ভারতের দিল্লিতে চারতলা ভবন ধসে কমপক্ষে চার জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন বেশ কয়েকজন।
ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়, শনিবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে দিল্লির মুস্তাফাবাদে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ভবন ধসের খবর পেয়ে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ), পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিকের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থল থেকে ১৪ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক চার জনকে মৃত ঘোষণা করেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে বেশ কয়েকজন আটকা পড়েছে। তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছে।
ভবন ধসের মুহূর্ত ধারণ করা সিসিটিভির একটি ফুটেজ শেয়ার করেন স্থানীয় এক বাসিন্দা। সেখানে দেখা যায়, ভবনটি ধসে পড়ার সাথে সাথে পুরো এলাকা ধোঁয়ায় অন্ধকার হয়ে পড়ে।
এর আগে গত সপ্তাহে দিল্লি এনসিআর এলাকায় একটি ভবন ধসে দুজন নিহত হন। আহত হন তিন জন।
ঢাকা/ইভা
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।