আবারও আইটেম গানে পারফর্ম করে আলোচনায় এলেন তামান্না ভাটিয়া। এবার তাঁকে দেখা যাবে ‘রেইড-২’ সিনেমার ‘নাশা’ গানে। সম্প্রতি এর ট্রেলার প্রকাশ করা হয়েছে, যা এখন রীতিমতো ভাইরাল।
তার আগে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা গেছে, সোনালি পোশাকে তামান্না ক্যামেরার সামনে পোজ দিচ্ছেন, চুল বাতাসে উড়েছে, পেছনে দঁড়িয়ে আছেন ব্যাকগ্রাউন্ড ড্যান্সাররা। সেই ক্লিপ দেখার পর থেকেই অভিনেত্রীকে নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন নেটিজেনরা।
তাদের এই কৌতূহলের কারণে নির্মাতারা ঘোষণা দিয়েছেন, আগামীকাল প্রকাশ করা হবে ‘রেইড-২’ সিনেমার ‘নাশা’ গানটি। যেখানে তামান্নাকে নতুনরূপে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন দর্শক। গানটি অভিনেত্রীর আগের সব গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে আশা প্রকাশ করেছেন নির্মাতারা।
এদিকে ‘জেলার’ সিনেমায় ‘কাভালা’ গানে পারফর্ম করার পর তামান্নাকে নতুন চোখে দেখা শুরু করেছেন দর্শক। তাঁর নাচ এতটাই সাড়া ফেলেছে যে নির্মাতারাও শুধু নাচের জন্য অভিনেত্রীকে নিয়ে আলাদাভাবে ভাবা শুরু করেছেন।
দর্শকও ড্যান্স ডিভা হিসেবে পর্দায় বারবার দেখতে চাইছেন তামান্নাকে। যে কারণে ‘কাভালা’র পর ‘আরনমানাই-৪’ সিনেমার ‘আচাচো’, ‘জয় লাভা কুশা’র ‘সুইং জারা’ এবং ‘স্ত্রী-২’-এর ‘আজ কি রাত’ আইটেম গানে পারফর্ম করতে দেখা গেছে এই অভিনেত্রীকে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
গল টেস্টে খেলা হচ্ছে না মিরাজের!
গল টেস্ট দিয়ে নতুন টেস্ট চক্রে ভালো শুরু করতে চান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। তবে শুরুতেই পূর্ণ শক্তির একাদশ নিয়ে লঙ্কা লড়াইয়ে নাও নামতে পারে বাংলাদেশ। কারণ প্রথম টেস্টে দলের নির্ভরযোগ্য সদস্য মেহেদী মিরাজকে না পাওয়ার শঙ্কাই জোরারো।
দলের একমাত্র অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ ফ্লুতে আক্রান্ত। জ্বর-ব্যথা না থাকলেও ভাইরাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ না চাইলে টিম ম্যানেজমেন্ট জোরাজুরি করবে না হয়তো। যদিও তার খেলা না খেলার ওপর একাদশে প্রভাব থাকবে।
শান্তকে অনিশ্চয়তার কথাই বলতে হয়েছে মিরাজকে নিয়ে, ‘এখনও মিরাজের শরীরটা খারাপ আছে, তবে উন্নতি করছে। ওর খেলা না-খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ওই জায়গাটা যদি ঠিক থাকে, তাহলে আমরা একটা ভালো কম্বিনেশন নিয়ে নামতে পারব।’
শেষ পর্যন্ত মিরাজ খেলতে না পারলে ব্যাটিং লাইনআপ ছোট হবে। এ ক্ষেত্রে ইনিংস ওপেন করতে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাদমান ইসলাম। মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও জাকের আলী খেলবেন মূল ব্যাটার হিসেবে। বোলিং লাইনআপটাও সাজাতে হবে স্পিন বিভাগকে গুরুত্ব দিয়ে। কারণ গল স্পিন স্বর্গ।
বিষয়টি মাথায় রেখে বাঁহাতি তাইজুল ইসলামের সঙ্গে অফ স্পিনার নাঈম হাসান খেলতে পারেন। তিন স্পিনার খেলালে হাসান মুরাদের কপাল খুলবে। তিন স্পিনার হলে পেস বিভাগে হাসান মাহমুদ থাকবেন একা। দুই স্পিনার হলে নাহিদ রানা সুযোগ পেতে পারেন।