সপ্তাহখানেক ধরে লাইফ সাপোর্টে আছেন চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ছড়ায় তাঁর মৃত্যুর গুজব। তবে এখনো এ অভিনেত্রী লাইফ সাপোর্টে আছেন। কিন্তু যেকোনো সময় তাঁর লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলা হতে পারে বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার। কারণ, তাঁর হৃদ্‌যন্ত্র কিছুটা সচল দেখালেও ব্রেন কাজ করছে না। গতকাল বিকেলেই চিকিৎসকেরা তাঁকে ক্লিনিক্যালি ডেড ঘোষণা করেছেন। তবে তাঁর স্বামীর অনুমতির অপেক্ষায় আছেন সবাই।

তানিন সুবহা.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কক্সবাজার উপকূলে ২৪ ঘণ্টায় ৬ মরদেহ উদ্ধার

গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল থেকে ৬ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে তিন জন পর্যটক, একজন স্থানীয় বাসিন্দা, বাকি দুই জনের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ‘‘গত ২৪ ঘণ্টায় মরদেহগুলো সাগরের বিভিন্ন অংশে ভেসে উঠে।’’

তিনি জানান, রবিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সৈকতের ডায়াবেটিস পয়েন্ট থেকে চট্টগ্রামের ডিসি রোড এলাকার নজির আহমদের ছেলে রাজীবের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই দিন বিকেল ৫টার দিকে সীগাল পয়েন্টে গোসলে নেমে নিখোঁজ হন।

আরো পড়ুন:

ঈদের দিন নিখোঁজ, পরদিন মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

ব্যবসায়ীর গু‌লি‌বিদ্ধ লাশ উদ্ধার, পাশে ছিল চিরকুট

সোমবার দুপুর ২টার দিকে সৈকতের সায়মন পয়েন্ট থেকে রাজশাহীর বাসিন্দা শাহীনুর রহমান ও তার ছেলে সিফাতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তারা একসঙ্গে গোসলে নেমে স্রোতে ভেসে যান।

এদিন বেলা ১১টার দিকে শহরের নাজিরারটেক পয়েন্ট থেকে উদ্ধার করা হয় কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা নুরু সওদাগরের মরদেহ। তিনি আগের দিন বিকেলে মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ হন।

একই দিন দুপুর ১২টার দিকে খুরুশকুল আশ্রয়ন প্রকল্প সংলগ্ন বাঁকখালীর মোহনা এলাকা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির গলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এর আগে, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রামুর হিমছড়ি এলাকার পেঁচারদ্বীপ পয়েন্ট থেকে আরো একটি অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ঢাকা/তারেকুর/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ