পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় হলে দেশ শক্তিশালীভাবে এগিয়ে যাবে: সারজিস
Published: 29th, September 2025 GMT
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘‘আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই- যেখানে ধর্মীয় সম্প্রীতি, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সৌহার্দ্য হবে মুখ্য। প্রত্যেকের নিজ ধর্মীয় রীতি মেনে চলার পাশাপাশি অন্য ধর্মের প্রতি সম্মান দেখানো জরুরি। কারণ পারস্পরিক সম্পর্ক যত দৃঢ় হবে, দেশ তত নিরাপদ ও শক্তিশালীভাবে এগিয়ে যাবে।’’
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বিভিন্ন দুর্গামন্দির পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মন্দিরগুলোতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন তিনি।
আরো পড়ুন:
আ.
নিউইয়র্কে ডিমকাণ্ড: হার্ড লাইনে এনসিপি, ‘প্রভাব পড়বে রাজনীতিতে’
সারজিস আলম বলেন, ‘‘আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই-বোনেরা তাদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা উদযাপন করছেন। তাদের খোঁজখবর নেওয়া, শুভেচ্ছা জানানো এবং যৌক্তিক আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করাই আমাদের দায়িত্ব। আমরা চাই বৈষম্যহীন সম্পর্ক গড়ে উঠুক। যেখানে কারো প্রাপ্য বঞ্চিত না হয় এবং কেউ অতিরিক্ত সুবিধাও না পায়। বৈষম্য হলেই সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হয়। সেই দূরত্ব দূর করতে এনসিপি সবসময় কাজ করবে।’’
তিনি বলেন, ‘‘অনেক জায়গায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের স্থায়ী মন্দির নেই বা অস্থায়ীভাবে পূজা অনুষ্ঠিত হয়, এ বিষয়গুলো জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। এনসিপি ছোট পরিসরে হলেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো কাজ করবে।’’
সারজিস আলমের মতে, উদার মানসিকতা নিয়ে এগোতে পারলে শুধু পঞ্চগড় নয়, গোটা বাংলাদেশ প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাবে।
ঢাকা/নাঈম/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে