পদ্মা সেতুতে ট্রাকের পিছনে একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কা লেগে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৩ জুন) রাত ১১ টার দিকে সেতুর দুই নম্বর পিলারের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় মিলেছে। তিনি হলেন- খুলনা সদরের রাকিব সমাদ্দার। অপরজন অজ্ঞাত।

আহতরা হলেন- মিল্টন (২৫), আয়েশা সিদ্দিক (১০), শেখ খালিদুর, আছাদ গাজী, মো.

মামুন, মো. হাবিব শেখ, আরিফুল শেখ, হাবিব মৃধা, কামরুন্নাহার ও ফরিয়াদ ইসলাম। আহত মিল্টনের বাড়ি গোপালগঞ্জে। বাকিদের সকলের বাড়ি খুলনায়।

শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ইমাদ পরিবহনের একটি বাস ট্রাকের পিছনে ধাক্কা দিলে এই দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

ঢাকা/রতন/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কামরাঙ্গীরচরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলে খুন

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে রাহাবুল ইসলাম (২৫) নামের এক হোটেল কর্মচারি খুন হয়েছেন। শনিবার রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। 

কামরাঙ্গীরচর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ লুৎফর রহমান বলেন, কামরাঙ্গীরচর থানাধীন ঝাউচর এলাকায় হোটেল কর্মচারি রাহাবুল খুন হয়েছেন। পারিবারিক বিরোধের জেরে রাহাবুলকে তার বাবা জুয়েল রানা খুন করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। 

এ দিকে নিহত রাহাবুলের মামা হুমায়ুন বলেন, তার বোন শাহানাজ কাজের সূত্রে জর্ডানে থাকেন। তার ভাগনে রাহাবুল এবং বোনের স্বামী জুয়েল রানা কামরাঙ্গীরচরের যাউচর এলাকায় একটি হোটেলে কাজ করতেন। শনিবার রাতে পারিবারিক বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাত করে রাহাবুলকে হত্যা করেন বোনের স্বামী। 

পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত জুয়েল রানাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কি কারণে ছেলেকে বাবা হত্যা করেছেন সেটিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ