যশোরে ইজিবাইক শো-রুমে ডাকাতি, ৩ পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড
Published: 1st, February 2025 GMT
পুলিশ চেকপোস্টের ২০০ গজের মধ্যে যশোর উপশহর এলাকার নৈশপ্রহরীকে বেঁধে ইজিবাইকের একটি শোরুমে ডাকাতি হয়েছে। দরজার তালা কেটে ডাকাত দল প্রায় ২৫ লাখ টাকার পণ্য লুট করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুক্রবার রাতে উপশহর এলাকার গোল্ডেন বাইক শোরুমে ডাকাতি হয়।
এদিকে, ডাকাতির ঘটনায় উপশহর পুলিশ ফাঁড়ি সরকারি উপপরিদর্শক মো.
তবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও জেলা পুলিশের মুখপাত্র নূর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, দায়িত্ব অবহেলার কারণে নয়; বদলি পুলিশের রুটিন কাজ। উপশহর পুলিশ ফাঁড়ির তিন পুলিশ সদস্যকে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে।
শো-রুমের প্রোপ্রাইটর আবুল কাশেম জানান, রাতে নৈশপ্রহরীর ফোন পেয়ে আমি শোরুমে আসি। প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫০ পিস ব্যাটারি ও অন্যন্য মালামালসহ প্রায় ২৫ লাখ টাকার জিনিসপত্র নিয়ে গেছে।
কোতয়ালি থানার ওসি (দায়িত্বপ্রাপ্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, শো-রুমের তালা কেটে মালামাল লুট হয়েছে। পুলিশের টিম কাজ করছে। দ্রুতই ডাকাতির ঘটনার রহস্য উদঘাটন করা হবে।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
১০ ও ১১ মে সিটি ব্যাংকের সব সেবা বন্ধ থাকবে
ডেটা সেন্টার স্থানান্তরের কাজ সম্পন্ন করতে লেনদেনসহ সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ রাখবে সিটি ব্যাংক। আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে ব্যাংকটিকে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এ–সংক্রান্ত আদেশে বলা হয়েছে, ডেটা সেন্টার স্থানান্তর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য আগামী ৯ মে রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সব ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে সিটি ব্যাংককে সম্মতি দেওয়া হলো।
১৯৮৩ সালে যাত্রা শুরু করা সিটি ব্যাংকের গ্রাহক গত বছর শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ লাখে। ২০০৭ সালে ব্যাংকটির গ্রাহক ছিল ৬৮ হাজার। ব্যাংকটির কর্মকর্তার সংখ্যা এখন ৫ হাজার ৩২১ জন। দেশের সবচেয়ে বেশি সাত লাখ ক্রেডিট কার্ড গ্রাহক রয়েছে সিটি ব্যাংকের। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ডের ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। গত বছর শেষে ব্যাংকটির আমানত বেড়ে হয়েছে ৫১ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। আর ঋণ ছিল ৪৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। গত বছর শেষে হাজার কোটি টাকা মুনাফার মাইলফলক ছুঁয়েছে সিটি ব্যাংক। ব্যাংকটি গত বছর শেষে সমন্বিত মুনাফা করেছে ১ হাজার ১৪ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে ব্যাংকটির সমন্বিত মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৮ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংকটির মুনাফা ৩৭৬ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ বেড়েছে।