কৃষি খাতে বিশেষ সিএসআরের আওতায় নোয়াখালীর মাইজদী ও চৌমুহনীর ৫০০ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে এনসিসি ব্যাংক বিনামূল্যে বৃক্ষরোপণ কৃষি উপকরণ ও যন্ত্রপাতি বিতরণ করেছে।

সম্প্রতি মাইজদীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এনসিসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিব মো. মনিরুল আলম প্রধান অতিথি হিসেবে প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি ও ধানের বীজ, সার, কীটনাশক এবং ব্যাকপ্যাক স্প্রে মেশিন বিতরণ করেন।

এছাড়া পান্থপথ শাখার এসভিপি ও ব্যবস্থাপক মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের এসভিপি ও আঞ্চলিক প্রধান মোহাম্মদ নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মাইজদী এসএমই/কৃষি শাখার ব্যবস্থাপক মো.

আব্দুল খালেকসহ এনসিসি ব্যাংকের অন্যান্য শাখার ব্যবস্থাপকরা উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিব মো. মনিরুল আলম বলেন, ‍“এনসিসি ব্যাংক আমাদের দেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কাজ করছে। এই প্রেক্ষাপটে, এনসিসি ব্যাংক দেশে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিশেষ সিএসআর কর্মসূচির আওতায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিনামূল্যে বিভিন্ন ধরনের সবজি বীজ, সার, কীটনাশক এবং যন্ত্রপাতি বিতরণ করছে।”

তিনি বলেন, “এই উদ্যোগ প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন সবজি ফসল চাষের পাশাপাশি তাদের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।”

ঢাকা/সাজ্জাদ/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস থ এনস স ব তরণ

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা

মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।

সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।

এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।

আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আহারে চার পদ
  • মাটির গুণগত বৃদ্ধিতে ‘বিনা বায়োচার’ উদ্ভাবন
  • সুন্দর ভবনে পরিত্যক্ত কক্ষ, কমেছে শিক্ষার্থী, ঢিমেতালে চলে কার্যক্রম
  • ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা