কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনা, হংকং ম্যাচের পর কী বললেন বাফুফে সভাপতি
Published: 10th, October 2025 GMT
বাংলাদেশ ফুটবল দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে দেশের ফুটবল সমর্থকদের মধ্যে সমালোচনা আছে অনেক দিন ধরেই। গতকাল রাতে হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের ৪-৩ গোলে হারের পর যা আবারও সামনে এসেছে। ম্যাচের কৌশল, খেলোয়াড়দের পজিশনিং এবং গেমটাইম নিয়ে তাঁর বিভিন্ন সিদ্ধান্ত দলের জন্য ক্ষতির কারণ হয়েছে মনে করেন সমালোচকেরা।
সমর্থকেরা বিভিন্ন সময়ে কাবরেরাকে সরিয়ে দেওয়ার যে দাবি তুলেছেন, সেটি নিয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কী ভাবছে, গতকালের ম্যাচ শেষে এমন প্রশ্ন হয়েছে সভাপতি তাবিথ আউয়ালের কাছে।
ম্যাচ শেষে মাঠ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় এক সাংবাদিক বাফুফের প্রধানকে জিজ্ঞাসা করেন, এর পরও কাবরেরাকে বাংলাদেশের কোচ হিসেবে দেখা যাবে কি না? হাসতে হাসতে তাবিথ তাৎক্ষণিক উত্তর এড়িয়ে গেছেন, ‘এখন এগুলো নিয়ে মন্তব্যের সময় না। (মাত্রই) ম্যাচটা শেষ করেছি। অবশ্যই ম্যাচ–পরবর্তী একটি ব্রিফিং হবে। তখন বিস্তারিত কথা বলব।’
বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ক বর র ক
এছাড়াও পড়ুন:
বগুড়ায় গলা কাটা ২ শিশু ও তাদের মায়ের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ার শাজাহানপুরের একটি বাড়ি থেকে দুই শিশুর গলা কাটা ও গৃহবধূর ওড়না দিয়ে গলা প্যাঁচানো মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার খৈলশাকান্দি গ্রাম থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় নিহতের স্বামীকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
আরো পড়ুন:
ফরিদপুরে শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ঝালকাঠির নির্যাতিত শিশুর পাশে তারেক রহমান
নিহতরা হলেন- একই গ্রামের শাহাদত হোসেন কাজলের স্ত্রী সাদিয়া বেগম (২৫), তার দুই সন্তান সাইফ (৭ মাস) ও সাইফা (৪)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ১০টায় পরিবারের সদস্যরা ঘরের বিছানায় দুই শিশুর গলা কাটা ও তাদের মায়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহতের ফুফু আলপনা জানান, পারিবারিক নানা বিষয়ে স্বামী শাহদতের সঙ্গে সাদিয়ার ঝগড়া লেগেই থাকত। শাহাদত গত শুক্রবার ছুটিতে বাড়ি আসেন। গতকাল রাতে এবং আজ সকালেও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) হুসাইন মোহাম্মদ রায়হান বলেন, “আমরা ঘরের মধ্যে তিনটি লাশ পেয়েছি। দুই শিশুর গলা কাটা ছিল। তাদের মায়ের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। তাদের লাশ খাটের ওপর ছিল। কে বা কারা তাদের হত্যা করেছে সে বিষয়ে আমরা এখনো পরিষ্কার না। ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।”
তিনি বলেন, “আমরা জানতে পেরেছি, নিহতের স্বামী শাহাদাত ঘরের ভেতরে তাদের লাশ দেখার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি বর্তমানে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাকে আমরা আমাদের হেফাজতে রেখেছি। এ ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটনে আমাদের তদন্ত চলছে।”
ঢাকা/এনাম/মাসুদ