বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন সায়হাম কটন মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিটিএমএ কার্যালয়ে বোর্ড সভায় তাকে পরিচালক পদে নির্বাচিত করা হয়। গত রোববার বিটিএমএ প্রেসিডেন্ট শওকত আজিজ রাসেল এক অভিনন্দন বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছেন। 

দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্প প্রতিষ্ঠান সায়হাম গ্রুপ ৮০ এর দশক থেকে হবিগঞ্জের নোয়াপাড়ায় পরিবেশবান্ধব সায়হাম টেক্সটাইল মিলস, সায়হাম কটন মিলস, ফয়সল স্পিনিং মিলস, সায়হাম নীট কম্পোজিটসহ বিভিন্ন রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা পরিচালনা করছেন।

প্রসঙ্গত বাংলাদেশ সুতা প্রস্তুতকারক, বস্ত্রকল,ও নির্মাতাদের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় বণিক সমিতি হল বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। এই সমিতি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৯৯৪ সালে কোম্পানি আইনানুসারে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক এন্ড ফার্ম অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিবন্ধিত। এটি দুই বছর মেয়াদে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি পরিচালক পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয়।এতে ১ জন সভাপতি ও ৩ জন সহসভাপতি রয়েছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর চ ল

এছাড়াও পড়ুন:

৩০ হাজার টাকার শুল্কের জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়: শওকত আজিজ

ব্যবসা-বাণিজ্যে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বস্ত্রমালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ। তিনি বলেন, একসময় বিটিএমএ যন্ত্রাংশ আমদানি করত। যথাযথ হারে শুল্কও দেওয়া হতো। এ নিয়ে বিতর্ক হয়নি। ছাড়পত্র বিটিএমএর পক্ষ থেকেই দেওয়া হতো।

কিন্তু এনবিআর পুরো বিষয়টি নিজের হাতে নেওয়ার পর জটিলতা বেড়েছে। প্রতিটি ধাপে ছাড়পত্র নিতে হয়। সেই সঙ্গে দেখা যায়, ৩০ হাজার টাকা শুল্ক কর জমা দিতে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। এ বাস্তবতায় তাঁর পরামর্শ, এনবিআর নিজের সম্পদ গঠনমূলক কাজে ব্যবহার করুক।

আজ বুধবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের আয়োজনে আগামী অর্থবছরের বাজেট–সংক্রান্ত পরামর্শক কমিটির ৪৫তম সভায় এসব কথা বলেন শওকত আজিজ।
এক পণ্যের একাধিক এইচএস কোড আছে বলে মন্তব্য করেন শওকত আজিজ। এ সমস্যা দূর করে এক পণ্য এক এইচএস কোডের অধীন নিয়ে আসা উচিত বলে মত দেন তিনি।

করপোরেট কর প্রসঙ্গে বিটিএমএর প্রস্তাব, দেশের তৈরি পোশাক খাতে যে ১২ শতাংশ করারোপ করা হয়েছে, তাদের জন্যও সেই একই হারে করারোপ করা হোক। বস্ত্র ও পোশাক খাত পরস্পরের পরিপূরক। ফলে তাদের এ প্রস্তাব অযৌক্তিক নয় বলেই মনে করেন শওকত আজিজ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৩০ হাজার টাকার শুল্কের জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়: শওকত আজিজ