যশোরে স্বর্ণ ডাকাতি ঘটনায় পুলিশসহ গ্রেপ্তার আরো ৪
Published: 30th, September 2025 GMT
যশোরের রাজারহাটে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় এক পুলিশ সদস্যসহ আরো চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরো পড়ুন:
বরিশালে আ.
সাঁতার শিখতে পুকুরে নেমে যুবকের মৃত্যু
আরো পড়ুন: যশোরে পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি: হ্যান্ডকাফ-ওয়াকিটকিসহ গ্রেপ্তার ৪
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণকাঠিয়া আনন্দপাড়া গ্রামের জানকিনাথ সরকারের ছেলে গৌরাঙ্গ সরকার, জেলার ইটাগাছা ঘোষপাড়া গ্রামের গণেশ মজুমদারের ছেলে বিকাশ মজুমদার ওরফে বাবু, জেলার উত্তর পলাশপোল গ্রামের আনিচুর রহমানের ছেলে মাহিন রহমান শাওন ও কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানার আবুরী মল্লিকপাড়া আ. আলীর ছেলে রায়হানুল হক। তাদের মধ্যে রায়হানুল হক সাতক্ষীরা কোতয়ালী থানার পুলিশ কনস্টেবল।
পুলিশ সূত্র জানায়, গত ১৪ জুলাই সকাল ৮টা ১০ মিনিটে কয়েকজন ব্যক্তি পুলিশ পরিচয়ে একটি প্রাইভেটকারের গতিরোধ করে। তারা আনন্দ বসু ও তার কর্মচারী রাসেল গাজীকে চোখ বেঁধে হাতকড়া পড়ায়। পরে তাদের কাছ থেকে ১৯ ভরি ৮ আনা স্বর্ণালংকার, নগদ ২৬ হাজার টাকা ও চারটি মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। ভুক্তভোগীদের মনিরামপুর থানাধীন ট্যাংরাখালী এলাকায় ফেলে যায় ডাকাতরা। এ ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা রুজু হয়।
তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত ২০ সেপ্টেম্বর কোতোয়ালি থানা ও ডিবি পুলিশ যৌথ অভিযানে প্রথমে মো. উজ্জল হোসেন ও মো. নিশান হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরো দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে উজ্জল হোসেন ও রতন শেখ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
সূত্র আরো জানায়, তাদের জবানবন্দি, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে চালানো অভিযানে সাতক্ষীরার দেবহাটা ও সদর এলাকা থেকে নতুন করে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে রায়হানুল হক ও মাহিন রহমান শাওন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
ঢাকা/রিটন/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ র প ত র কর
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে