কুড়িগ্রামে শূন্যরেখার কাছে নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর লাশ
Published: 28th, June 2025 GMT
কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে একটি নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের পূর্ব ইটালুকান্দা এলাকার সীমান্তঘেঁষা হলহলিয়া নদী থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আজ শনিবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আজ পর্যন্ত ওই নারীর পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের পূর্ব ইটালুকান্দা এলাকায় স্থানীয় লোকজন গরু নিয়ে মাঠে গেলে সীমান্তের শূন্যরেখার আন্তর্জাতিক সীমানা ১০৫৩ মেইন পিলার থেকে ১৫০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে হলহলিয়া নদীতে ওই নারীর লাশ দেখতে পান। পরে বিজিবি ও থানা-পুলিশকে খবর দিলে রাতে বিজিবির উপস্থিতিতে সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, হলহলিয়া নদীতে এক অজ্ঞাতপরিচয় নারীর লাশ ভাসতে দেখা যায়। ধারণা করা হচ্ছে, ওই লাশ ভারতীয় কোনো নাগরিকের। তাঁকে হত্যা করে সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি বাংলাদেশের ভেতরে নদীতে ফেলে গেছে।
দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, ভারতের সীমান্ত থেকে ১৫০ থেকে ২০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হলহলিয়া নদীতে এক নারীর লাশ ভাসার খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি এসে রাতে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তিনি বলেন, অজ্ঞাতপরিচয় ওই নারী ভারতীয় নাগরিক হতে পারে। তার চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে। কোনোভাবে চেনার উপায় নেই।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.
জামালপুর ৩৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সাহেবের আলগা ক্যাম্পের সুবেদার মোনায়েম খান বলেন, আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার থেকে ৪০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইটালুকান্দা এলাকার হলহলিয়া নদীতে লাশটি ভাসছিল। বিজিবির টহলরত সদস্যরা সেখানে গিয়ে লাশ দেখতে পায়। কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পুলিশ এসে নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে। ওই নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কুড়িগ্রামে শূন্যরেখার কাছে নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর লাশ
কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে একটি নদী থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের পূর্ব ইটালুকান্দা এলাকার সীমান্তঘেঁষা হলহলিয়া নদী থেকে বিজিবির উপস্থিতিতে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আজ শনিবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। আজ পর্যন্ত ওই নারীর পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের পূর্ব ইটালুকান্দা এলাকায় স্থানীয় লোকজন গরু নিয়ে মাঠে গেলে সীমান্তের শূন্যরেখার আন্তর্জাতিক সীমানা ১০৫৩ মেইন পিলার থেকে ১৫০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে হলহলিয়া নদীতে ওই নারীর লাশ দেখতে পান। পরে বিজিবি ও থানা-পুলিশকে খবর দিলে রাতে বিজিবির উপস্থিতিতে সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, হলহলিয়া নদীতে এক অজ্ঞাতপরিচয় নারীর লাশ ভাসতে দেখা যায়। ধারণা করা হচ্ছে, ওই লাশ ভারতীয় কোনো নাগরিকের। তাঁকে হত্যা করে সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি বাংলাদেশের ভেতরে নদীতে ফেলে গেছে।
দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, ভারতের সীমান্ত থেকে ১৫০ থেকে ২০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হলহলিয়া নদীতে এক নারীর লাশ ভাসার খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি এসে রাতে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তিনি বলেন, অজ্ঞাতপরিচয় ওই নারী ভারতীয় নাগরিক হতে পারে। তার চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে। কোনোভাবে চেনার উপায় নেই।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, মরদেহটি সম্ভবত ১৫ দিন আগের। শরীরের চামড়া খসে পড়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জামালপুর ৩৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সাহেবের আলগা ক্যাম্পের সুবেদার মোনায়েম খান বলেন, আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার থেকে ৪০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ইটালুকান্দা এলাকার হলহলিয়া নদীতে লাশটি ভাসছিল। বিজিবির টহলরত সদস্যরা সেখানে গিয়ে লাশ দেখতে পায়। কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পুলিশ এসে নদী থেকে লাশ উদ্ধার করে। ওই নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।