৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা দিল পিএসসি
Published: 10th, April 2025 GMT
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা দিল সরকারি কর্ম কমিশন পিএসসি। ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাওয়া প্রার্থীদের পরীক্ষা আপাতত স্থগিত থাকবে। পরে সুবিধাজনক সময়ে এসব পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার পিএসসি এ কথা জানিয়েছে।
আরও পড়ুনবিটিসিএলে নবম–দশম গ্রেডে নিয়োগ, ১৩১ পদের পুনরায় বিজ্ঞপ্তি৩ ঘণ্টা আগেএর আগে পিএসসি জানিয়েছে, পিএসসি ৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবির পক্ষে থাকা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করা হচ্ছে। কমিশনকে বর্তমানে ৪৪, ৪৫, ৪৬ ও ৪৭তম বিসিএস, নন-ক্যাডারসহ বিভিন্ন নিয়োগ–সংক্রান্ত জট নিরসনে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হচ্ছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ল খ ত পর ক ষ ব স এস র প এসস
এছাড়াও পড়ুন:
শুল্ক আলোচনার জন্য চীনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের বিষয়ে আলোচনার জন্য চীনের সাথে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের সাথে যুক্ত একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
ইউয়ুয়ান তান্তিয়ান তার অফিসিয়াল ওয়েইবো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত একটি পোস্টে বেনামি সূত্রের বরাত দিয়ে বলেছেন, “শুল্ক ইস্যুতে আলোচনা করার আশায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে সক্রিয়ভাবে চীনের সাথে যোগাযোগ করেছে।”
চলতি সপ্তাহে মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট এবং হোয়াইট হাউসের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভিন হ্যাসেটসহ মার্কিন কর্মকর্তারাও বাণিজ্য উত্তেজনা কমানোর ক্ষেত্রে অগ্রগতির আশা প্রকাশ করেছেন।
হ্যাসেট সিএনবিসিকে জানান, শুল্ক আরোপ নিয়ে “উভয় সরকারের মধ্যেই হালকা আলোচনা” হয়েছে। কিছু মার্কিন পণ্যের উপর চীনের শুল্ক কমানো অগ্রগতির লক্ষণ।
বেইজিং শুল্কের প্রতি তার ক্ষোভ প্রকাশ্যেই জানিয়েছে। তাদের মতে, এই শুল্ক হুমকির সমতুল্য। তবে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির উত্থান থামাতে পারে না।
শুল্ক আরোপের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ করার জন্য তার প্রচারণা যন্ত্রকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি চীন নীরবে মার্কিন তৈরি পণ্যের একটি তালিকা তৈরি করেছে। মার্কিন শুল্কের প্রভাব কমাতে তারা এসব পণ্যকে প্রতিশোধমূলক ১২৫ শতাংশ শুল্ক থেকে অব্যাহতি দেবে। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে নির্বাচিত ওষুধ, মাইক্রোচিপ এবং জেট ইঞ্জিন।
ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্কের সাথে সাক্ষাৎকারে বেসেন্ট কোনো নির্দিষ্ট আলোচনার কথা উল্লেখ করেননি। তবে জানিয়েছেন, আলোচনা শুরু করার জন্য মার্কিন পক্ষ থেকে ১৪৫ শতাংশ এবং চীনা পক্ষ থেকে ১২৫ শতাংশ উচ্চ শুল্ক আরোপের উত্তেজনা হ্রাস করা প্রয়োজন।
তিনি বলেছেন, “আমি আত্মবিশ্বাসী যে চীনারা একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে চাইবে। এবং যেমনটি আমি বলেছি, এটি একটি বহু-পদক্ষেপ প্রক্রিয়া হতে চলেছে। প্রথমে, আমাদের উত্তেজনা কমাতে হবে এবং তারপর সময়ের সাথে সাথে আমরা একটি বৃহত্তর বাণিজ্য চুক্তির উপর মনোযোগ দিতে শুরু করব।”
তিনি জানান, প্রথম পদক্ষেপগুলোর মধ্যে একটি হবে ট্রাম্পের ২০২০ সালের ‘প্রথম ধাপ’ বাণিজ্য চুক্তির অংশ হিসেবে আমেরিকান পণ্যের জন্য ক্রয় প্রতিশ্রুতি পূরণে চীনের ব্যর্থতার পুনর্বিবেচনা করা।
ঢাকা/শাহেদ