চলতি বিপিএলে ১০ ম্যাচে ৬ জয় পেয়েছে চট্টগ্রাম কিংস। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে জিতলেই সমীকরণের হিসাব চুকিয়ে সেরা চারে পা রাখবে তারা। ওই লড়াইয়ে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৯৬ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছে চট্টগ্রাম। 

দলের পাকিস্তানি ওপেনার খাজা নাফি দারুণ এক ফিফটি পেয়েছেন। ফিফটি করেছেন দলটির অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। তানজিম সাকিব তিন উইকেট পেলেও দলের অন্য বোলাররা রান আটকাতে পারেনি।

ঢাকায় বৃহস্পতিবারের দ্বিতীয় ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১৭ রানে ২ উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। সেখান থেকে নাফি ও মিঠুন ৯৪ রানের জুটি গড়েন। নাফি খেলেন ৩০ বলে ৫২ রানের ইনিংস। তার ব্যাট থেকে পাঁচটি ছক্কা ও একটি চারের শট আসে। 

মিঠুনও খেলেন ৫২ রানের ইনিংস। তার ৩৮ বলে খেলা ইনিংসে তিনটি ছক্কা ও দুটি চারের শট ছিল। এছাড়া শামীম পাটোয়ারি ২৩ বলে ৩৮ রান করেন। চারটি চার ও দুটি ছক্কা হাঁকান এই বাঁ-হাতি তরুণ। ১৩ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ২৫ রান করেন খালেদ আহমেদ। 

সিলেটের হয়ে তানজিম সাকিব ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন। রুয়েল মিয়া ৪ ওভারে ৪২ রানে নেন ২ উইকেট। সামিউল্লাহ সিনওয়ারি ৪ ওভারে ৩৬ রান খরচায় ২ উইকেট দখল করেন। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ