ব্রিটিশ অভিনেত্রী ফ্লোরেন্স পিউয়ের ক্যারিয়ারগ্রাফটা অদ্ভুত। কম বাজেটের স্বাধীন ঘরানার সিনেমা যেমন করেছেন, তেমনি আবার মার্ভেলের সিনেমাও করেছেন। এর আগে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ২৯ বছর বয়সী এই তারকা বলেছেন, ক্যারিয়ারজুড়েই এ বৈচিত্র্য ধরে রাখতে চান তিনি। মার্ভেলের নতুন সিনেমা ‘থান্ডারবোল্টস’ দিয়ে এবার চমকে দিয়েছেন পিউ। গত মঙ্গলবার মুক্তি পাওয়া সিনেমার ট্রেলারে তাঁকে সুউচ্চ ভবন থেকে লাফসহ ধুন্ধুমার সব অ্যাকশন দৃশ্যে দেখা গেছে। মার্কিন টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইট ফ্যানড্যাংগোর সঙ্গে ভিডিও সাক্ষাৎকারে এ সিনেমা নিয়ে সবিস্তার কথা বলেছেন তিনি।

সাক্ষাৎকারের শুরুতেই ‘বোমা’ ফাটান পিউ। জানান, সিনেমাটিতে নিজের স্টান্ট নিজেই করেছেন তিনি! মালয়েশিয়ার কুয়ালালমপুরে অবস্থিতি পৃথিবীর দ্বিতীয় উঁচু ভবন মার্দেকা ১১৮–এর ওপর থেকে লাফ দিয়েছেন তিনি। ২ হাজার ৭২২ ফুট উচ্চতা থেকে লাফ দেওয়াটা ছিল তাঁর অন্য রকম অভিজ্ঞতা।

ফ্লোরেন্স পিউ.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ