Risingbd:
2025-08-01@21:57:11 GMT

‘বেওয়াচ হোটেল কক্সবাজার’

Published: 14th, April 2025 GMT

‘বেওয়াচ হোটেল কক্সবাজার’

বাংলাদেশের ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে নতুন পর্স, এলিট, নান্দনিক, এক বিশ্বস্ত ও আস্থার নামে পরিণত হচ্ছে ‘বেওয়াচ’। পাঁচ তারকা মানের প্রকৃত সেবা দিয়ে আসছে এই আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট এর ‘বেওয়াচ হোটেল কক্সবাজার’। তাই কক্সবাজারে ঘুরতে গেলে ভ্রমণ পিপাসুরা এখন বেছে নিতে পারেন ‘বেওয়াচ’কে।

এই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদ নাঈম বলেন, “মূলত কক্সবাজারের ফাইভ-স্টার বেওয়াচ হোটেল শুধু কক্সবাজারে নয়, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী, পর্স, নান্দনিক, এলিট ফাইভ স্টার তারকা হোটেল। কক্সবাজারে বেওয়াচ  আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোনো আপস করি না।”

তিনি আরো বলেন, “কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী। বিশাল সমুদ্র। পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত। যতই মন খারাপ থাকুন, সাগরের বিশালতার সামনে দাঁড়ালে নিমিষেই মন ভালো হয়ে যায়। সাথে প্রিয়জন, পরিবার পরিজন, শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধুজন থাকলে তো কথাই নেই। কিন্তু ভ্রমণের জায়গাটি হতে হবে নিরাপদ, ঝুট-ঝামেলামুক্ত। এজন্যই কক্সবাজারে আছে  পাঁচ তারকা হোটেল বেওয়াচ। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকালে-বিকেলে সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ যাপন, জেলাটি সবসময় মুখর থাকে পর্যটকদের অভিবাদন জানাতে। বিপুল পর্যটকদের রাত্রীযাপন নিশ্চিত করতে সমুদ্র সৈকতের কাছে তৈরি করা হয়েছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং কটেজ। কিন্তু সবগুলোতে নেই পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা। নেই নিরাপত্তা।”

তিনি বলেন, “অনেক সময় দীর্ঘ ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকরা রুম পান না। অনেক হোটেলে আছে নানা সমস্যা। কিন্তু হোটেল ‘বেওয়াচ’ এসব দিক থেকে ব্যতিক্রম এক ও ঐতিহ্যবাহী, তাদের সাথে আগে যোগাযোগ করে গেলে, রুম, সার্ভিস সব পাবেন নিশ্চিত। দীর্ঘদিন ধরে একই রকমভাবে গ্রাহকদের পাঁচ তারকা মানের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছে। কক্সবাজারে ঐতিহ্যবাহী পাঁচ তারকা হোটেল এটি। কক্সবাজারে অন্যতম এই হোটেলে নিরাপত্তা, সার্ভিস সুবিধা, কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করতে তাদের আছে নানা ব্যবস্থা। এমনকি, তাদের রয়েছে নিজস্ব প্রাইভেট বিচ ও নিরাপত্তা। সেখানে থাকতে দুই রাত, দুই দিনের একোমোডেশান, ব্রেকফাস্টসহ নানা সময়ে তাদের থাকে অসাধারণ প্যাকেজ। থাকে নানা অফার।”

তিনি বলেন, “আমরা গেস্টদের সুযোগ সুবিধার ব্যাপারে আপস করি না। আমাদের প্রতিটি ইউনিট শতভাগ কর্পোরেট, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও আন্তরিক। আমাদের সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে অন্যতম ওয়েলকাম ড্রিংকস, ব্রেকফাস্ট (বুফে), এসি ও গিজার ফ্যাসিলিটি, আনলিমিটেড ওয়াই-ফাই, ইন রুম মিনারেল ওয়াটার, কফি, চা, সুবিশাল সুইমিং পুল, জাকুজি, বাগান, রাতে বীচ সাইড লাইভ মিউজিক ও বারবিকিউ, মজাদার খাবার, ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস এবং অন্যান্য সুবিধা, প্রশিক্ষিত নিরাপত্তাকর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা, পার্কিং সুবিধা, রেস্টুরেন্ট সার্ভিস এবং রুম সার্ভিসসহ অন্যান্য সুবিধা। যা আপনি এবং আপনার ভ্রমণকে আবাসনের ক্ষেত্রে করবে নিরাপদ, আনন্দদায়ক ও আরো মনোমুগ্ধকর।”

‘হোটেল বেওয়াচ’ ইনানী বিচের কাছে অবস্থিত, কক্সবাজার শহর থেকে দূরত্ব মাত্র ২৫ মিনিটের।

ঢাকা/সাজ্জাদ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কাপ্তাই হ্রদে পানি বেড়ে ডুবে গেছে রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কাপ্তাই হ্রদে পানি বেড়ে যাওয়ায় ডুবে গেছে রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু। দুর্ঘটনা এড়াতে পর্যটকদের সেতুটিতে উঠতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে রাঙামাটি পর্যটক কমপ্লেক্স।

পর্যটক কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে গত সোমবার সেতুর কিছু অংশে পাটাতনের ওপর পানি ওঠে। তবে আজ বুধবার সকাল ছয়টার দিকে পানি বেড়ে সেতুটি তলিয়ে যায়। এ পরিস্থিতিতে সকাল ১০টার দিকে সেতুতে উঠতে পর্যটকদের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

রাঙামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা সকালে প্রথম আলোকে বলেন, ‘সেতুর পাটাতনের ওপর এখন চার ইঞ্চির মতো পানি রয়েছে। পর্যটকদের জন্য সেতুতে উঠতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও নিকটবর্তী এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা সেতু দিয়ে পারাপার করতে পারবেন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কাপ্তাই হ্রদে পানি বেড়ে ডুবে গেছে রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু