নগরবাউলের পাশাপাশি হেঁটেছে প্রমিথিউস। ব্যান্ডে যেমন সরব ছিলেন, তেমনি আইয়ুব বাচ্চু , জেমস, হাসান ও বিপ্লব সমানতালে উচ্চারিত একটি নাম ছিল। নব্বই দশকে এই চার ব্যান্ড ও চার শিল্পীর সমান বিচরণে মুখর ছিল বাংলাদেশের গানের জগৎ।

প্রমিথিউস ব্যান্ডের ভোকাল বিপ্লব। ছবি: বিপ্লবের সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ