যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি প্রতিষ্ঠান এক্সেলারেট এনার্জির স্ট্র্যাটেজিক উপদেষ্টা পিটার হাসের নেতৃত্বে দেশটির বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ হয়েছে।

এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিদলে মেটা, ভিসা, শেভরন, উবার, মেট লাইফ, মাস্টার কার্ড, বোয়িং এবং ইউএস সয়াবিন এক্সপোর্ট কাউন্সিলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। মার্কিন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর এই প্রতিনিধিদলে দেশটির সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালও উপস্থিত ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ