ধানমন্ডিতে মিস্টার ডাইয়ের বাংলাদেশের চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন
Published: 20th, March 2025 GMT
মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় হোম ইমপ্রুভমেন্ট ব্র্যান্ড মিস্টার ডাই (MR.DIY) আনুষ্ঠানিকভাবে ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে বাংলাদেশে তাদের চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই নতুন যাত্রার সূচনা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিস্টার ডাই বাংলাদেশ-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ নূর আনোয়ার, হেড অফ অপারেশনস, মো.
সৈয়দ নূর আনোয়ার, হেড অফ অপারেশনস, ফিতা কেটে মিস্টার ডাই-এর বিশ্বমানের পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে ক্রেতাদের আরো ভালো সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করেন।
মিস্টার ডাই বিশ্বজুড়ে স্বল্পমূল্যে মানসম্মত পণ্য সরবরাহ করে থেকে, যেখানে গ্রাহকরা পাবেন প্রয়োজনীয় সবকিছু এক ছাদের নিচে।
মিস্টার ডাই তাদের ‘Always Low Prices’ নীতির প্রতি অটল থেকে গুণগতমান বজায় রেখে কম দামে পণ্য সরবরাহ করছে। ধানমন্ডি স্টোরে ১০,০০০+ পণ্য রয়েছে, যা ১০টি প্রধান ক্যাটাগরিতে বিভক্ত: গৃহস্থালী পণ্য, হার্ডওয়্যার সরঞ্জাম, ইলেকট্রনিক আইটেম, গাড়ির এক্সেসরিজ, ফার্নিশিং সামগ্রী, স্টেশনারি ও খেলাধুলার সরঞ্জাম, খেলনা ও উপহারসামগ্রী, কম্পিউটার ও মোবাইল এক্সেসরিজ, জুয়েলারি ও কসমেটিকস ও পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের জন্য থাকছে কিছু না কিছু, যা একটি পরিপূর্ণ শপিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।
গ্র্যান্ড ওপেনিং অফার–ফ্রি উপহার
গ্র্যান্ড ওপেনিং উপলক্ষে, ২০-২২ মার্চ পর্যন্ত চলবে বিশেষ অফার ও উপহার ক্যাম্পেইন! প্রথম দিকের ক্রেতারা যারা একক রশিদে ১,০০০ টাকা বা তার বেশি কেনাকাটা করবেন, তারা মিস্টার ডাই ফ্রি ছাতা উপহার পাবেন! Snap & Win কনটেস্ট–ফটো ফ্রেমে ছবি তুলে জিতুন আকর্ষণীয় পুরস্কার!
উদ্বোধনের আনন্দ আরো বাড়িয়ে তুলতে Snap & Win কনটেস্টে অংশ নিয়ে জিতে নিতে পারবেন বিশেষ পুরস্কার! MR.DIY ধানমন্ডি স্টোরে থাকা ফটো ফ্রেমের সাথে ছবি তুলুন MR.DIY Bangladesh-এর পিন করা ফেসবুক পোস্টের কমেন্টে সেই ছবি আপলোড করুন
#MRDIYBangladesh #Dhanmondi এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন।
সবচেয়ে সৃজনশীল ৫ জন বিজয়ী ‘মিস্ট্রি গিফট’ পাবেন এবং তারা স্টোর থেকে পুরস্কার সংগ্রহ করতে পারবেন।
ঢাকা/হাসান/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ধ নমন ড উপহ র
এছাড়াও পড়ুন:
বাজারে সবজির সরবরাহ বেড়েছে, নিম্নমুখী চালের দাম
ঈদের বন্ধের আমেজ কাটতেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে চট্টগ্রামের পাইকারি ও খুচরা বাজারগুলো। ক্রেতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজারগুলোতে বেড়েছে সবজিসহ বিভিন্ন পণ্যের সরবরাহ। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিনের ব্যবধানে কিছুটা কমেছে সবজির দাম। পেঁয়াজ, রসুন ও চালের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও নিম্নমুখী।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের ছুটি শুরু হওয়ার পর নগরের কাঁচাবাজারে সবজির সরবরাহ কমে যায়। ফলে দাম ছিল কিছুটা বাড়তি। গত রোববার ও সোমবারের দিকে নগরের আড়তগুলোতে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে। অধিকাংশ সবজির দামও ৪০ টাকার আশপাশে ছিল। তবে গত মঙ্গলবার থেকে আবারও বাজারে পুরোদমে সবজির সরবরাহ শুরু হয়েছে। যার কারণে দাম কমতে শুরু করেছে।
আজ শুক্রবার নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজারের পাইকারি আড়তে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ২০ থেকে ৪০ টাকা দরে। বেশির ভাগ সবজির দাম প্রতি কেজি ১০ থেকে ৩৫ টাকা। তবে খুচরা বাজারগুলোতে প্রায় দ্বিগুণ দামে সবজি বিক্রি হতে দেখা যায়। নগরের বহদ্দারহাট, চকবাজার, সাব এরিয়া ও কাজির দেউড়ি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব বাজারে অধিকাংশ সবজির দাম ৬০ টাকার বেশি। লাউ, মিষ্টিকুমড়া ও ফুলকপির দাম কিছুটা কম। এসব সবজির দাম ৫০ টাকার আশপাশে। খুচরা বাজারগুলোতে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা কেজি দরে। পরিবহন খরচ ও আগে কেনার অজুহাতে বাড়তি দাম নিচ্ছেন বিক্রেতারা। রিয়াজউদ্দিন বাজারের আড়তদার নুরুল ইসলাম বলেন, বাজারে সব সবজির দাম কম। কিন্তু খুচরা ব্যবসায়ীদের কারণে ভোক্তাদের ভোগান্তি হচ্ছে। আড়তের দামের দ্বিগুণ দামে তাঁরা সবজি বিক্রি করছেন।
সবজির বাজারের পাশাপাশি পেঁয়াজ, রসুন ও চালের দামও নিম্নমুখী। খাতুনগঞ্জের পাইকারি আড়তে আজ পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৪৫ থেকে ৫২ টাকা দরে। খুচরা পর্যায়ে দাম ছিল ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজি। অন্যদিকে রসুনের কেজি আড়তে ছিল ৮৫ থেকে ১১০ টাকা। খুচরায় সেটি ১০০ থেকে ১৩০ টাকা।
পাহাড়তলী চালের আড়তে মোটা চাল (গুটি, স্বর্ণা) কেজিপ্রতি ৪৮ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে জিরাশাইল ৭২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত তিন দিন আগ থেকে চালের বাজার কিছুটা নিম্নমুখী বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) চালের দাম কমেছে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। পাহাড়তলী বণিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন বলেন, চালের সরবরাহ যথেষ্ট আছে। চালের দাম বাড়ার আশঙ্কা নেই এখন।