পাচার হওয়া ২১ জন সাজা খেটে ফিরলেন দেশে
Published: 20th, March 2025 GMT
ভালো কাজের প্রলোভনে ভারতে পাচার হওয়া শিশুসহ ২১ জন বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ভোগের পর যশোরেরে বেনাপোল বন্দর দিয়ে দেশে ফিরেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় তার দেশে ফেরেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইমতিয়াজ মোহাম্মদ আহসানুল কাদের ভুঁইয়া। তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ায় তারা গ্রেপ্তার হয়। তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হলে বুধবার সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম শেষে তাদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে। পোর্ট থানায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য দুটি এনজিও সংস্থা গ্রহণ করবে।
ফেরত আসা নারী-শিশুরা যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনা ও নড়াইল জেলার বাসিন্দা। রাইটস যশোর ১০ জনের এবং জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার ১১ জনের আইনি সহায়তা দেবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: যশ র
এছাড়াও পড়ুন:
পাহাড়ে বাড়ছে কাজুবাদামের চাষ, চাঙা ব্যবসা
রাঙামাটি সদর উপজেলার বালুখালী ইউনিয়নের বসন্ত পাংখোয়া পাড়ায় আড়াই একর জমিতে কাজুবাদাম চাষ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা চিয়ালজল পাংখোয়া। ২০২১ সালে চাষাবাদ শুরু করেন তিনি। এ বছর তাঁর বাগানের কিছু গাছে ফলন এসেছে।
চিয়ালজল পাংখোয়া প্রথম আলোকে বলেন, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৬০ কেজির মতো ফলন বিক্রি করেছেন তিনি। প্রতি কেজি বিক্রি করেছেন ১০০ টাকা দরে। কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করার পর এসব কাজুবাদাম প্রতি কেজি প্রায় দেড় হাজার টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। বাগানে বিক্রি করার মতো আরও ফলন রয়েছে জানিয়ে চিয়ালজল বলেন, ‘প্রথমবার খুব একটা আয় হবে, এমনটা বলা যাবে না। তবে বাগানের সব গাছে ফলন এলে বিক্রি করে বছরে কয়েক লাখ টাকা আয় হবে’।
বেশি লাভের আশায় চিয়ালজল পাংখোয়ার মতো পার্বত্য চট্টগ্রামে কাজুবাদামের বাণিজ্যিক চাষাবাদে ঝুঁকছেন অনেকেই। বিশেষ করে গত পাঁচ বছরে বেড়েছে কাজুবাদামের চাষ। এতে ফলন বাড়ায় জেলায় চাঙা হয়েছে কাজুবাদামের ব্যবসাও।
বাগানিদের কাছ থেকে কিনে আনা কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাত করার জন্য রাখা হয়েছে কারখানায়