পুলিশের মামলা থেকে অব্যাহতির দাবিতে চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) কর্মবিরতি পালন করেছেন জিনস ২০০০ লিমিটেড নামের এক পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ইপিজেডের মুখে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা।

শ্রমিকদের দাবি, তাঁদের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। তবে পুলিশ ও বেপজা জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে ইপিজেডের ভেতরের শিল্প পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইপিজেড থানায় একটি মামলা করে। মামলায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। মামলাটি বর্তমানে শিল্প পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামির হোসেন।

চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, মামলা তদন্তে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় সন্দেহভাজন শ্রমিকদের বাড়িতে খোঁজখবর নিচ্ছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে জিনস ২০০০ লিমিটেডের কয়েকজন রয়েছেন। এই ঘটনাকে হয়রানি দাবি করে কর্মবিরতি পালন করেছেন শ্রমিকেরা। যেকোনো মামলায় নাম-ঠিকানা যাচাই করা একটি নিয়মিত কার্যক্রম।

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের নির্বাহী পরিচালক মো.

আবদুস সোবহানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় শ্রমিকদের হয়রানি করা হচ্ছে—এমন দাবি করে কর্মবিরতি পালন করেছেন প্যাসিফিক জিনসের প্রতিষ্ঠান জিনস ২০০০ লিমিটেডের শ্রমিকেরা। সেখানে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক কর্মরত।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: হয়র ন

এছাড়াও পড়ুন:

মামলায় হয়রানির অভিযোগে চট্টগ্রাম ইপিজেডে শ্রমিকদের কর্মবিরতি

পুলিশের মামলা থেকে অব্যাহতির দাবিতে চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) কর্মবিরতি পালন করেছেন জিনস ২০০০ লিমিটেড নামের এক পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে ইপিজেডের মুখে বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা।

শ্রমিকদের দাবি, তাঁদের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। তবে পুলিশ ও বেপজা জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে ইপিজেডের ভেতরের শিল্প পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইপিজেড থানায় একটি মামলা করে। মামলায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। মামলাটি বর্তমানে শিল্প পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন ইপিজেড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জামির হোসেন।

চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, মামলা তদন্তে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় সন্দেহভাজন শ্রমিকদের বাড়িতে খোঁজখবর নিচ্ছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে জিনস ২০০০ লিমিটেডের কয়েকজন রয়েছেন। এই ঘটনাকে হয়রানি দাবি করে কর্মবিরতি পালন করেছেন শ্রমিকেরা। যেকোনো মামলায় নাম-ঠিকানা যাচাই করা একটি নিয়মিত কার্যক্রম।

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের নির্বাহী পরিচালক মো. আবদুস সোবহানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় শ্রমিকদের হয়রানি করা হচ্ছে—এমন দাবি করে কর্মবিরতি পালন করেছেন প্যাসিফিক জিনসের প্রতিষ্ঠান জিনস ২০০০ লিমিটেডের শ্রমিকেরা। সেখানে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক কর্মরত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ