কদমরসুল সেতু বাস্তবায়নের দাবিতে বন্দরে নাগরিক কমিটির সভা
Published: 18th, September 2025 GMT
একনেক অনুমোদিত নকশা অনুযায়ী কদম রসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষে বন্দর নাগরিক কমিটির উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাত ৮ টায় বন্দর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ক্লাবে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন কলামিষ্ট ফরিদ আহমেদ রবি।
নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সভাপতি ডা.
মত বিনিময় সভায় বক্তারা বলেন,নারায়ণগঞ্জে একজন সাংস্কৃতিক কর্মী কদমরসুল সেতুর নকশা নিয়ে নাক গলাচ্ছেন। তিনি চান না সেতুটা হউক। অথচ নকশা নিয়ে কথা বলবে প্রকৌশলীরা। তিনি কি প্রকৌশলী? তিনি বলছেন এখান দিয়ে সেতু হলে যানযটের সৃষ্টি হবে।
এতদিন আপনারা কি করেছেন। আসলে মুলত বন্দরকে সব সময় কিছু তথাকথিত সুশিলপ্রকৃতির লোক বিভাজন করে রাখতে চায় সব সময়। মুল ম্যাসেজ হচ্ছে বন্দরকে এগিয়ে নেওয়া যাবে না। বন্দর উন্নতি হলে তাদের সমস্যা।
যারা বন্দরের উন্নয়ণকে বাধাগ্রস্ত করতে চায় প্রয়োজনে বন্দরের জনগনের নিয়ে তাদের কুশপুত্তলিকা তাহ করা হবে। কোন ভ্রষ্ট বামের কথা নারায়ণগঞ্জে চলবে না। পরিশেষে আমরা সকলকে নিয়ে বন্দরের উন্নয়ণের স্বার্থে সেতুর বাস্তবায়ণ চাই।###
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ফতুল্লায় পরিবেশগত ছাড়পত্র ছাড়াই ‘বেলী ফুড’ নামে একটি কারখানার কার্যক্রম অবৈধভাবে পরিচালনার অভিযোগে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানাটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর, মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং-এর এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র সহকারী সচিব ফয়জুন্নেছা আক্তার বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এই অভিযানের নেতৃত্ব দেন। অভিযানে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ, ডিপিডিসি ফতুল্লা এবং পরিবেশ অধিদপ্তর, নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর জানায়, অভিযানকালে ‘বেলী ফুড’ নামের প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশগত ছাড়পত্র দেখাতে ব্যর্থ হয়। পরিবেশ দূষণ রোধে এবং আইন মেনে চলার বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠানটির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বৈদ্যুতিক মিটার খুলে ফেলা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর, নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরিবেশ দূষণকারী অবৈধ কারখানা বা প্রকল্পের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে।
পরিবেশ সুরক্ষায় এবং আইন মেনে চলতে সকল প্রতিষ্ঠানকে কঠোরভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যারা পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।